মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০ বৈশাখ ১৪৩১
ঢাকার দুই সিটির নির্বাচন

ভোটে শুধুই অর্জন দেখছে বিএনপি

হাসান মোলস্না
  ১৯ জানুয়ারি ২০২০, ০০:০০
সিটি নির্বাচনে বিএনপির প্রচারণা -ফাইল ছবি

ঢাকার দুই সিটি নির্বাচনে জয় পরাজয় যা হোক না কেন সবকিছুতেই অর্জন দেখছে বিএনপি। সুষ্ঠু ভোট হলে নির্বাচনে দুই মেয়র প্রার্থীই জয়ী হবে বলে ধারণা করছে তারা। সেক্ষেত্রে সরকারকে জনগণ রেডকার্ড দেখিয়েছে বলে জাহির করার পাশাপাশি ঢাকার নিয়ন্ত্রণ নিজেদের কাছে আসবে। অন্য দিকে কারচুপির হলে এবং বিএনপির প্রার্থী হেরে গেলে দলীয় সরকারের অধীনে কোনো নির্বাচন সুষ্ঠু না হওয়ার বিষয়টি দেশি ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে উত্থাপন করার সুযোগ পাবে। এছাড়া সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে ঢাকা মহানগরের সাংগঠনিক শক্তি আরো বৃদ্ধি পাবে। ফলে পরবর্তীতে আন্দোলন সফল করা সহজ হবে।

বিএনপি সূত্রমতে, সর্বশক্তি দিয়ে মাঠে নেমেছে তারা। এই নির্বাচনকে ঘুরে দাঁড়ানোর পস্নাটফর্ম হিসেবে নিয়েছে বিএনপি। দুই মেয়র প্রার্থীর পাশাপাশি কাউন্সিল ও সংরক্ষিত মহিলা কাউন্সিলদের বিজয়ী করতে শীর্ষ থেকে নিয়ে মহানগরের তৃণমূলের নেতারও একযোগে কাজ শুরু করেছে। বিদ্রোহী প্রার্থীদের বিষয়ে দল সহনশীল আচরণ করছে। নির্বাচনের আগ মুহূর্তে সব বিদ্রোহীকে বসিয়ে দেয়ার জন্য কাজ চলছে।

সূত্রমতে, বিএনপি চায়, দুই সিটিতে দেশীয় গণমাধ্যমের পাশাপাশি আন্তর্জাতিক সংবাদমাধ্যমও ভোট পর্যবেক্ষণ করুক। এজন্য বিভিন্ন মহলে যোগাযোগও করছে বিএনপি নেতারা।

সিটি নির্বাচন ঘিরে বিএনপির ভাবনার বিষয়ে দলের সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী বলেন, এই নির্বাচনে বিএনপির হারানোর কিছু নেই। গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারের জন্য আন্দোলনের অংশ হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছে বিএনপি। এই ভোটে যা হোক সেই লক্ষ্য অর্জনে একধাপ এগিয়ে যাবে।

তিনি বলেন, জাতীয় নির্বাচনসহ সব নির্বাচনে সরকারের নগ্ন চরিত্র দেখা গেছে। তাদের এ চরিত্র যদি আসন্ন দুই সিটিতেও প্রকাশ পায় তাতেও অবাক হওয়ার কিছু নেই। তবে এটা করলে শুধু দেশবাসীই নয়, আন্তর্জাতিক মহলেও তাদের মুখোশ আরও একবার উন্মোচিত হবে। যা বিএনপির জন্য একটি অর্জন হবে। অন্য দিকে নির্বাচন যদি সুষ্ঠু হয় তাহলে বিএনপির প্রার্থীরা বিপুল ভোটে বিজয়ী হবে। সেক্ষেত্রে জনগণ যে সরকারকে চায় না তা আবারও প্রমাণিত হবে। জয় বা জোর করে পরাজিত করলেই আন্দোলন শুরু হবে। যা সরকারের পতনের মধ্য দিয়ে শেষ হবে।

