শীতভোরে সে আসে
শিশিরের দুরন্তপনা নিয়ে
ব্যালকনির রাতভর একাকিত্ব
এইবার বুঝি ঘোচে,
সকালঠোঁটে পাখিদল ছোটে,
পিছু পিছু ছোটে বাউন্ডুলে মন
শূন্যে ভাসে একাকী,
যতিচিহ্নের তুমুল বাধায়
দেহ পড়ে রয় অন্য দেহের ভেতর।
বাতাসে আহির ভৈরবের সুরে
কষ্টের নিষিদ্ধ আয়োজন,
ইরেজারে মুছে যায় বিকেল
রোদ কেটে গিয়ে আঁধার নামে
মেয়েটির অশ্রম্নশুকানো গালে
কবিতার পঙ্ক্তিগুলো
আর জমে ওঠে না
কেমন যেন ভেঙে ভেঙে যায়।