পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগার, পটুয়াখালী জেলার সর্ববৃহৎ এই গ্রন্থাগার কৃষি কলেজের আমলে প্রতিষ্ঠিত হয়। এই গ্রন্থাগারের বর্তমান বই সংগ্রহ সংখ্যা পঁয়তাল্লিশ হাজারের কাছাকাছি । গ্রন্থাগারটি পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক নিয়ন্ত্রিত এবং পরিচালিত। গ্রন্থাগারটি UGC Digital Library(UDL) Consortium ও GesLiCoB(Library Consortium of Bangladesh -formerly known as INASP-PERI consortium) এর রেজিস্টার্ড সদস্য, যার মাধ্যমে খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পাবলিশার্স এর ই-জার্নাল এবং ই-বুক ডাউনলোড করার সুবিধা রয়েছে। এছাড়া এতে Open Athens Remote Access Service activate করা হয়েছে।
Aspires to be a global knowledge hub to learn, share and create.
মিশন/অভিলক্ষ্য (Mission):
(a) To support universal access to a broad range of knowledge, experience and information with the latest technology.
(b) To promote inspirational environment for learning by sharung and integrating knowledge across the disciplines and culture.
পবিপ্রবি লাইব্রেরি ভবনটি ৪ তলা বিশিষ্ট। তৎকালীন কৃষি কলেজের লাইব্রেরিটিই বর্তমানে বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় লাইব্রেরী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। প্রথমে দ্বিতল ভবন ছিলো, বর্তমানে তাকে বৃদ্ধি করে নতুন ৪ তলা ভবন করে একসাথে লাইব্রেরী হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে। এই লাইব্রেরীর সেকশনগুলো হলো:
১. পাঠকক্ষ( Reading room)
২. সংবাদপত্র জোন(Newspaper Zone)
৩. ওপেন ডিসকাশন রুম
৪. রেফারেন্স সেকশন
৫. সাহিত্য কর্ণার(প্রস্তাবিত)
৬. বঙ্গবন্ধু কর্ণার
৭. থিসিস কর্ণার
৮. ডিজিটাল রিসোর্স এক্সেস সেন্টার
৯. সার্ক- এগ্রিকালচারাল বুক সেন্টার
১০. সেমিনার রুম
১১. জব কর্ণার(প্রস্তাবিত)
১২. বাইন্ডিং সেকশন
১৩. সার্কুলেশন সেকশন
১৪. লাইব্রেরি রিসার্চ ডেভেলপমেন্ট সেন্টার
নারী কর্মকর্তা কর্মচারীরা যাতে নির্বিঘ্নে তাদের দায়িত্ব পালন করতে পারেন তার জন্য তাদের শিশুদের জন্য একটি বেবি কেয়ার সেন্টার ভবিষ্যতে যুক্ত হতে পারে।
১।পাঠকক্ষ:
পাঠকক্ষ টি লাইব্রেরী ভবনের দ্বিতীয় তলায় অবস্থিত। এতে একত্রে ২০০ জন বসে অধ্যয়ন করতে পারে। সম্পূর্ণ পাঠকক্ষ ওয়াইফাই সুবিধা এবং শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত। তাছাড়া পাঠকক্ষের চতুর্দিকে প্রয়োজনীয় ও দুষ্প্রাপ্য বই রাখা আছে শিক্ষার্থীদের জন্য। তারা তা নিয়ে পড়তে পারে। কিন্তু এসব বই বাইরে নেওয়া যায় না। নিবিষ্ট মনে পড়াশোনা ও গবেষণার পরিবেশ সৃষ্টির লক্ষ্যে শিক্ষকদের জন্য ক্যারোল সার্ভিস রয়েছে। শিক্ষক এবং ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের অধ্যয়নের জন্য ৪র্থ তলায় রয়েছে আলাদা কক্ষ।
২।সংবাদপত্র জোন:
নিচের তলায় সংবাদপত্র জোনে মোট ৭ টি সংবাদপত্র থাকে শিক্ষার্থীদের পড়ার জন্য। তাছাড়া লাইব্রেরীর সংগ্রহে পুরাতন সংবাদপত্রও আছে।
৩।ওপেন ডিসকাশন রুম:
পুরাতন ভবনের দ্বিতীয় তলায় ওপেন ডিসকাশন রুম অবস্থিত। প্রতি সপ্তাহে একদিন এখানে বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের উদ্যোগে পাঠচক্র অনুষ্ঠিত হয়।
