বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১
আওয়ামী লীগের জাতীয় সম্মেলন আজ শুরু

থাকছেন শেখ হাসিনা আসছে নতুন মুখ

ফয়সাল খান
  ২০ ডিসেম্বর ২০১৯, ০০:০০
আওয়ামী লীগের সভানেত্রী ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা

পৌষের হাড় কাঁপানো শীতের তীব্রতার মাঝেও রাজধানীসহ সারাদেশে আওয়ামী লীগ নেতা-কর্মী-সমর্থকদের মাঝে সম্মেলনের উত্তাপ। চলমান শৈত্যপ্রবাহ উপেক্ষা করে হাজার হাজার নেতা-কর্মী প্রস্তুত, দলকে নতুন আঙ্গিকে সাজানোর অঙ্গীকারে। বঙ্গবন্ধুর হাতে গড়া আওয়ামী লীগকে শেখ হাসিনার হাতে তুলে দিয়ে নির্ভার নেতা-কর্মী-সমর্থকরা আবারও শেখ হাসিনার নেতৃত্বে দলকে এগিয়ে নিয়ে কল্যাণমুখী নতুন বাংলাদেশ গড়তে বদ্ধপরিকর। তাইতো শ্লোগান নির্ধারণ করা হয়েছে-'শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে গড়তে সোনার দেশ/এগিয়ে চলেছি দুর্বার, আমরাই তো বাংলাদেশ'।

আজ শুক্রবার 'জয়বাংলা' 'জয় বঙ্গবন্ধু' ধ্বনির পাশাপাশি বঙ্গবন্ধু ও শেখ হাসিনাকে নিয়ে শত শত শ্লোগানে প্রকম্পিত হবে রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। লাখো-কোটি প্রাণের ধ্বনি তরঙ্গায়িত হয়ে ছড়িয়ে পড়বে দেশের আনাচে-কানাচে। অসাম্প্রদায়িক চেতনার বিস্তার ঘটিয়ে, নবীন-প্রবীণের সমন্বয়ে দলকে গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে প্রায় তিন বছর পর আজ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে উপমহাদেশের অন্যমত প্রধান রাজনৈতিক দল আওয়ামী লীগের ২১তম জাতীয় সম্মেলন। রাজধানীর ঐতিহাসিক সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে এই সম্মেলনের উদ্বোধন হবে আজ শুক্রবার বেলা ৩টায়। জাতীয় পতাকা ও দলীয় পতাকা উত্তোলন এবং শান্তির প্রতীক পায়রা উড়িয়ে

\হসম্মেলনের উদ্বোধন করবেন আওয়ামী লীগ সভাপতি ও প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটির তৈরি ২৫ মিনিটের একটি উদ্বোধনী পরিবেশনা উপস্থাপন করা হবে। সেখানে কথা-গানে তুলে ধরা হবে আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সরকারের উন্নয়ন ও সাফল্য। পরদিন শনিবার (২১ ডিসেম্বর) সকাল ১০টায় ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন মিলনায়তনে সম্মেলনের মূল অধিবেশন অর্থাৎ কাউন্সিল অধিবেশন অনুষ্ঠিত হবে। যেখানে সভাপতি-সাধারণ সম্পাদকসহ শীর্ষ নেতৃত্ব নির্বাচন করা হবে।

বিশাল এ আয়োজনকে ঘিরে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানসহ রাজধানীকে সাজানো হয়েছে নতুন সাজে। উদ্যানের গাছে গাছে লাগানো হচ্ছে মরিচবাতি। শোভা পাচ্ছে বিভিন্ন বাণী-সংবলিত বিলবোর্ড ও ফেস্টুন। মৎস্যভবন থেকে শাহবাগ পর্যন্ত রাস্তাজুড়ে শোভা পাচ্ছে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার ছবি। পাশাপাশি বাহারি পোস্টার-ফেস্টুন ও ব্যানারে আওয়ামী লীগের ইতিহাস-ঐতিহ্য এবং সরকারের উন্নয়ন কর্মকান্ডের চিত্র তুলে ধরা হয়েছে।

