সংবাদ সংক্ষপে

প্রকাশ | ২১ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
শরণার্থীরাই জার্মানদের বেশি ভাবনার কারণ \হআইন ও বিচার ডেস্ক সাম্প্রতিক একটি সমীক্ষা জানাচ্ছে, জলবায়ু পরিবর্তন ও শরণার্থীবিষয়ক আইনকানুন এখনো জার্মানদের ভাবাচ্ছে। ডয়েচল্যান্ড ট্রেন্ড পোলের একটি সমীক্ষা জানিয়েছে, এই মুহূর্তে জার্মানদের সবচেয়ে বেশি ভাবনার কারণ দেশের শরণার্থী নীতি ও বিশ্বব্যাপী জলবায়ু পরিবর্তন। এর আগের সমীক্ষার তুলনায় শরণার্থী ইসু্য বিষয়ে জার্মানদের উদ্বেগ কমেছে ১৬ পয়েন্ট, জানাচ্ছে ডয়েচল্যান্ড ট্রেন্ড পোল। উল্টোদিকে, ১৮ পয়েন্ট বেড়েছে জলবায়ু পরিবর্তনের গুরুত্ব। তারপরেও, সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মোট ৩১ শতাংশের উদ্বেগ শরণার্থীনীতি নিয়েই। জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য চিন্তিত মানুষের সংখ্যা অংশগ্রহণকারীদের ২৭ শতাংশ। এই দুটি ইসু্য ছাড়াও জার্মানদের ভাবাচ্ছে দেশের শিক্ষাব্যবস্থা, সামাজিক অন্যায় ও চলাফেরার স্বাধীনতার মতো বিষয়গুলো। একই সমীক্ষা থেকে উঠে আসছে আরেকটি তথ্য। নিরাপত্তা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদের মতো আন্তর্জাতিক বিষয় নিয়ে সবচেয়ে কম চিন্তা করেন জার্মানরা। সমীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের মাত্র ছয় শতাংশ মানুষের মতে- নিরাপত্তা, অপরাধ ও সন্ত্রাসবাদ জার্মানদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। ভারতে নারী ও শিশু নির্যাতন বেড়েছে য় আইন ও বিচার ডেস্ক ভারতে নারী ও শিশু নির্যাতনের ঘটনা বেড়েছে। দেশটির অপরাধের চিত্র সেই তথ্যই দিচ্ছে। তবে সার্বিক অপরাধের সংখ্যা আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। বেড়েছে শাস্তির হারও। ২০১৭ সালের তুলনায় ২০১৮ সালে ভারতে কিছু অপরাধের হার কমেছে ২০১৮-তে। তবে নারী নির্যাতন ও শ্লীলতাহানির সংখ্যা ছয় দশমিক চার শতাংশ বেড়েছে। শিশুদের বিরুদ্ধে যৌন নির্যাতনের ঘটনাও এক দশমিক ছয় শতাংশ বেড়েছে। পরিসংখ্যান অনুযায়ী ভারতে হত্যা, হত্যাচেষ্টা, ডাকাতি, পণ বা যৌতুকের জন্য হত্যা, সরকারি সম্পত্তি নষ্ট করার ঘটনা কমেছে। দন্ডবিধি অনুসারে স্বীকৃত অপরাধ সবমিলিয়ে কমেছে দশমিক এক শতাংশ। তা সত্ত্বেও ভারতে প্রতিদিন গড়ে ৮০টি হত্যাকান্ডের ঘটনা এবং ৯১টি ধর্ষণ ও যৌন নির্যাতনের ঘটনা ঘটছে। নারীদের বিরুদ্ধে অপরাধের শীর্ষে রয়েছে দিলিস্ন। অন্য মহানগরের তুলনায় দিলিস্নতে সব ধরনের অপরাধের সংখ্যা চারগুণ বেশি। ফলে দিলিস্ন এখনো দেশের অপরাধ-রাজধানী। তবে নারীদের বিরুদ্ধে এসিড হামলার ঘটনা সবচেয়ে বেশি ঘটেছে পশ্চিমবঙ্গে। এরপরই রয়েছে উত্তরপ্রদেশ। ২০১৮ সালে পশ্চিমবঙ্গে ৩৬টি ও উত্তরপ্রদেশে ৩২টি এসিড হামলা হয়েছে। তবে সবমিলিয়ে মহানগরগুলোর মধ্যে কলকাতাই সব থেকে নিরাপদ। রাজশাহীতে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের যাত্রা শুরু য় আইন ও বিচার ডেস্ক রাজশাহীতে বিশুদ্ধ খাদ্য আদালতের যাত্রা শুরু হয়েছে। এই আদালতের আওতায় ইতোমধ্যে সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচারের উদ্যোগও গ্রহণ করা হয়েছে। নগরের সাহেববাজার জিরো পয়েন্ট এলাকায় ১১ জানুয়ারি বিভিন্ন খাদ্য উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠানের কার্যক্রম সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচারের উদ্যোগ নেন মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ এর বিচারক মো. সাদেকীন হাবীব বাপ্পী। এ সময় খাদ্য পরিদর্শক ও মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত-২ নগরের বিভিন্ন খাদ্য স্থাপনা পরিদর্শন করেন। নগরের চিলিস রেস্টুরেন্টের রান্নাঘর, বিশাল কনফেকশনারি ও কুন্ডু বেকারির মেয়াদোত্তীর্ণ এবং নিম্নমানের শিশুখাদ্য, চকোলেট, টমেটো সস, কাস্টার্ড পাউডার, পান-মসলাসহ বিভিন্ন খাদ্যদ্রব্য জনসমক্ষে ধ্বংস করা হয়। জীবন ও স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য নিরাপদ খাদ্য প্রাপ্তির অধিকার নিশ্চিত করতে আইন, বিচার ও সংসদবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের প্রজ্ঞাপন এবং নিরাপদ খাদ্য আইন ২০১৩-এর ৬৫ (১) ও ৬৫ (২) ধারা মোতাবেক এই কার্যক্রম পরিচালিত হয়।