পড়ার বিষয় বি ফার্মা

প্রকাশ | ১৮ মে ২০২৪, ০০:০০

ক্যাম্পাস ডেস্ক
বাংলাদেশের ওষুধ প্রস্তুতকারক প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের উৎপাদিত ওষুধ অভ্যন্তরীণ চাহিদা মিটিয়ে প্রায় ৭০টি দেশে রপ্তানি করছে। এসব ওষুধ উৎপাদন, মান নিয়ন্ত্রণ ও বিপণনে ফার্মাসিস্টদের ভূমিকা অপরিসীম। ফার্মাসির 'মাল্টি ডিসিপিস্ননারি' একটি সাবজেক্ট এবং স্বাস্থ্যবিজ্ঞানের একটি বিশেষ শাখা। সহজভাবে এটি হলো ওষুধ বিজ্ঞান। ওষুধ বানানো, এর মান নির্ধারণ, ব্যবহার, বিতরণ, পরিবেশন- এসবই এর আলোচ্য বিষয়। এসব দিক সামনে রেখে ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটিতে ফার্মাসি বিভাগের যাত্রা শুরু। এই বিভাগে যিনি প্রধান হিসেবে কাজ করে যাচ্ছেন, তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ফার্মাসি বিভাগের প্রাক্তন চেয়ারম্যান অধ্যাপক ফরিদা বেগম। তিনি বর্তমানে ইউনিভার্সিটির ফার্মাসি বিভাগের চেয়ারম্যান। এ বিভাগে রয়েছে সময়োপযোগী ও অনুমোদিত পাঠক্রম, আধুনিক ও পর্যাপ্ত যন্ত্রপাতিসমৃদ্ধ ল্যাবরেটরি এবং প্রয়োজনীয় ও আধুনিক পুস্তকসংবলিত গ্রন্থাগার। এই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এরই মধ্যে কৃতকার্য হওয়া ফার্মাসিস্টরা দেশের বিভিন্ন ওষুধ উৎপাদন প্রতিষ্ঠানে সাফল্যের সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছেন। ১৯৯৫ সালে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে এটি প্রতিষ্ঠিত হয়। ইউনিভার্সিটিতে রয়েছে দেশি-বিদেশি পর্যাপ্ত বই ও জার্নাল। ইউনিভার্সিটির লাইব্রেরিতে শিক্ষার্থীরা সকাল ৮টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত পড়াশোনা করতে পারেন। চার বছরের বি ফার্মা অনার্সের কোর্স ফি নেওয়া হয় ৮ লাখ ৫১ হাজার ৫০০ টাকা। বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় ২০১০-এর আইন অনুযায়ী দরিদ্র, মেধাবী ও বীর মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের বৃত্তি প্রদান করা হয়। এছাড়া পরীক্ষায় সর্বোচ্চ নম্বরধারীদের বিনা বেতনে অধ্যয়নের সুযোগ রয়েছে। যোগাযোগ : স্থায়ী ক্যাম্পাস, সাঁতারকুল, বাড্ডা, ঢাকা। মোবাইল : ০১৯৩৯৮৫১০৬০-৪