প ঙ্‌ ক্তি মা লা

প্রকাশ | ১০ আগস্ট ২০২৪, ০০:০০

অনলাইন ডেস্ক
বিশ্ব শান্তি খোন্দকার শাহিদুল হক \হ শান্তির সফেদ পায়রা নির্মল আকাশে ওড়ে না আর কালো মেঘের ছায়ায় ডানা গুটিয়ে বসে থাকে কাল মন ভালো নেই বসন্ত বাতাসের। কী হাল হয়েছে তার শুনেছি বর্ণ হারিয়েছে অন্ধকারে চেতনার মায়াজাল। ফুলের বাগানের দখল নিয়েছে তীব্র বারুদের কটু গন্ধ মৌমাছির ঠোঁটে লেগে থাকে বিকৃত চেতনার নির্যাস অথচ যুদ্ধের পর জন্ম নেওয়া জাতিসংঘটাও জন্মান্ধ উদ্দেশ্যের সরল পথ হারিয়েছে সে, এটাও পরিহাস। যখন নির্বাক বাক্য থেকে ছড়িয়ে পড়ে বিষাক্ত আতংক তখন গোপন ভান্ডারে জমতে থাকে ধ্বংসের তপ্ত নেশা কর্তৃত্বের লড়াই-বড়াই প্রকাশ্যে করে সকল শর্ত ভঙ্গ দেখেও চুপচাপ বসে থাকে সাময়িক স্বার্থের গুপ্ত পেশা। অন্ধকার! ঘন কালো জমাট অন্ধকার! তবু জাগে আশা আলোর জয় হবে একদিন। জাগবে রঙিন বসন্তের হাসি সমতার গান গেয়ে মানবতা আনবেই স্বর্গের ভালোবাসা জাতিসংঘ ফিরে পাবে দৃষ্টিশক্তি। সমৃদ্ধ দেখবে বিশ্ববাসী। বানের জলে আব্দুস সালাম বানের জলে যাচ্ছে ডুবে গ্রাম থেকে সব শহর রাস্তাঘাটের বেহাল দশা নেই তো গাড়ির বহর। ঘরের ভিতর হাঁটু পানি রান্না খাওয়া বন্ধ মলমুত্র ভাসছে জলে ভীষণ যে দুর্গন্ধ। লক্ষ কোটি টাকার জিনিস নিত্য যে হয় ক্ষতি সহায় সম্পদ যাচ্ছে ভেসে বাড়ে যে দুর্গতি। লোকজনেরা চলছে পথে সাঁকো ভেলা না'য় পশু-পাখি বাঁচার তরে কোথায় পাবে ঠাঁই? রোগে-শোকে ভুগছে সবাই পাচ্ছে না কেউ দিশে প্রভু তুমি পথটা দেখাও রক্ষা পাবো কীসে? বুকের ফ্রেমে জাহানারা কুলসুম বুকের ফ্রেমে আছ তুমি বাঁধা রঙিন স্বপ্নে আঁকা সবুজ মাঠের ঘাসে চলব দু'জন মেঠো পথে বাঁকা। তোমার ঐ তন্দ্রাচ্ছন্ন চোখে মন-ছোঁয়া আদল ছায়া সুশোভিত কুঞ্জবনে গড়ব হৃদয় মহল। তোমার ঐ কুঁচকানো চুলের ভাঁজে বধূয়া স্বপ্ন আঁকে নদীর শান্ত শীতল জলের মতো ঝরনার শব্দ শুনে। আকাশের ঐ বিশাল নীলিমায় চাঁদের গন্ধ ভরা রাতে তোমার বুকের রেশম পালক বিছানায় চুম্বন আঁকে হাতে। মায়াবী চোখের সমুদ্রের নোনা জলে হারাও যখন তুমি কি এক অজানা আবেশে খুঁজি পাগল প্রেমিক আমি।