সূত্রমতে, আসন্ন আন্দোলনের জন্যও এই নির্বাচন বিএনপির জন্য ইতিবাচক হবে। মূলত মহানগরে আন্দোলন ব্যর্থতার কারণে বিএনপি ঘুরে দাঁড়াতে পারেনি। কিন্তু এবার সিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে মহানগরের রাজনীতি সাংগঠনিকভাবে চাঙ্গা হয়েছে। মহানগরের প্রায় সর্বস্তরের নেতারা এই নির্বাচনে কাজ করছেন। বলতে গেলে সবাইকে বিভিন্ন দায়িত্ব দিয়ে তাদেরকে সক্রিয় করা হয়েছে। পোলিং এজেন্ট নিয়োগের জন্য তৃণমূল পর্যায়ের নেতাকর্মীদেরও একটি ডাটা করা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত নির্বাচনী মাঠে থাকার মতো সক্ষম কর্মীদেরই এবার বাছাই করা হচ্ছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা ও মহানগর নেতাদের সমন্বয়ে বিশাল কমিটি গঠন করা হয়েছে। নির্বাচনী প্রচারণার পাশাপাশি বাধা, হামলা, মামলা এবং কারচুপির বিভিন্ন তথ্যউপাত্ত তারা সংগ্রহ করে রিপোর্ট আকারে পেশ করবেন। দলের নীতিনির্ধারকরা বলছেন, অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন হলে দুই সিটিতেই ধানের শীষের প্রার্থী জয়ী হবেন। যা পরবর্তী জাতীয় রাজনীতিতে ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। কিন্তু সরকার শক্তি প্রয়োগ করলে বা কেন্দ্র দখল করে অনিয়ম করলে গণমাধ্যমসহ সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে প্রচার পাবে। ফলে আওয়ামী লীগের অধীনে যেকোনো নির্বাচনে অনাস্থা বাড়বে। এছাড়া 'ভোট ডাকাতির' চিত্র নিয়ে বিএনপি নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ সরকার দাবি আদায়ের আন্দোলন আরও জোরদার হবে। দুই সিটির ভোট নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কেন্দ্রীয় নেতারা কৌশল নির্ধারণে দফায় দফায় বৈঠক করছেন। এসব বৈঠকে ভোটকেন্দ্র পাহারা দেওয়ার সিদ্ধান্ত হচ্ছে। সরকার কেন্দ্র দখল করতে চাইলে প্রতিবাদ-প্রতিরোধ করতে দায়িত্বশীল নেতাদের নির্দেশনা দেওয়া হয়।

একইসঙ্গে দুই নির্বাচন পরিচালনার জন্য দেশের প্রায় সব অঞ্চলের কেন্দ্রীয় নেতাদের সমন্বয়ে কমিটি গঠন করে সব নেতাকে সক্রিয় করার কৌশল করা হয়েছে। বিএনপির ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা জানিয়েছেন, বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ঢাকা উত্তর সিটির বিভিন্ন ওয়ার্ডে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ডভিত্তিক দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা হলেন: ওয়ার্ড-১ শাহজাদা মিয়া, ওয়ার্ড-২ অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, ওয়ার্ড-৩ অধ্যক্ষ সোহরাব উদ্দিন, ওয়ার্ড-৪ জয়নুল আবদিন ফারুক, ওয়ার্ড-৫ অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ওয়ার্ড-৬ জয়নুল আবদিন ফারুক, ওয়ার্ড-৭ শাখাওয়াৎ হোসেন বকুল, ওয়ার্ড-৮ নজরুল ইসলাম মঞ্জু, ওয়ার্ড-৯ মাহবুবের রহমান শামীম, ওয়ার্ড-১০ গোলাম আকবর খন্দকার, ওয়ার্ড-১১ নাজিম উদ্দিন আলম, ওয়ার্ড-১২ ও ১৩ ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, ওয়ার্ড-১৪ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, ওয়ার্ড-১৫ মেজর (অব.) রুহুল আলম চৌধুরী, ওয়ার্ড-১৬ অ্যাডভোকেট সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, ওয়ার্ড-১৭ অ্যাডভোকেট আহমেদ আযম খান, ওয়ার্ড-১৮ মশিউর রহমান, ওয়ার্ড-১৯ মেজর (অব.) হাফিজউদ্দিন আহমেদ, ওয়ার্ড-২০ মিজানুর রহমান মিনু, ওয়ার্ড-২১ শামসুজ্জামান দুদু, ওয়ার্ড-২২ এবিএম মোশাররফ হোসেন, ওয়ার্ড-২৩ আবুল হোসেন খান, ওয়ার্ড-২৪ ও ২৫ ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, ওয়ার্ড-২৬ কামরুজ্জামান রতন, ওয়ার্ড-২৭ আবুল খায়ের ভূঁইয়া, ওয়ার্ড-২৮ অ্যাডভোকেট জয়নুল আবেদীন, ওয়ার্ড-২৯ আতাউর রহমান ঢালী, ওয়ার্ড-৩০ শাহ মো. আবু জাফর, ওয়ার্ড-৩১ ও ৩২ অ্যাডভোকেট মুজিবর রহমান সারোয়ার, ওয়ার্ড-৩৩ ও ৩৪ আতাউর রহমান ঢালী, ওয়ার্ড-৩৫ আবুল কালাম আজাদ সিদ্দিকী, ওয়ার্ড-৩৬ রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু, ওয়ার্ড-৩৭ শামসুজ্জামান দুদু, ওয়ার্ড-৩৮ সেলিম রেজা হাবিব, ওয়ার্ড-৩৯ আলী নেওয়াজ খৈয়াম, ওয়ার্ড-৪০ হেলাল খান, ওয়ার্ড-৪১ ও ৪২ শরীফুল আলম, ওয়ার্ড-৪৩ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, ওয়ার্ড-৪৪, ৪৫ ও ৪৬ শামা ওবায়েদ, ওয়ার্ড-৪৭ ডা. শাখাওয়াৎ হাসান জীবন, ওয়ার্ড-৪৮ কলিম উদ্দিন আহমেদ মিলন, ওয়ার্ড-৪৯ আব্দুল গফুর ভূঁইয়া, ওয়ার্ড-৫০ ডা. শাখাওয়াৎ হাসান জীবন, ওয়ার্ড-৫১ ও ৫২ দেওয়ান সালাহউদ্দিন বাবু, ওয়ার্ড-৫৩ হুমায়ুন কবির খান ও ৫৪ কাজী ছায়েদুল ইসলাম বাবুল।