আওয়ামী লীগের এই জাতীয় সম্মেলনকে ঘিরে নেতাকর্মী-সমর্থকসহ দেশের সর্বত্রই চলছে নানা বিশ্লেষণ ও পর্যালোচনা। দলের বর্তমান সভাপতি শেখ হাসিনা পুনরায় সভাপতি নির্বাচিত হচ্ছেন-এটি নিশ্চিত থাকলেও সাধারণ সম্পাদকসহ অন্যান্য শীর্ষ পদে কে আসছেন, তার হিসাব মেলাতে পারছেন না কেউই। নির্ভরযোগ্য সূত্রগুলো বলছে, ওবায়দুল কাদের আবারও সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হতে পারেন। তবে এ পদে পরিবর্তনের আভাসও বাতাসে ভাসছে। ওবায়দুল কাদের ছাড়াও সভাপতিমন্ডলীর সদস্য ড. আবদুর রাজ্জাক, যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুব-উল-আলম হানিফ, ডা. দীপুমনি, জাহাঙ্গীর কবির নানক, আবদুর রহমান, প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক ও তথ্যমন্ত্রী ডক্টর হাছান মাহমুদ, সাংগঠনিক সম্পাদক ও নৌ-পরিবহণ প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরীর নামও সাধারণ সম্পাদক হিসেবে আলোচনায় রয়েছে। তবে সাধারণ সম্পাদক যিনিই হোন না কেন দলের ৮১ সদস্যের কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সংসদে এবার ব্যাপক রদবদল হবে। বিশেষ করে ৩৩ শতাংশ নারী কোটা নিশ্চিতে নির্বাচন কমিশনের নির্দেশনাকে গুরুত্ব দেওয়া হবে নেতৃত্ব নির্বাচনে।

সে অনুযায়ী যুগ্ম সম্পাদকের ৪টি পদের মধ্যে ২টিতে নারী নেতৃত্ব আসতে পারেন। সাংগঠনিক সম্পাদকের ৮টি পদের মধ্যে ২ থেকে ৩টিতে নারী মুখ আসতে পারে। সভাপতিমন্ডলীতে আবারও ঠাঁই পেতে পারেন বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ সদস্য আমির হোসেন আমু ও তোফায়েল আহমেদ। সভাপতিমন্ডলীতে থাকা দু-তিনজনের ঠাঁই হতে পারে উপদেষ্টা পরিষদে। সম্পাদকমন্ডলীর পদগুলোতে রদবদল ও পরিবর্তনের সম্ভাবনা খুবই বেশি। বিশেষ করে বিভিন্ন উপ-কমিটি গঠনের ক্ষেত্রে যাদের বিরুদ্ধে অভিযোগ রয়েছে তারা বাদ পড়তে পারেন। কার্যনির্বাহী সদস্য পদে বর্তমানে থাকা ৫ জন বাদ পড়তে পারেন। বর্তমানে কেন্দ্রীয় কার্যনির্বাহী সদস্য মোফাজ্জল হোসেন চৌধুরী মায়া বীরবিক্রম সম্পাদকমন্ডলীতে অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন। তাদের স্থলে ছাত্রলীগসহ সহযোগী সংগঠনের সাবেক নেতাদের কেউ কেউ ঠাঁই পেতে পারেন। নতুন কার্যনির্বাহী সংসদে অন্তর্ভুক্ত হতে পারেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, পাটমন্ত্রী গোলাম দস্তগীর গাজী বীরবিক্রম, ডাক ও টেলিযোগাযোগমন্ত্রী মোস্তাফা জব্বার, তথ্য প্রতিমন্ত্রী ড. মুরাদ হাসান, সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম, নাহিম রাজ্জাক এমপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের বেশ কয়েকজন নেতা।

এরইমধ্যে সম্মেলনের সকল প্রস্তুতি সম্পন্ন করা হয়েছে। আমন্ত্রিত অতিথিদের কাছে দাওয়াতপত্র পৌঁছে দেয়া হয়েছে। সম্মেলনস্থলসহ সারাদেশে পোস্টার-ফেস্টুন লাগানো হয়েছে। মঞ্চ ও সম্মেলনস্থল প্রস্তুত করা এবং সাজসজ্জাসহ সব ধরনের প্রস্তুতি নেওয়া হয়েছে। চার কোটি টাকা বাজেটের এ সম্মেলনে কাউন্সিলর, ডেলিগেটসহ ৫০ হাজার নেতাকর্মী উপস্থিত থাকবেন। তবে এবার কোনো বিদেশি অতিথি থাকছেন না।

