আজকের যায়যায়দিন

চট্টগ্রামের হাটহাজারী উপজেলার চতুথর্ ভেজাল ঘি তৈরির কারখানায় অভিযান চালিয়েছেন উপজেলা নিবার্হী কমর্কতার্ মো. রুহুল আমিন।

শুক্রবার বেলা সাড়ে ১১টা থেকে মধ্যম কুয়াইশের কাউয়ার বাড়ি এলাকায় ওই কারখানায় অভিযান শুরু হয়।

অভিযান শুরুর আগেই পালিয়ে যায় কারখানার মালিক ও কারিগররা। একটি ফ্যামিলি বাসা ভাড়া নিয়ে ওই কারখানাটি গড়ে তোলা হয়। তালা ভেঙে কারখানায় ঢোকে পুলিশ।

এক ঘণ্টার অভিযানে জব্দ করা হয় নিম্নমানের ডালডা, জনস্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকর কৃত্রিম হলুদ রং আর কালচে রঙের ফ্লেভার। অপরিচ্ছন্ন পরিবেশে অনেকটা গোপনে ডালডার সঙ্গে রং ও ফ্লেভার মিশিয়ে প্লাস্টিকের কৌটায় ভরে লেবেল লাগিয়ে বেশি দামে বাজারজাত করা হতো।

ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক / দুই কার্গো এলএনজি, সার ও ডাল কিনবে সরকার

মো. রুহুল আমিন বলেন, বাজারে বাঘাবাড়ী ঘি, অনিল ঘোষের ঘি’র চাহিদা বেশি থাকায় একশ্রেণির দুবৃর্ত্ত ‘ঘি সদৃশ পদাথর্’ তৈরি করে বাজারজাত করছে। এগুলোর কারণে বাজারে ভোক্তারা শুধু আথির্কভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে না, একই সঙ্গে জটিল রোগ-ব্যাধিও কিনে নিচ্ছে। তাই আমরা জনস্বাথর্ ও জনস্বাস্থ্যের বিষয় বিবেচনায় নিয়ে ভেজাল খাদ্যবিরোধী অভিযান পরিচালনা করছি।

তিনি জানান, বুড়িশ্চরের কারখানাটি থেকে আমরা ২০০ লিটার ঘি সদৃশ পদাথর্, ‘অনিল ঘোষের বাঘাবাড়ী স্পেশাল খঁাটি গাওয়া ঘি’ মুদ্রিত লেবেল, প্লাস্টিকের কৌটা জব্দ করে পুড়িয়ে ফেলেছি। এ নিয়ে চারটি কারখানা থেকে আনুমানিক ৩ হাজার ৭০০ লিটার ঘি সদৃশ বস্তু ধ্বংস করা হয়েছে।##