৪।রেফারেন্স সেকশন:
লাইব্রেরীর ৩য় তলায় রেফারেন্স সেকশন। শিক্ষক এবং শিক্ষার্থীদের গবেষণার জন্য এখানে বিভিন্ন থিসিস, জার্নাল, টার্ম পেপার, রিপোর্ট সংগৃহীত আছে। তাছাড়া লাইব্রেরীর সংগ্রহে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত Emerald, JSTOR, IEEE, Wiley online Library, HINARI, AGORA, Research4Life এর ই-জার্নাল ও ই-বুক এর এক্সেস ও ডাউনলোড স্বত্ত্ব রয়েছে।
তাছাড়া ৩য় তলায় বিশ্ববিদ্যালয়ের যাবতীয় পরীক্ষাসমূহের প্রশ্নসমূহ সংরক্ষিত আছে।
৫।বঙ্গবন্ধু কর্নার:
লাইব্রেরীর দ্বিতীয় তলার একপাশে রয়েছে বঙ্গবন্ধু কর্নার। এই কর্নারটি বাংলাদেশের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধ, ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং বঙ্গবন্ধুর জীবন ও কর্মের উপর রচিত পুস্তকসমৃদ্ধ। এতে রয়েছে বঙ্গবন্ধুর লেখা বই, বঙ্গবন্ধু সম্পর্কিত বই, মুক্তিযুদ্ধ সম্পর্কিত বই। এতে বইয়ের মোট সংখ্যা ১৩৩৮ টি। এখানে বই ছাড়াও বঙ্গবন্ধু ও মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক ভিডিও, পোস্টার, দলিলপত্র ও অন্যান্য ডকুমেন্টস সংরক্ষিত আছে।
৬।Digital Resources Access Center:
ডিজিটাল রিসোর্স এক্সেস সেন্টারে রয়েছে ৮টি কম্পিউটার। যার মাধম্যে যে কেউ অনলাইন সুবিধা গ্রহণ করতে পারে। গ্রন্থাগারটি UGC Digital Library(UDL) Consortium ও GesLiCoB(Library Consortium of Bangladesh -formerly known as INASP-PERI consortium) এর রেজিস্টার্ড সদস্য, যার মাধ্যমে খ্যাতনামা আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন পাবলিশার্স এর ই-জার্নাল এবং ই-বুক ডাউনলোড করার সুবিধা রয়েছে। এর মাধ্যমে বিশ্বব্যাপী সমাদৃত Emerald, JSTOR, IEEE, Wiley online Library, HINARI, AGORA, Research4Life এর ই-জার্নাল ও ই-বুক এর এক্সেস ও ডাউনলোড স্বত্ত্ব রয়েছে। তাছাড়া প্লেজিয়ারিজম চেকিং এর জন্য সফটওয়্যার Turn It In রয়েছে। যার এক্সেস সত্ত্ব রয়েছে গবেষণার কাজে নিয়োজিত শিক্ষক ও শিক্ষার্থীদের জন্য।
৭।সেমিনার রুম(প্রস্তাবিত):
প্রস্তাবিত হলেও লাইব্রেরীর ৪র্থ তলায় অবস্থিত একটি কক্ষে বর্তমান সেমিনার রুমের কাজ চলছে, এতে প্রজেক্টর, সাউন্ড বক্স, চেয়ার এবং টেবিল রয়েছে।
৮।সার্ক এগ্রিকালচারাল সেন্টার(SAC):
পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় এবং সার্ক এগ্রিকালচারাল সেন্টার এর মধ্যে সমঝোতা স্মারকের মাধ্যমে ২৬ ডিসেম্বর ২০২১ উদ্বোধন করা হয়। SAC হতে উপহার প্রাপ্ত পাঠ্যসামগ্রী দিয়ে এটি সজ্জিত। বইয়ের সংখ্যা ১৩৮।
৯। বাঁধাই সেকশন( Binding):
বহুল ব্যবহারের ফলে ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পড়া পুস্তকাদির সংরক্ষণের জন্য গ্রন্থাগারে একটি বাঁধাই ও মেরামত শাখা রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের বিভিন্ন প্রশাসনিক বাঁধাই কাজ সম্পন্ন করা হয়।
১০।সার্কুলেশন সেকশন:
এ শাখা ছাত্রছাত্রী, শিক্ষক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের মধ্যে বইপুস্তক লেনদেন করে নিরলসভাবে গ্রন্থাগার সেবা প্রদান করে আসছে। এ বিভাগ হতে বইয়ের প্রয়োজন যাচাইয়ের সুবিধার্থে Open Access পদ্ধতি চালু আছে। লাইব্রেরী কার্ডের মাধ্যমে বই ইস্যু করা হয়।
