কত কিছু থেমে যায়!
চৈত্রের বালু-বুকে গড়াইয়ের স্র্রোত থামে।
প্রজাপতি ডানা ভাঙে!
শিশিরের ছোঁয়া লেগে গলে যায় রঙগুলো।
সেই চিঠি, কালো কালো অক্ষর,
জেগে আছে প্রাণহীন নির্বাক।
আমি শুধু শ্বাস নিই।
নদীটার নাম নিয়ে গ্রহান্তরে কি আজো
বালিয়াড়ি ভেঙে চলি?
একঝাঁপি ব্যথা ওড়ে!
প্রতিধ্বনি হয়ে ফেরে পাহাড়ের বাঁকে লেগে;
কাছে-দূরে চষে মরে জরায়ুর মরা গাঙে।
বাজা-বীজ বোনে চাষা এ-বিরান ভূমি কাঁদে।
এই কাল অন্যকাল খাজনাহীন
অধিকার নিয়ে আছ অবিচল!