চালাকির সঙ্গে চতুরতা লেপ্টে থাকে
\হকোনো কোনো হাসিমাখা ঠোঁটে,
\হসম্মোহন নাকি মোহঘোর?
দোর খুলে নিয়ে যাবে স্বপ্নপুর!
ও হাসিকে বিশ্বাস করেছ তো ঠকেছ,
নিজের লাগাম টেনে ধর
\হঅবিচলিত হও!
সবার হাসিতে অন্তরের সৌন্দর্য থাকে না
\হথাকে কুহেলিকা!
পীড়াপীড়ি করে তোমার ঘরের পিড়ালির কাছ থেকে
চট্টগ্রামে পৌঁছে দেওয়ার কথা বলে
\হসুন্দরবনে বনবিবির কাছে নিয়ে যেতে পারে!
\হবনরক্ষী কি তখন ছাড়বে?
গরলে গড্ডায় পড়ে নাকানিচোবানি খেতে পার!
সবার হাসিতে মুগ্ধতা না থাকলেও
\হকিছু হাসি পঁ্যাচাবে না!
\হফ্যাকড়ার মধ্যে ফেলবে না!
লাল ঠোঁটের হাসিকেও বিশ্বাস কর না!
নিয়তির অদৃষ্টলিপিতে ভবিষ্যৎ লেখ না,
\হভ্রান্তিতে দুর্ভাগ্য লেপ্টে যাবে!
সেদিন বেলকনিতে
শুভজিত দত্ত
বেলকনিতে মাথা রেখে তুমি
অপলক দৃষ্টিতে চেয়েছিলে
চোখের ভাষায় তোমাকে খুব
বিষণ্ন লেগেছিল সেদিন
তোমাকে এতটা বিষাদের সুর
কখনো ছুঁয়ে যেতে দেখিনি
বিষণ্নতার কালো মেঘগুলো
জড়ো হয়েছিল হয়তো সেদিন
সেই হাসিমাখা মুখটা কেমন
বিবর্ণ লেগেছিল হঠাৎ করে
নিজেকে মনে হয়েছিল পাহাড়
সমতুল্য অপরাধে দন্ডিত
আমার কোন কথা যে তোমাকে
বিষাদের সাগরে ভাসিয়ে ছিল
তোমাকে না বলা কষ্ট আজ তাই
আমাকে যন্ত্রণা দিয়ে যায়