অন্য দিকে বিএনপির ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা জানিয়েছেন, বিএনপি এবং এর অঙ্গ ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের মধ্যে ঢাকা দক্ষিণ সিটির বিভিন্ন ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এর পাশাপাশি ঢাকা দক্ষিণ সিটির জন্য সূত্রাপুর, শাহজাহানপুর, ধানমন্ডি জোনে ভাগ করে কিছু নেতাকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। ওয়ার্ড ও জোনের দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতারা হলেন: ওয়ার্ড-১ আকরামুল হাসান, ওয়ার্ড-২ মাহবুবের রহমান শামীম, মশিউর রহমান বিপস্নব ও ব্যারিস্টার মীর হেলাল, ওয়ার্ড-৩ আনোয়ার হোসেন, ওয়ার্ড-৪ হায়দার আলী লেলিন, ওয়ার্ড-৫ অ্যাডভোকেট খোরশেদ আলম, ওয়ার্ড-৬ মোসাদ্দেক হোসেন বুলবুল, ওয়ার্ড-৭ এম এ মালেক, ওয়ার্ড-৮ হাবিবুল ইসলাম হাবিব, ওয়ার্ড-৯ শহীদ উলস্নাহ তালুকদার ও আব্দুল খালেক, ওয়ার্ড-১০ শহীদ উলস্নাহ তালুকদার, ওয়ার্ড-১১ রাজিব আহসান, ওয়ার্ড-১২ কাজী মফিজুর রহমান, ওয়ার্ড-১৩ অনিন্দ ইসলাম অমিত ও শহীদ উলস্নাহ তালুকদার, ওয়ার্ড-১৪ শেখ রবিউল ইসলাম রবি, ওয়ার্ড-১৫ সরদার শাখাওয়াত হোসেন বকুল, ওয়ার্ড-১৬ রাশেদা বেগম হিরা, ওয়ার্ড-১৭ খালেদা ইয়াসমিন, ওয়ার্ড-১৮ মো. হারুন অর রশিদ, ওয়ার্ড-১৯ মীর সরাফত আলী সপু, ওয়ার্ড-২০ হারুন অর রশিদ, ওয়ার্ড-২১ শাম্মী আক্তার, ওয়ার্ড-২২ আব্দুল বারী ড্যানী, ওয়ার্ড-২৩ ওয়ারেস আলী মামুন, ওয়ার্ড-২৪ আসাদুল করিম শাহীন, ওয়ার্ড-২৫ খালেদা ইয়াসমিন, ওয়ার্ড-২৬ মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, ওয়ার্ড-২৭ নিলুফার চৌধুরী মনি, ওয়ার্ড-২৮ নুরজাহান মাহবুব, ওয়ার্ড-২৯ সাবেরা নাজমুন মুন্নী, ওয়ার্ড-৩০ খালেদা ইয়াসমিন, ওয়ার্ড-৩১ ডা. রফিকুল ইসলাম বাচ্চু, ওয়ার্ড-৩২ লায়লা বেগম, ওয়ার্ড-৩৩ ইঞ্জিনিয়ার মো. আশরাফ উদ্দিন বকুল, ওয়ার্ড-৩৪ রফিকুল ইসলাম রাসেল, ওয়ার্ড-৩৫ অ্যাডভোকেট খন্দকার আব্দুল হামিদ ডাবলু, ওয়ার্ড-৩৬ অপর্ণা রায় দাস, ওয়ার্ড-৩৭ হাসান উদ্দিন মোলস্না ও মীর সরাফত আলী সপু, ওয়ার্ড-৩৮ কামরুজ্জামান রতন ও হামিদুর রহমান হামিদ, ওয়ার্ড-৩৯ কামরুজ্জামান ইয়াহিয়া খান মজলিস, ওয়ার্ড-৪০ তমিজ উদ্দিন, ওয়ার্ড-৪১ মোস্তাফিজুর রহমান দিপু, ওয়ার্ড-৪২ জাকির হোসেন ভূঁইয়া, ওয়ার্ড-৪৩ সিরাজুল হক, ওয়ার্ড-৪৪ খোরশেদ আলম মিয়া, ওয়ার্ড-৪৫ ফাহিমা নাসরিন মুন্নী, ওয়ার্ড-৪৬ তকদির হোসেন জসিম, ওয়ার্ড-৪৭ গৌতম চক্রবর্তী, ওয়ার্ড-৫১ মাওলানা শাহ নেছারুল হক, ওয়ার্ড-৫২ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্ড-৫৩ আ ক ম মোজাম্মেল হক, ওয়ার্ড-৫৪ অধ্যাপক শহীদুল ইসলাম, ওয়ার্ড-৫৫ মাসুদ অরুণ, ওয়ার্ড-৫৬ আবু বক্কর সিদ্দিক, ওয়ার্ড-৫৭ দেবাশীষ রায় মধু, ওয়ার্ড-৫৮ নাজিম উদ্দিন মাস্টার, ওয়ার্ড-৫৯ কাজী রফিকুল ইসলাম, ওয়ার্ড-৬০ অ্যাডভোকেট সাখাওয়াত হোসেন, ওয়ার্ড-৬১ শেখ মো. শামীম ও ওয়ার্ড-৬২ এ টি এম কামাল, ওয়ার্ড-৭১ অধ্যক্ষ সেলিম ভূঁইয়া, ওয়ার্ড-৭২ অ্যাডভোকেট আসাদুজ্জামান আসাদ, ওয়ার্ড-৭৩ ইঞ্জিনিয়ার রিয়াজুল ইসলাম রিজু, ওয়ার্ড-৭৪ ও ৭৫ নাজিম উদ্দিন আলম। ওয়ার্ড-৬৩ থেকে ওয়ার্ড-৭০ পর্যন্ত জোন ভাগ করে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।

