বুধবার, ১৭ এপ্রিল ২০২৪, ৩ বৈশাখ ১৪৩১
স্মৃতিসৌধে মানুষের ঢল

বিনম্র শ্রদ্ধায় জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তানদের স্মরণ

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মানুষের কণ্ঠে ধ্বনিত হলো এগিয়ে যাওয়ার শপথ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়
যাযাদি রিপোর্ট
  ২৭ মার্চ ২০১৯, ০০:০০
হাতে শ্রদ্ধা ও ভালোবাসার লাল-সবুজের পতাকা, মুখে প্রেরণার সেস্নাগান দিয়ে মঙ্গলবার সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদনের পর দেশ গড়ার শপন নেয় তরুণ প্রজন্ম -ফোকাস বাংলা

হাতে শ্রদ্ধার ফুল, গায়ে পতাকার রং আর মুখে প্রেরণার সেস্নাগান নিয়ে মঙ্গলবার প্রিয় মাতৃভূমির ৪৯তম জন্মদিন পালন করল জাতি। মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবসে সাভারের জাতীয় স্মৃতিসৌধে মানুষের কণ্ঠে ধ্বনিত হলো এগিয়ে যাওয়ার শপথ, মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সমৃদ্ধ এক বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়। একইসঙ্গে একাত্তরের গণহত্যা, ধর্ষণসহ বিভিন্ন মানবতাবিরোধী অপরাধের জন্য পাকিস্তানকে রাষ্ট্রীয়ভাবে ক্ষমা চাওয়ার জন্য দাবি জানায় তরুণ প্রজন্ম।

স্বাধীনতার স্মৃতিবিজড়িত দিনটিতে সমগ্র জাতি উদ্বেলিত হয়ে ওঠে বাঁধভাঙা প্রাণের উচ্ছ্বাসে। একদিকে হাজার বছরের স্বপ্ন পূরণের সুখ ও আনন্দ, অন্যদিকে স্বজন হারানোর ব্যথা-বেদনার এক আবেগঘন মিশ্র পরিবেশের মধ্য দিয়ে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান মুক্তিযোদ্ধা, তাদের পরিবার, আত্মীয়-স্বজন ও মুক্তিকামী লাখো মানুষ নানা ব্যঞ্জনায় পালন করে গোটা দিনটি। হূদয়পটে সৃষ্ট গভীর ক্ষত থেকে ভেসে উঠে 'রক্ত দিয়ে নাম লিখেছি বাংলাদেশের নাম'- এ পঙতিমালার মর্মার্থ।

গতকাল সূর্যোদয়ের পরপরই সারা দেশে শুরু হয় স্বাধীনতা দিবসের রাষ্ট্রীয় আচার-অনুষ্ঠান, যার কেন্দ্রে ছিল জাতীয় স্মৃতিসৌধ। ভোরে রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ সাভারে স্মৃতিসৌধের বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণ করেন। এর পরপরই শ্রদ্ধা জানান প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বেদিতে ফুলের স্তবক রেখে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী একাত্তরের মহান মুক্তিযুদ্ধের শহীদদের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে কিছুক্ষণ নীরবে দাঁড়িয়ে থাকেন। এ সময় সেনা, নৌ ও বিমানবাহিনীর একটি চৌকস দল রাষ্ট্রীয় অভিবাদন প্রদর্শন করে। বিউগলে বেজে ওঠে করুণ সুর।

রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রীর শ্রদ্ধা নিবেদনের পর তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, জাতীয় সংসদের ডেপুটি স্পিকার ফজলে রাব্বী মিয়া, সংসদের বিরোধী দলীয় উপনেতা রওশন এরশাদ, যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা, মুক্তিযোদ্ধা, ভাষাসৈনিক, বিভিন্ন বাহিনীর প্রধানরা। পরে রাষ্ট্রপতি ও প্রধানমন্ত্রী স্মৃতিসৌধ এলাকা ছেড়ে গেলে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে সর্বস্তরের জনতার জন্য জাতীয় স্মৃতিসৌধ উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়।