জনবল:
৮ জন কর্মকর্তা ও ১৭ জন কর্মচারী মোট ২৫ জন নিয়ে লাইব্রেরীর কাজ সম্পন্ন হচ্ছে। প্রতি তলায় ফ্লোর ইনচার্জ থাকেন। বর্তমানে প্রধান গ্রন্থাগারিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ড. পঙ্কজ কুমার সরকার। তিনি ২০১৯ সাল হতে এ পদে দায়িত্ব পালন করছেন। এর পূর্বে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রতিষ্ঠালগ্ন হতে দায়িত্ব পালন করেছেন মো: আনোয়ার হোসেন।
সময়সূচি:
প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে রাত ৮ টা পর্যন্ত বিরতিহীনভাবে লাইব্রেরী খোলা থাকে। তবে শুক্রবার জুমার নামাজ ও দুপুরের খাবারের জন্য দুপুর ১২ টা থেকে বেলা ৩ টা পর্যন্ত বন্ধ থাকে।
প্রশাসনিক কাজ ও অফিস:
গ্রন্থাগারিকের সরাসরি ও সার্বিক তত্ত্বাবধানে গ্রন্থাগারের কর্মকর্তা ও কর্মচারীদের সহযোগিতায় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের ব্যবস্থাপনা, পরিকল্পনা বিশ্ববিদ্যালয় হতে সনদপত্র তোলা, ভর্তি বাতিল ইত্যাদির জন্য না-দাবী ছাড়পত্র দেওয়া সহ অন্যান্য কার্যক্রম সব প্রধান গ্রন্থাগারিক এর কক্ষ থেকে তার সার্বিক নির্দেশনায় সম্পাদিত হয়। এছাড়া লাইব্রেরি কার্ড ইস্যুকরণ, সার্কুলেশন সেকশন থেকে বই ইস্যুকরণ, বই বাঁধাই সবগুলো কাজ স্ব স্ব সেকশনে সম্পাদিত হয়। প্রতি মাসে দাপ্তরিক সভা অনুষ্ঠিত হয়। ৩ মাস অন্তর সমস্ত তথ্য দিতে হয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে।
সংগ্রহ:
৩০ জুন ২০২৩ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত গ্রন্থাগারসামগ্রীর মোট সংগ্রহ সংখ্যা : ৩০৪৮৭ টি বই, ৩০৪৮ টি জার্নাল, ২৪৩২ টি সাময়িকী, ২৮২ টি পিএইচডি থিসিস, ২৮৮২ টি এম এস থিসিস, এমবিএ রিপোর্ট ৭৮৯ টি, ১৩৫৭ টি বিবিএ ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট, ৪৪০ টি সিএসই ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট, ৬৭০ টি ডিজাস্টার ম্যানেজমেন্ট ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট, ৪২৫ টি ফুড সায়েন্স ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট ও ৩১২ টি ফিশারিজ ইন্টার্নশিপ রিপোর্ট রয়েছে। তাছাড়া অনলাইনে উল্লেখযোগ্য সংখ্যক ইবুক ও ই-জার্নালও সংগ্রহে রয়েছে। বইগুলো বিষয় অনুসারে ডিউডেসিমাল পদ্ধতিতে নাম্বারিং করা হয়ে থাকে, যাতে করে বইগুলো সহজেই খুঁজে পাওয়া যায়।
লাইব্রেরীকার্ড ইস্যুকরণ:
লাইব্রেরী থেকে বই নেওয়ার জন্য লাইব্রেরী কার্ড ইস্যু করতে হয়। লাইব্রেরী কার্ড এর জন্য আবেদন করতে হয়, ১ কপি পাসপোর্ট ও স্ট্যাম্প সাইজের ছবি সহ। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা লাইব্রেরী কার্ড ইস্যু করতে পারে৷ কার্ড ধারী অনার্সের শিক্ষার্থীরা একত্রে ৩ টা বই এবং মাস্টার্সে অধ্যয়নরত শিক্ষার্থীরা একত্রে ৫ টা বই নিতে পারে। প্রতিবার ১৫ দিনের জন্য বই ইস্যু করা যায়। এভাবে করে ৩ বার করে রিনিউ করা সম্ভব। ৩ বার অর্থাৎ ৪৫ দিন পর্যন্ত একই বই রিনিউ করার মাধ্যমে নিজের কাছে রাখা যায়। এরপর আর একই বই নেওয়া যায়না। একত্রে একই বই দুইটা নেওয়া যায়না। যদি কেউ বই নেওয়ার পর রিনিউ করা ব্যতিরেকে ১৫ দিনের অতিরিক্ত বই নিজের কাছে রেখে দেয় সেক্ষেত্রে ৫০ পয়সা করে প্রতিদিন জরিমানা গুনতে হয়।