শাহজাহানপুর জোনে রয়েছেন মির্জা আব্বাস, মিজানুর রহমান মিনু, ডা. এ জেড এম জাহিদ হোসেন, খায়রুল কবির খোকন, ফজলুল হক মিলন, শিরিন সুলতানা, আফরোজা আব্বাস, হাবিবুর রশীদ হাবিব ও রফিকুল আলম মজনু। সূত্রাপুর জোনে রয়েছেন আব্দুস সালাম, নিতাই রায় চৌধুরী, আব্দুল হালিম, এ এস এম আব্দুল হাই, কবি আব্দুল হাই শিকদার, সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, ডা. শাখাওয়াৎ হোসেন জীবন, কামরুজ্জামান রতন ও কাজী আবুল বাশার। শ্যামপুর জোনে রয়েছেন সালাহউদ্দিন আহমদ, শওকত মাহমুদ, জয়নাল আবদীন (ভিপি), রুহুল কুদ্দুস তালুকদার দুলু ও নজরুল ইসলাম মঞ্জু। ধানমন্ডি জোনে রয়েছেন ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু, আব্দুল মান্নান, আমান উলস্নাহ আমান, আবুল খায়ের ভূঁইয়া, ড. সুকোমল বড়ুয়া, আসাদুল হাবিব দুলু, শহীদ উদ্দিন চৌধুরী এ্যানি ও হেলেন জেরিন খান।

নির্বাচন পরিচালনার কার্যক্রমের বিষয়ে ঢাকা দক্ষিণ সিটি নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সমন্বয়ক ও বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন বলেন, আসন্ন ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচন সামনে রেখে বিএনপির কেন্দ্রীয় ও জেলা নেতারা এখন রাজধানীতে। এসব নেতাকে দুই সিটির বিভিন্ন ওয়ার্ডের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। দলটির জ্যেষ্ঠ নেতারা এসব দায়িত্বপ্রাপ্ত নেতাকে তদারকির দায়িত্ব দিয়েছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<85023 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1