* গণহত্যার বিচার দ্রুত বাস্তবায়ন করা এবং বিচারিক কার্যক্রমগুলো ধারাবাহিকভাবে মিডিয়ায় প্রচারের ব্যবস্থা করা।
* সারা দেশ থেকে নিষিদ্ধ সংগঠনের অপরাধী গ্রেফতারে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ করা এবং গ্রেফতারের সংবাদগুলো সরাসরি প্রচারের ব্যবস্থা করা।
* জুলাই বিপ্লবের শহীদ ও আহত পরিবারের তথ্য জনগণের কাছে পৌঁছে দিতে ধারাবাহিক ভিডিও সংবাদ বিটিভি ও সকল পত্রিকা এবং মিডিয়ায় প্রচার করা।
* লেখক নির্বাচন করে জুলাই বিপ্লব ও আগস্টের বিজয় নিয়ে গল্প, কবিতা, প্রবন্ধ রচনা করে বই প্রকাশ করা। এই বইগুলো সব বইমেলায় প্রতিটি স্টলে রাখা বাধ্যতামূলক করা।
* স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয়, মাদ্রাসা ও পাড়া-মহল্লায় শেখ হাসিনা আমলের সকল অন্যায় অবিচারের তথ্য প্রচার করা এবং নাটক, সিনেমার মাধ্যমে জাতির সামনে উপস্থাপন করা।
* জাতীয় সকল অনুষ্ঠানের শুরুতেই জুলাই বিপ্লবে শহীদদের স্মরণে সম্মান জানানো এবং তাদের জন্য উৎসর্গকৃত গান পরিবেশন করা।
* সারা দেশে সরকারি খরচে রেলি আয়োজন করা, যেখানে জুলাই-আগস্টের প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শন করা।
* শিক্ষাঙ্গণে পরীক্ষা পদ্ধতির অংশ হিসেবে জুলাই বিপ্লবের ইতিহাস পর্যালোচনা করা ও প্রশ্নপত্রে উল্লেখ করা।
* শহীদদের স্মরণে জাতীয় স্মৃতিসৌধ নির্মাণ করে সম্মান প্রদর্শনের ব্যবস্থা করা।
* শহীদ পরিবার ও আহত পরিবারকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদা দিতে বিশেষ কার্ড ব্যবস্থা করা, যাতে তারা সর্বক্ষেত্রে সম্মান পায় এবং অনগ্রসর পরিবারে চাকরির ব্যবস্থা করা।
* দেশে-বিদেশে অবস্থানকারী জুলাই বিপ্লবের আন্দোলনকারীদের তালিকা প্রণয়ন করা এবং সম্ভব হলে সবাইকে সনদ প্রদান করা, কারণ এরাই এই প্রজন্মের মুক্তিযোদ্ধা।
মনে রাখতে হবে, এটা কোনো ছোট আন্দোলন নয়; এটা সকল বৈষম্যের বিরুদ্ধে মহাবিপ্লব। এই সময়ে দেশপ্রেমিকদের দেশীয় কিছু শত্রুর বিরুদ্ধে এক যুদ্ধ ছিল। অতএব, অবহেলা না করে এখনই এই কাজগুলো বাস্তবায়নে দৃঢ়সংকল্পবদ্ধ হওয়া প্রয়োজন।
যাযাদি/ এসএম