শনিবার, ০৯ নভেম্বর ২০২৪, ২৪ কার্তিক ১৪৩১

ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা 

ঢাবি প্রতিনিধি
  ০৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৪, ১৯:৫০
ঢাবির বিজয় একাত্তর হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতা 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় বিজয় একাত্তর হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় চ্যাম্পিয়ন হয়েছেন ফিন্যান্স বিভাগের স্নাতক (সম্মান) ৩য় বর্ষের শিক্ষার্থী অলিন্দ আল আরীব। এই প্রতিযোগিতায় যৌথভাবে রানার্সআপ হয়েছেন আইন বিভাগের মাস্টার্স শ্রেণির শিক্ষার্থী বকুল ইসলাম এবং ইন্টারন্যাশনাল বিজনেস বিভাগের মাস্টার্স শ্রেণির শিক্ষার্থী বিল্লাল হোসেন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল আজ ০৪ ফেব্রুয়ারি (২০২৪) রবিবার সকালে কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে এই প্রতিযোগিতার উদ্বোধন করেন। খেলা শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ প্রধান অতিথি হিসেবে বিজয়ীদের মধ্যে

পুরস্কার বিতরণ করেন।

বিজয় একাত্তর হলের প্রাধ্যক্ষ অধ্যাপক ড. আবদুল বাছিরের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে ঢাবি এ্যাথলেটিকস কমিটির সভাপতি অধ্যাপক ড. এমরান কবির চৌধুরী, ঢাবি শিক্ষক সমিতির সভাপতি অধ্যাপক ড. মো. নিজামুল হক ভূইয়া, শারীরিক শিক্ষা কেন্দ্রের উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. অসীম সরকার এবং কেন্দ্রের পরিচালক মো. শাহজাহান আলীসহ হলের আবাসিক শিক্ষক ও শিক্ষার্থীবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

উপাচার্য অধ্যাপক ড. এ এস এম মাকসুদ কামাল বলেন, ক্রিয়া ও সহশিক্ষা কার্যক্রম শিক্ষার্থীদের শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখতে ও মানসিক বিকাশে গুরুত্বপূর্ণ ভ‚মিকা রাখে।

তিনি বলেন, বিশ্বায়নের যুগে আগামীর চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে শ্রেণিকক্ষ ও গবেষণাগারের পাশাপাশি খেলার মাঠেও শিক্ষার্থীদের সরব উপস্থিতি থাকবে।

তিনি আরো বলেন, মহান মুক্তিযুদ্ধে বিজয়লাভ আমাদের জাতীয় জীবনের শ্রেষ্ঠ অর্জন। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা ধারণ করে ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে সফল হবে বলে উপাচার্য আশাবাদ ব্যক্ত করেন। প্রো-ভাইস চ্যান্সেলর (প্রশাসন) অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ সামাদ বলেন, সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে বাংলাদেশের স্বাধীনতা অর্জন এবং আমাদের মহান মুক্তিযুদ্ধে আত্মত্যাগের ইতিহাস যুগ যুগ ধরে বিজয় একাত্তর হলে শিক্ষার্থীরা ধারণ করে চলবে।

বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ও মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনা হৃদয়ে ধারণ করে শিক্ষা, গবেষণাসহ ক্রীড়াঙ্গণেও বিশ্ববিদ্যালয়ের সুনাম ও মর্যাদা বৃদ্ধিতে হলের শিক্ষার্থীরা অবদান রাখবে বলে তিনি আশাবাদ ব্যাক্ত করেন।

উল্লেখ্য, বিজয় একাত্তর হলের বার্ষিক ক্রীড়া প্রতিযোগিতায় মোট ১৮টি ইভেন্টে শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও স্বেচ্ছাসেবকরা অংশ নেয়।

যাযাদি/ এম

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

উপরে