এ সময় স্মৃতিসৌধে নামে জনতার ঢল। লাল-সবুজের শাড়ি কিংবা পাঞ্জাবি পরে শ্রদ্ধা জানাতে আসেন নানা শ্রেণি-পেশার মানুষ। তবে সকালের দিকে স্মৃতিসৌধে প্রাধান্য ছিল রাজনৈতিক দলগুলোরই। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে মানুষের ভিড় বাড়ে। বড়দের হাত ধরে স্মৃতিসৌধে আসা ছোট শিশুদের মূল আকর্ষণ ছিল স্মতিস্তম্ভটি। লাল-সবুজ পোশাক পরে, মাথায় জাতীয় পতাকার ব্যান্ড বেঁধে স্মৃতিস্তম্ভকে পেছনে রেখে ছবি তুলতে মেতে ওঠে অনেকেই। কেউবা আবার সেলফি তোলেন বেদিতে পুষ্পস্তবক অর্পণের। ঘণ্টা না পেরোতেই পুষ্পাঞ্জলিতে ভরে যায় স্মৃতিসৌধ।

স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন করে আওয়ামী লীগ, বিএনপি, জাতীয় পার্টি, বীরশ্রেষ্ঠ পরিবারবর্গ, মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়, ঢাকা জেলা পুলিশ, বাংলাদেশ পুলিশ সার্ভিস অ্যাসোসিয়েশন, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষক সমিতি, জাবি কর্মকর্তা সমিতি ও বিভিন্ন হল এবং সাংস্কৃতিক সংগঠন, বাংলাদেশ ছাত্রলীগ (জেএসডি), রাজউক, জাতীয় পার্টি, ঢাকা পলস্নীবিদু্যৎ সমিতি, জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়, মহিলা ক্লাব, সিআরপি ও সিডাবসহ বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠান এবং রাজনৈতিক, সামাজিক ও সাংস্কৃতিক সংগঠন।

শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে স্মৃতিসৌধে এসে গণফোরামের সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেন, 'জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে এনে ঘুষ-দুর্নীতিমুক্ত বাংলাদেশ গড়তে হবে। এর জন্য জনগণকেই সংগঠিত হয়ে সব কিছু অর্জন করতে হবে।'

বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেন, 'স্বাধীনতার চেতনা ও আদর্শ নিয়ে আমরা মুক্তিযুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলাম, তা লুণ্ঠিত হয়েছে। দেশে এখন বাকশালের মতো এক দলীয় শাসন কায়ের করা হচ্ছে।'

নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক ও ডাকসুর সাবেক ভিপি মাহমুদুর রহমান মান্না বলেন, 'দেশে এখন রাতে ভোট হয়। আমরা এমন বাংলাদেশের জন্য ১৯৭১ সালে যুদ্ধ করিনি।'

এদিকে মহান স্বাধীনতা ও ৪৯তম জাতীয় দিবস উপলক্ষে সকালে ধানন্ডির ৩২ নম্বর সড়কের বঙ্গবন্ধু স্মৃতি জাদুঘরের সামনে জাতির জনকের প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। পরে আওয়ামী লীগ ছাড়াও বিভিন্ন রাজনৈতিক দল, সামাজিক-সাংস্কৃতিক ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের পক্ষ থেকে বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে শ্রদ্ধা নিবেদন করা হয়।

এছাড়া গোপালগঞ্জের টুঙ্গিপাড়ায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের পক্ষে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের সমাধিতে শ্রদ্ধা জানানো হয়েছে। সকাল ১০টায় কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য মুহাম্মদ ফারুক খান এমপির নেতৃত্বে জাতির পিতার সমাধি সৌধের বেদিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানানো হয়। পরে ফাতেহা পাঠ ও বিশেষ মোনাজাত করা হয়।

