মহাবিশ্বের মহাকাশ রহস্যময় সুন্দর
প্রকাশ | ১০ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ০০:০০
বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি ডেস্ক
মহাবিশ্বের মহাকাশে রয়েছে অপরূপ সৌন্দর্যের ডালি। পৃথিবীর বাইরে রয়েছে এক বিশ্ব, যা আমাদের আরও বিস্মিত করে তোলে। আমাদের পৃথিবীর বাইরে রয়েছে আরও অসংখ্য গ্রহ, নক্ষত্র; যা রয়েছে নির্দিষ্ট দূরত্বে। একেকটি গ্রহ অন্য গ্রহের চেয়ে আকারে-আয়তনে অনেক বড়, তেমনি রহস্যময় সুন্দর। রাতের বেলা টেলিস্কোপ দিয়ে আকাশের দিকে চোখ রাখলে দেখতে পাওয়া যাবে আমাদের পৃথিবীর বাইরে যে মহাকাশ রয়েছে তা কত অদ্ভুত সৌন্দর্যের ভান্ডার। মহাকাশের অন্যান্য গ্রহের তুলনায় আমাদের পৃথিবী এত ছোট যে, এটা গাণিতিক পরীক্ষা না করলে বোঝা যাবে না।
আরও বিস্ময়কর তথ্য হচ্ছে, আমরা যখন কোথাও পড়ে থাকি এক গ্রহ থেকে আরেক গ্রহের দূরত্ব আলোকবর্ষ। এর মানে হলো পৃথিবী থেকে ওই গ্রহে আলো পৌঁছাতে লাগবে ১০০ বছর। মহান সৃষ্টিকর্তার কী অদ্ভুত সৃষ্টি! সত্যিই সৃষ্টিকর্তার কাছে আমরা চিরঋণী। বিজ্ঞানীরা প্রতিদিন নতুন নতুন গ্রহ আর উপগ্রহ আবিষ্কার করছেন। এর মধ্যে চাঞ্চল্যকর তথ্য হচ্ছে আমাদের পৃথিবীতে আমরা যেমন মানুষ বাস করি তেমনি মহাকাশে কিছু কিছু গ্রহের ভেতর অদ্ভুত প্রাণীর বসবাসের চিহ্ন পাওয়া গেছে। বৈজ্ঞানিক দৃষ্টিতে এদের নাম 'এলিয়েন' হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়েছে। বিজ্ঞানের ব্যাপক উন্নতির কারণে বিজ্ঞানীরা মঙ্গলগ্রহের মতো আরেকটি পৃথিবীতে নভোযান পাঠাতে সক্ষম হয়েছেন।
আমরা রাতের আকাশে যে চাঁদ দেখতে পাই, এ চাঁদও মানুষ জয় করতে সক্ষম হয়েছে। মজার ব্যাপার এই যে, মানুষ এখন চাঁদে বসবাসের কথাও ভাবছে। এজন্য আমেরিকায় ইতোমধ্যে ব্যাপক প্রস্তুতিও চলছে। এতেই বোঝা যায়, সভ্যতার আদিম যুগ থেকে এ পর্যায়ে আমাদের পৃথিবী বৈজ্ঞানিক প্রযুক্তিতে কতটা এগিয়েছে। হয়তো সেদিন আর বেশি দূর নয়, যখন মানুষ মহাকাশে গিয়ে জীবিকা নির্বাহের কাজ
শুরু করবে।