ঐশ্বরিক অনুভূতির বিস্ময়ে

প্রকাশ | ১৬ আগস্ট ২০২৪, ০০:০০

বিমল ভৌমিক
সেই সোনালি রং কালো চোখের চাহনিতে যে প্রেমাতুর নেশা জাগান আহ্বান তার শরীরের লাবণ্যময় ঘ্রাণ নেশাগ্রস্ত কামরাঙা ঠোঁট আর জীবনের নতুন অনুভূতি, অলংকারে ভূষিত স্বর্ণালি দেহের আকর্ষণে আমি বাষ্পরুদ্ধ কণ্ঠে প্রার্থনা করে বলি হে ঈশ্বর কি বিমুগ্ধ বিস্ময়ে এমন সোনা দিলে উপহার। সার্বিক সুন্দরের হাতে সমর্পণ করলাম হৃদয় কিন্তু স্বল্প সময়ের সন্ধিক্ষণে সহাস্য ঢেউতোলা ঝিলিক বোধের পীড়িত ছোঁয়ায় জাগায় কামনার সুতীব্র আকাঙ্ক্ষা, অবোধ শিশুর মতো বুকের মাঝে লুকাই মুখ তবুও মাধুরী মদিরাক্ত স্বাদহীন কাহীন-গন্ধহীন ঠোঁটের কিনারে ছোঁয়াই ঠোঁট, একি চুম্বনের প্রেমার্ঘ? যেন আশীর্বাদ নিয়ে পবিত্র নৈশ নিঃশব্দতার ঠোঁটে ঠোঁট এঁকেছে বৈধতার অরুণ রাঙা সোনালি চিত্রতার প্রেমা-প্রিয়তি কথার গল্পদের; ভাষাহীন ছন্দময় জীবনের বিস্মিত স্বপ্নের আলপনা। আমার বুকের সান্নিধ্যে তুলে নিলাম সে সৃষ্টির সর্বশ্রেষ্ঠ উপহার। আবেগ রঞ্জিত আমিও ছোঁয়াই কামরাঙা ঠোঁট। একি প্রেমের তৃষ্ণার্ত চোখের ফিনকি দেয়া জীবনের অত্যাশ্চর্য সেই গল্প? আঁধারের নিকষকালো রূপের আলোয় স্বর্গের পবিত্রতায় জড়ালাম তাকে দু'বাহুর আলিঙ্গনে বুক ভর্তি সুন্দরের জ্যোতির্ময় দীপ্তিতে সোনালি প্রভাতের আশাকে। এত আনন্দ এত আকর্ষণ অন্তরের গভীরতম প্রকোষ্টে জেগে থাকে শুধু সে হাসির ছন্দ মধুর রেশ আমার এ অবরোষ্ট প্রশান্তির মন্দিরে। নেশায় যখন মাতাল হৃদয় ঈশ্বরের বিস্ময়ভরা জগতের অপূর্ব সে দৃশ্যরা শাড়ি, বস্নাউজ, পেটিকোট সজ্জিত অপরূপ লাবণ্য কঠিন সে প্রেমার্ঘ নিবেদনে।