মুখোমুখি
ফ্রান্স-ক্রোয়েশিয়া
সময় : বাংলাদেশ সময় আজ রাত ৯টা
রেফারি : নেস্তর পিতানা (আজেির্ন্টনা)
ফ্রান্স
কোচ : দিদিয়ের দেশম
অধিনায়ক : হুগো লরিস
ফরমেশন : ৪-২-৩-১/৪-৩-৩
প্রধান তারকা : আতোয়ান গ্রিজম্যান
সবোর্চ্চ গোলদাতা : গ্রিজম্যান এবং কিলিয়ান এমবাপে।
উভয়েই করেছেন তিনটি করে গোল।
ক্রোয়েশিয়া
কোচ : জালাতকো দালিচ
অধিনায়ক : লুকা মদ্রিচ
ফরমেশন : ৪-২-৩-১/ ৪-১-৪-১
প্রধান তারকা: লুকা মদ্রিচ
সবোর্চ্চ গোলদাতা: লুকা মদ্রিচ, মারিও মানজুকিচ এবং ইভান পেরিসিচ। প্রত্যেকে করেছেন দুটি করে গোল।
যেভাবে ফাইনালে এলো দু’দল
* দুই জয় আর এক ড্রয়ে ‘সি’ গ্রæপের চ্যাম্পিয়ন হয়ে শেষ ষোলোতে পা রাখে ফ্রান্স। সেখানে তারা আজেির্ন্টনাকে উড়িয়ে দেয়। দিদিয়ের দেশমের শিষ্যরা কোয়াটার্র ফাইনালে উরুগুয়েকে হারিয়ে জায়গা করে নেয় সেমিতে। এরপর বেলজিয়ামকে ১-০ গোলে পরাজিত করে পেঁৗছে যায় ফাইনালে।
* ‘ডি’ গ্রæপের তিনটি ম্যাচেই জয় পায় ক্রোয়েশিয়া। গ্রæপ চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শেষ ষোলোতে পা রাখা দলটি পেনাল্টি শুটআউটে ডেনমাকের্ক হারিয়ে জায়গা করে নেয় কোয়াটার্র ফাইনালে। এরপর স্বাগতিক রাশিয়াকেও টাইব্রেকারে হারায় তারা। সেমিফাইনালে ক্রোয়াটদের প্রতিপক্ষ ছিল ইংল্যান্ড। নিধাির্রত সময় শেষে ১-১ গোলে সমতায় থাকায় ম্যাচটি অতিরিক্ত সময় গড়ায়। সেখানে ১০৯ মিনিটের মাথায় গোল করে ক্রোয়েশিয়াকে ফাইনালে পাঠান মারিও মানজুকিচ।
ফাইনালে দু’দলের অতীত পরিসংখ্যান
* তৃতীয়বারের মতো ফাইনাল খেলছে ফ্রান্স। প্রথমবার খেলেছিল ১৯৯৮ সালে ঘরের মাঠে আয়োজিত আসরে। সেবার ব্রাজিলকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে শিরোপা জেতে তারা। তবে ২০০৬ সালে স্বপ্নভঙ্গ হয় লে বøুজদের, ফাইনালে পেনাল্টি শুটআউটে জিদান-অরিরা পরাজিত হয় ইতালির কাছে।
* এবারই প্রথম ফাইনাল খেলছে ক্রোয়েশিয়া। যুগো¯øাভিয়ার কাছ থেকে স্বাধীনতা লাভের পর ১৯৯৮ সালে বিশ্বকাপের অভিষেক আসরে চমক উপহার দিয়ে সেমিফাইনালে ওঠে গিয়েছিল দলটি। তবে সেবার এই ফ্রান্সের কাছে ২-১ ব্যবধানে হেরে যায় তারা।
হেড টু হেড রেকডর্
অতীতে পঁাচ দেখায় ফ্রান্সকে হারাতে পারেনি ক্রোয়েশিয়া। দুটিতে কেবল ড্র করতে পেরেছিল তারা।