সম্মেলনস্থলে প্রবেশের জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে পাঁচটি গেট রাখা হয়েছে। একটি গেট ভিআইপিদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে। ২৮টি এলইডি পর্দায় দেখানো হবে সম্মেলনের পুরো অনুষ্ঠান। ৮১ সদস্যের মধ্যে চারটি পদ শূন্য থাকায় মূল মঞ্চে ৭৭টি চেয়ার রাখা হয়েছে। মঞ্চের সামনে নেতাকর্মীদের জন্য চেয়ার থাকবে ৩০ হাজার। এছাড়া সম্প্রসারিত মঞ্চে ১৫ হাজার চেয়ার দেওয়া হবে।

মঞ্চ ও সাজসজ্জা: ১০২ ফুট দীর্ঘ ও ৪০ ফুট প্রশস্ত মূল মঞ্চ প্রস্তুত করা হয়েছে। আশপাশের এলাকাসহ মূল মঞ্চটি এমনভাবে স্থাপন করা হয়েছে, যেন পদ্মা নদীর বুকে ভেসে বেড়াচ্ছে বিশাল এক নৌকা। সেই নৌকার চারপাশজুড়ে থাকছে বিশাল জলরাশি। থাকছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুও। এছাড়া পদ্মার জলতরঙ্গ, পদ্মার বুকে ঘুরে বেড়ানো ছোট ছোট নৌকা, এমনকি চরের মধ্যে কাশবনের উপস্থিতিও থাকবে মঞ্চে। মহান বিজয়ের মাসে আয়োজিত এ সম্মেলনে জাতীয় স্মৃতিসৌধের প্রতিকৃতিও থাকবে। এর পেছনে থাকবে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান এবং দলপ্রধান শেখ হাসিনার ছবি। নৌকার পেছনের দিকে থাকবে জাতীয় চার নেতাসহ বাংলাদেশের স্বাধীনতা-সংগ্রামে বিভিন্ন সময়ে অবদান রাখা রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বের ছবি। সরকারের বিভিন্ন মেগা প্রকল্পের ফেস্টুন ও উন্নয়নের ছবি দিয়ে আকর্ষণীয় করে সাজানো হয়েছে সম্মেলনস্থল।

অভ্যর্থনা: বাংলাদেশে নিযুক্ত বিভিন্ন দেশের কূটনীতিক, দেশের বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, শিক্ষক, চিকিৎসক, সাংবাদিক, আইনজীবীসহ বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনের নেতাসহ বিশিষ্টজনদের আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আলাদা গ্রম্নপ করে অতিথিদের কাছে পাঁচ হাজার বাংলা কার্ড ও এক হাজার ইংরেজি কার্ড বিতরণ করা হয়েছে।

প্রচার ও প্রকাশনা: এরইমধ্যে 'শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নপূরণে গড়তে সোনার দেশ/এগিয়ে চলেছি দুর্বার, আমরাই তো বাংলাদেশ।' শীর্ষক স্স্নোগানটি নির্ধারণ করা হয়েছে। প্রচার ও প্রকাশনা উপ-পরিষদ প্রস্তাবিত দুটি শ্লোগানের মধ্যে সর্বসম্মতভাবে এ শ্লোগানটি নির্বাচন করা হয়েছে। এরইমধ্যে সারাদেশে পোস্টার পাঠিয়ে দিয়েছে। সম্মেলনে প্রচার উপকমিটির পক্ষ থেকে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে যে উন্নয়ন হয়েছে, তার একটি কার্ড থাকবে। একই সঙ্গে থাকবে দুটি সিডি। একটিতে আওয়ামী লীগ সরকারের উন্নয়ন এবং অন্যটিতে বিএনপির নেতিবাচক রাজনীতির চিত্র তুলে ধরা হবে। কাউন্সিলর ও ডেলিগেটদের পাটের ব্যাগে এগুলোর সঙ্গে একটি প্যাড ও একটি কলম দেওয়া হবে। তাছাড়া ২১তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে ওয়েবপেজ উদ্বোধন করেছে প্রচার ও প্রকাশনা উপকমিটি। ওয়েবপেজে সম্মেলন লাইভ সম্প্রচার করা হবে।

