জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য প্রফেসর ড. এ এস এম আমানুল্লাহ এর সাথে ইউনিসেফ'র শিক্ষা বিষয়ক প্রতিনিধি দলের এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
আলোচনা সভায় সময়োপযোগী শিক্ষা প্রদানের জন্য মাইক্রো—ক্রেডেনশিয়াল শিক্ষণ পদ্ধতির উপর গুরুত্ব আরোপ করা হয়। জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য আমানুল্লাহ বলেন, “দেশের ৭০ শতাংশ শিক্ষার্থী জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে পড়াশোনা করে।
তাদের এই মাইক্রো—ক্রেডেনশিয়াল শিক্ষণ পদ্ধতির সাথে সম্পৃক্ত করা গেলে তারা আত্মনির্ভর হয়ে কর্মক্ষেত্রে ভবিষ্যতে আরও বেশি অবদান রাখতে পারবে। ” মাইক্রো—ক্রেডেনশিয়াল শিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে স্বল্প—শিক্ষিতসহ বিশ্ববিদ্যালয় পর্যায়ে শিক্ষারত ছাত্র—ছাত্রীদের অধিকতর কর্মমুখী করা সম্ভব। সভায়, এ ধরনের শিক্ষণ পদ্ধতি ভবিষ্যতে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল শিক্ষাক্রমের সাথে পর্যবেক্ষণের ভিত্তিতে সংযুক্তিকরণের বিভিন্ন দিক আলোচিত হয়।
আলোচনা সভায় সময়োপযোগী শিক্ষা ও আধুনিক পাঠদানের বিষয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়কে ইউনিসেফ সর্বাত্মক সহযোগিতার আশ্বাস প্রদান করে। ইউনিসেফ শিক্ষা বিষয়ক প্রতিনিধি দলে ছিলেন এডুকেশন চিফ দীপা শংকর, এডুকেশন ম্যানেজার ইকবাল হোসেন এবং এডুকেশন ন্যাশনাল কনসালটেন্ট দিদারুল আনাম চৌধুরীসহ অন্যান্য ব্যক্তিবর্গ।
যাযাদি/ এম