অন্যদিকে দ?লের প্র?তিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের সমাধিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানিয়েছে দেশের প্রধান বিরোধী দল বিএনপি। সকাল ১০টার দি? কে রাজধানীর শেরেবাংলাস্থ জিয়াউর রহমানের সমা?ধি?তে মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর দলের নেতাদের নিয়ে পুষ্পমাল্য অর্পণ করেন। কবর প্রাঙ্গণে জাতীয়তাবাদী উলামা দলের উদ্যোগে প্রয়াত নেতার আত্মার মাগফেরাত কামনা করে বিশেষ মোনাজাতেও অংশ নেন নেতারা। দলের প্রতিষ্ঠাতার কবরে শ্রদ্ধার্ঘ নিবেদন পর কারাবন্দি খালেদা জিয়াকে অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানান বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।

দিবসটি উপলক্ষে সকালে বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে শিশু-কিশোর সমাবেশে বক্তব্য রাখেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। সেখানে দেশের বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান থেকে আসা শিক্ষার্থীরা মনোমুগ্ধকর ডিসপেস্ন পরিবেশনার মাধ্যমে দেশের সংস্কৃতি ও জীবনযাত্রা তুলে ধরেন। বিকাল তিনটায় রাজধানীর হাতিরঝিলে নৌকাবাইচের আয়োজন করা হয়।

একাত্তরের ২৫ মার্চ কালরাতে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীকে লক্ষ্য করে প্রথম বুলেট ছুঁড়েছিলেন রাজারবাগের সাহসী পুলিশ সদস্যরা। যা ছিল স্বাধীনতা যুদ্ধে পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীর বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধ। এদিন প্রথম প্রতিরোধ যুদ্ধে শহীদ হন অনেক পুলিশ সদস্য। স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে শহীদ পুলিশ সদস্যদের সম্মানে রাজারবাগে নির্মিত স্মৃতিস্তম্ভে পুষ্পস্তবক অর্পণ করে শ্রদ্ধা জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

এদিকে দিনব্যাপী সশস্ত্রবাহিনী নানা কর্মসূচির মধ্যদিয়ে স্বাধীনতা দিবস উদযাপন করে। চট্টগ্রাম, খুলনা, মংলা ও পায়রা বন্দর এবং ঢাকার সদরঘাট, নারায়ণগঞ্জের পাগলা, বরিশাল ও চাঁদপুর বিআইডবিস্নউটিএ ঘাটে বাংলাদেশ নৌবাহিনী ও কোস্টগার্ডের জাহাজ বেলা ২টা থেকে সূর্যাস্ত পর্যন্ত জনসাধারণের পরিদর্শনের জন্য উন্মুক্ত রাখা হয়।

স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে সরকারি ছুটির এই দিনটিতে বিভিন্ন সংগঠন নানা কর্মসূচির আয়োজন করে। সরকারি ও আধাসরকারি ভবনে জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হয়। রাজধানীর প্রধান সড়কগুলোর দুই পাশে ওড়ানো হয় জাতীয় পতাকাসহ নানা রঙের পতাকা। বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও সংগঠনের নানা অনুষ্ঠানমালার মধ্যে ছিল আলোচনা সভা, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, শোভাযাত্রা, স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি, চিত্রাঙ্কন প্রতিযোগিতা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র প্রদর্শনী প্রভৃতি। সংবাদপত্রগুলোতে প্রকাশিত হয় বিশেষ নিবন্ধ ও ক্রোড়পত্র। বিশেষ আয়োজন ছিল টেলিভিশন চ্যানেল ও অনলাইন সংবাদমাধ্যমে।

