বাংলানেক্সটের সার্বিক সহযোগিতা ও দিক নির্দেশনায় এবং ঢাকার দি মার্ভেল বি ইউ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্বে বাংলাদেশের প্রথম কনটেন্ট ক্রিয়েটরস হিসাবে আরব আমিরাতের "গোল্ডেন ভিসা সার্টিফিকেট" পেলেন শুভাশিস ভৌমিক।
বাংলানেক্সটের সার্বিক সহযোগিতা ও দিক নির্দেশনায় এবং ঢাকার দি মার্ভেল বি ইউ প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিত্বে কনটেন্ট ক্রিয়েটরস হিসাবে অবদানের জন্য সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের এই বিশেষ ক্যাটাগরীতে আজ অফিসিয়ালি "গোল্ডেন ভিসা সার্টিফিকেট" পেলেন শুভাশিস ভৌমিক।
এক্ষেত্রে বাংলানেক্সট এর পক্ষে সার্বিক সহযোগিতা ও দিক নির্দেশনা প্রদান করেন বাংলানেক্সটের সম্মানিত প্রতিষ্ঠাতা জেনারেল সেক্রেটারি আলী আকবর আশা। সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের মিডিয়া কাউন্সিলের তালিকা অনুসারে "কনটেন্ট ক্রিয়েটরস" ক্যাটাগরির মর্যাদায় এ সন্মান এর আগে কোন বাংলাদেশী পাননি।
তবে বাংলাদেশ থেকে এর আগে একই মাধ্যমে মেগা স্টার শাকিব খান মিডিয়া প্রফেশনাল ক্যাটাগরিতে ও এক্সপার্ট জার্নালিস্ট ক্যাটাগরিতে কেরামত উল্লাহ বিপ্লব এই সম্মান সূচক সংযুক্ত আরব আমিরাত সরকারের গোল্ডেন রেসিডেন্সি ভিসা পান। এছাড়াও ভারত থেকে অভিনেতা ও সুপার স্টার রজনীকান্ত, শাহরুখ খান, সনজয় দত্ত ও টেনিস তারকা সানিয়া মির্জা আরব আমিরাতের গোল্ডেন রেসিডেন্সি পেয়েছেন।
যদিও বিনিয়োগ, ব্যবসাসহ নানা ক্ষেত্রে বহু প্রবাসী ভারতীয় ও বাংলাদেশী গোল্ডেন রেসিডেন্সি পেয়েছেন এরিমধ্যে। এটাকে গোল্ডেন ভিসাও বলা হয়। এটা আমিরাত সরকারের একটি বিশেষ কর্মসুচি। এই ভিসার অধিকারীরা আলাদা মর্যাদা পান দেশটিতে। শুভাশিস ভৌমিকের কনটেন্ট ক্রিয়েটর হিসাবে মিডিয়া প্রফেশনকে বিশেষ বিবেচনায় নিয়েছে আমিরাত সরকারের মিডিয়া কাউন্সিল।
বিভিন্ন দেশের খ্যাতিমান পেশাজীবীদের বিশেষ ক্যাটাগরিতে এই সুবিধা দেয়া হয়। গোল্ডেন রেসিডেন্সি প্রাপ্তরা আমিরাতের নাগরিক না হলেও শিক্ষা, চিকিৎসা, ব্যবসা, সরকারি অনুষ্ঠানে যোগদান, বিমানবন্দরে প্রিভিলেজসহ নানা সুবিধা পান।
যাযাদি/ এম