কোলাবোরেশান:
আন্তর্জাতিক মান ধরে রাখার জন্য ভারতের বিদ্যাসাগর বিশ্ববিদ্যালয়, এবং বেংগল লাইব্রেরি এসোসিয়েশন -এর সাথে পটুয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় সমঝোতার মাধ্যমে একসাথে কাজ করছে। তাছাড়া আইআইটি খড়গপুর এর সাথেও কোলাবোরেশান এর জন্য কাজ চলছে।
অভিযোগ/পরামর্শ বক্স:
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারটিতে অভিযোগ বা পরামর্শ প্রদানের জন্য নিচের তলায় রয়েছে অভিযোগ/পরামর্শ বক্স। তাছাড়া আরো আছে সেবা গ্রহীতা রেজিস্ট্রার। সেবাগ্রহীতা রেজিস্ট্রার এ সেবা গ্রহণ করার পর যে কেউই তা নিয়ে পরামর্শ বা অভিযোগ বা অভিজ্ঞতা লিখতে পারে৷
পরিদর্শন বহি:
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারে রয়েছে পরিদর্শন বহি। সম্মানিত কেউ যদি পরিদর্শন করে যান তবে তিনি পরিদর্শন বহিতে স্বাক্ষর করে যান। পরিদর্শন করেছেন এর মধ্যে রয়েছে SAARC এর পরিচালক, বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয় হতে আগত ভিসি এবং প্রফেসরগণ, বাংলাদেশ এক্রিডিশন কাউন্সিল এর মেম্বারগণ।
আর্কাইভ:
বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের আর্কাইভে রয়েছে পুরাতন সংবাদপত্র, কৃষি কলেজের তথ্য, একাডেমিক কাউন্সিলের রেকর্ড।
গ্রন্থাগারিকের বক্তব্য:
কেন্দ্রীয় গ্রন্থাগারের গ্রন্থাগারিক ড. পঙ্কজ কুমার সরকার ২০১৯ সালে দায়িত্ব পাওয়ার পর থেকে এখনো দায়িত্ব পালন করছেন, এরমধ্যে বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয় থেকে তিনি পিএইচডি ডিগ্রী অর্জন করেছেন।
তিনি বলেন, লাইব্রেরীর জন্য বরাদ্দের ক্ষেত্রে আগে ছিলো ৪ থেকে ৫ লাখ, দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে তা হয় ২০ লাখ হয়েছে। যা দিয়ে মূলত লাইব্রেরীর বই এবং অন্যান্য জিনিসপত্র কেনা হয়। এর ফলে কাজের গতি বৃদ্ধি পায়, লাইব্রেরী ও সমৃদ্ধ হয়।’
তিনি লাইব্রেরীর সার্বিক ব্যবস্থাপনার কাজে দক্ষ মানুষের অভাব বোধ করেন বলে ব্যক্ত করেন। তিনি আরও বলেন, “দক্ষ মানুষ হলে কাজ দক্ষতার সাথে সম্পন্ন করা যায়। তাছাড়া অদক্ষ জনশক্তি লাইব্রেরীর অটোমেশন এর অন্তরায়। এটি ই-লাইব্রেরী এবং ডিজিটাল লাইব্রেরী। তাছাড়া মাননীয় ভিসি মহোদয়ের প্রচেষ্টায় ৮ টি কম্পিউটার দিয়ে ডিজিটাল রিসোর্স এক্সেস সেন্টার এর কাজ চলছে বর্তমানে। ভবিষ্যতে এরকম সেবা প্রদানের জন্য স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের লক্ষ্যে ডিজিটাল রিসোর্স এক্সেস সেন্টার এর বিকল্প নেই। স্মার্ট ইউজার, স্মার্ট রিসোর্স, স্মার্ট প্লেইস এবং স্মার্ট গভর্নেন্স এসব নিয়েই স্মার্ট লাইব্রেরী।”
স্মার্ট লাইব্রেরী ব্যবহার করে একজন শিক্ষার্থী নিজেকে স্মার্ট নাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে পারে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেছেন। তিনি তার সর্বোচ্চটুকু প্রয়োগ করে এই গ্রন্থাগারের অসমাপ্ত কাজগুলো শেষ করে যাওয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন এবং সবাইকে গ্রন্থাগার দিবসের শুভেচ্ছা জানান।
যাযাদি/ এস