গঠনতন্ত্র: ২১তম জাতীয় সম্মেলন উপলক্ষে আওয়ামী লীগের গঠনতন্ত্রে বেশকিছু পরিবর্তন আসছে। এর মধ্যে রয়েছে- কেন্দ্রীয় কমিটির মতো জেলা-উপজেলা কমিটিতে উপদেষ্টার সংখ্যা নির্দিষ্ট করা, আইনজীবীদের সংগঠন 'আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ'-এর নামের স্থানে 'বঙ্গবন্ধু আওয়ামী আইনজীবী পরিষদ' করা। প্রাথমিক সদস্য পদের ফরমে মোবাইল ফোন নম্বর এবং জাতীয় পরিচয়পত্রের নম্বর সংযুক্ত করা। এছাড়া কিছু শব্দ ও ভাষাগত পরিমার্জন আসবে গঠনতন্ত্রে।

চিকিৎসা ও খাবার: ১০০ চিকিৎসক নিয়ে ১২টির মতো প্রাথমিক চিকিৎসা কেন্দ্র প্রস্তুত করছে স্বাস্থ্য উপকমিটি। প্রিয়াঙ্কা কমিউনিটি সেন্টারসহ বেশ কয়েকটি খাবার সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে চুক্তি করেছে খাদ্য উপকমিটি। দুপুরে ৪৫ হাজার নেতাকর্মীকে খাবার দেয়া হবে। খাবারে মোরগ- পোলাওয়ের সঙ্গে ডিম, ফিরনি ও পানির বোতল থাকবে।

আন্তর্জাতিক: সম্মেলনস্থলে কূটনীতিকদের জন্য বিশেষ স্টল স্থাপনের ব্যবস্থা করা হচ্ছে। সংস্কৃতিবিষয়ক উপকমিটি সম্মেলনে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করবে।

আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী সংসদ, উপদেষ্টা পরিষদ, স্থানীয় সরকার/পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদ মনোনয়ন বোর্ড এবং সংসদীয় মনোনয়ন বোর্ড গঠন করা হয়েছে। এরমধ্যে ৪১ সদস্য থেকে ১০ জন বাড়িয়ে উদেষ্টা পরিষদের সদস্য করা হয়েছে ৫১ জনকে। আওয়ামী লীগ সভাপতি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দলের সিনিয়র নেতাদের সঙ্গে পরামর্শ করে এসব কমিটি গঠন করছেন।

এ প্রসঙ্গে আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক এবং মঞ্চ ও সাজসজ্জা কমিটির আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর কবির নানক বলেন, এবারের সম্মেলন জাঁকজমকপূর্ণ নয়, বরং সাদামাটাভাবে আয়োজন করা হবে। সম্মেলন উপলক্ষে সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের বাইরে কোনো ধরনের সাজসজ্জা হবে না। সম্মেলনে সব মিলিয়ে ৫০ হাজার কাউন্সিলর, ডেলিগেটস ও নেতাকর্মী অংশ নেবেন।

২০১৬ সালের ২২ ও ২৩ অক্টোবর আওয়ামী লীগের সর্বশেষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। এ সম্মেলনের দ্বিতীয় দিন ইঞ্জিনিয়ার্স ইন্সটিটিউশন মিলনায়তনে দলের কাউন্সিল অধিবেশনে সভাপতি পদে শেখ হাসিনা ও সাধারণ সম্পাদক পদে ওবায়দুল কাদের বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হন। এদিন ৮১ সদস্যবিশিষ্ট আওয়ামী লীগের কমিটির ২৩ জনের নাম ঘোষণা করা হয়। এরপর ২৫ অক্টোবর ২২ জন সম্পাদকমন্ডলীর নাম ঘোষণা করা হয়। ২৯ অক্টোবর চারটি পদ শূন্য রেখে কমিটির অন্যসব পদে নাম ঘোষণা করা হয়। গত সম্মেলনে ধাপে ধাপে কমিটি গঠন করা হলেও এবার একসঙ্গে পূর্ণাঙ্গ কমিটি ঘোষণার সিদ্ধান্ত নিয়েছে দলটির হাইকমান্ড।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<80677 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1