স্বাধিকার আদায়ের দৃঢ় মনোবল নিয়ে পশুশক্তিকে পরাজিত করে ঘোর অন্ধকার-অমানিশা কাটিয়ে বাংলার চিরসবুজ জমিনে রক্তে রাঙানো লাল-সবুজ পতাকার ভ্রূণ জন্ম নেয় ঐতিহাসিক এ দিনটিতেই। সুদীর্ঘ আন্দোলন-সংগ্রামের মধ্য দিয়ে দু'শ বছরের ব্রিটিশ-বেনিয়া শাসনের অবসানের পর ২৪ বছর ধরে বিজাতীয় ভাষা, গোষ্ঠীর শাসন ও শোষণ- এ পরাধীনতার শৃঙ্খল ভেঙে আজকের দিনে মুক্তিকামী মানুষের অবিসংবাদিত নেতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ও নির্দেশেই বাংলার মানুষের স্বপ্ন-সাধ ও কাঙ্ক্ষিত স্বাধীনতার প্রত্যক্ষ সূচনা ঘটে। এই স্বাধীনতা সংগ্রামের রয়েছে দীর্ঘ ইতিহাস ও পটভূমি। '৪৭-এ অদ্ভুত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে দেশ বিভক্তির পর থেকেই উর্দু শাসকদের নানা কর্মকান্ডের বিরুদ্ধে বাঙালির রক্ত সংগ্রামের চেতনার উন্মেষ ঘটতে থাকে। মাতৃভাষার দাবিতে সেই '৪৮ সাল থেকে শুরু করে বায়ান্নর একুশে ফেব্রম্নয়ারির রক্তদান সংগ্রাম-আন্দোলন, '৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট নির্বাচনে মুসলিম লীগের বিরুদ্ধে জাতির রায়, '৫৬-তে এসে সংবিধানে রাষ্ট্রভাষা বাংলার স্বীকৃতি আদায়, '৬২-এর শিক্ষা কমিশন আন্দোলন, '৬৬-এর ৬ দফার মধ্য দিয়ে বাঙালির মুক্তিসনদ ঘোষণা, '৬৯-এর ছাত্রদের ১১ দফা আন্দোলনের মধ্য দিয়ে ছাত্র-জনতার ঐতিহাসিক গণঅভু্যত্থানের মধ্য দিয়ে প্রেসিডেন্ট ফিল্ড মার্শাল আইয়ুব খানের বিদায় এবং '৭০-এ পাকিস্তানের জাতীয় পরিষদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের নিরঙ্কুশ বিজয়ের ধারাবাহিকতায়ই এসেছে বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্ব এবং স্বপ্নের স্বাধীনতা। তাই মুক্তিপাগল বাঙালি এ দিন মেতে ওঠে সুখ-দুঃখ, হাসি-আনন্দ আর স্মৃতি রোমন্থনের নানা ব্যঞ্জনায়।

রাজধানী ছাড়াও দেশের অন্যত্র স্মৃতিসৌধগুলোতে পুষ্পস্তবক অর্পণের পাশাপাশি জেলা-উপজেলা পর্যায়ে কুচকাওয়াজ, মুক্তিযোদ্ধা সংবর্ধনা, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক আলোচনা সভা ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। নানামাত্রিক আয়োজনে গণতান্ত্রিক অভিযাত্রাকে এগিয়ে নেয়ার প্রত্যয় ব্যক্ত করা হয়।

এদিকে মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত স্থান, জাদুঘর, প্রদর্শনী, বিনোদন কেন্দ্র ও স্বাধীনতা দিবসের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানগুলোকে কেন্দ্র করে ছিল সাধারণ মানুষের উপচেপড়া ভিড়। ব্যাপক জনসমাগম ঘটে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতিবিজড়িত ধানমন্ডির ৩২ নম্বর বাড়িতে। ফুলে ফুলে ভরে ওঠে জাতির জনকের প্রতিকৃতি। বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা জিয়াউর রহমানের মাজারেও ছিল নেতাকর্মী ও দর্শনার্থীদের ভিড়। ভিড় ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের শিখা চিরন্তনে।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<42789 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1