শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

ইশতেহারে চলছে শেষ মুহ‚তের্র কাটাছেঁড়া

বিশেষভাবে গুরুত্ব পাচ্ছে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে প্রচারিত তরুণদের ভাবনা জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট সোমবার এবং মহাজোট মঙ্গলবার ঘোষণা করতে পারে
এস এম মামুন হোসেন
  ১৩ ডিসেম্বর ২০১৮, ০০:০০

নিবার্চনী প্রচারণায় দেশ সরগরম হয়ে উঠলেও প্রধান দুই জোট এবার জনগণের কাছে কী ওয়াদা করবে তা এখনো চ‚ড়ান্ত করতে পারেনি। আগামী সপ্তাহের মাঝামাঝি দুইপক্ষই তাদের ইশতেহার জাতির সামনে তুলে ধরবে বলে জানিয়েছে। উভয়পক্ষই তাদের ইশতেহারের খসড়া চ‚ড়ান্ত করলেও সমাজে বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ বিশেষ করে যুবকরা কী প্রত্যাশা করছে তার ওপর আরও বিচার-বিশ্লেষণ করছেন তারা। এসবের মধ্যে যেটিকে গুরুত্বপূণর্ মনে করছেন সেটি যোগ আবার কোনটি অপ্রয়োজনীয় হলে তা বিয়োগের শেষ ঘষামাজার কাজটাই করছেন এ বিষয়ের দায়িত্বপ্রাপ্তরা।

সূত্রমতে, তফসিল ঘোষণার পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোর নিবার্চনী ইশতেহার নিয়ে দেশের বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ তাদের ভাবনার কথা নানাভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করছেন। বিশেষ করে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তরুণরা এ বিষয়ে তাদের আশা-আকাক্সক্ষার বিষয় নিয়ে বেশ সোচ্চার। বিভিন্ন জন এ বিষয়ে তুলে ধরছেন তাদের স্বতন্ত্র ভাবনার কথা। রাজনৈতিক দলগুলোর নেতারা জানিয়েছেন, তারাও সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমসহ বিভিন্নভাবে আলোচনায় আসা তরুণদের দাবিগুলোর প্রতি বিশেষভাবে নজর রাখছেন। এরই মধ্যে তরুণদের তুলে ধরা বিভিন্ন বিষয় দুইপক্ষই কমবেশি আমলে নিয়েছেন বলে জানিয়েছেন দলগুলোর নেতারা। আগামী চার-পঁাচদিনেও গুরুত্বপূণর্ কোনো বিষয় পাওয়া গেলে তাও ইশতেহারে অন্তভুর্ক্ত করা হতে পারে বলে জানিয়েছেন তারা।

গত ৩ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলন করে কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতারা ইশতেহার নিয়ে তাদের ভাবনার কথা জানান। একই দিনে তাদের এ ভাবনা আওয়ামী লীগ, বিএনপিসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের কাযার্লয়ে পৌঁছেও দেন।

কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতাদের দেয়া ইশতেহারকে অত্যন্ত গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনায় নিয়েছে দেশের প্রধান দুই রাজনৈতক দল। তাদের দেয়া ইশতেহার ভাবনা থেকে অনেক ধারা এরই মধ্যে ঐক্যফ্রন্টের নিবার্চনী ইশতেহারে যোগ করা হয়েছে বলে যায়যায়দিনকে জানিয়েছে জোটের এক শীষর্ নেতা। আওয়ামী লীগের পক্ষ থেকেও দলটির সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের জানিয়েছেন, তারা বিষয়টি গুরুত্বের সঙ্গে বিবেচনা করবেন।

গত কয়েকদিনে ফেসবুকসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে কয়েকটি ভিডিও ব্যাপকভাবে ভাইরাল হয়েছে। এর মধ্যে একটিতে কয়েকজন তরুণ রাজধানীর বাড়ির মালিকদের কাছে ঢাকা শহরের প্রায় দেড় কোটি মানুষ কীভাবে জিম্মি হয়ে আছে তা তুলে ধরেছেন। এখন ডিসেম্বর মাস চলায় জানুয়ারিতে কার বাড়ির মালিক ভাড়া কতগুণ বাড়িয়েছে ব্যঙ্গাত্মকভাবে তা তুলে ধরেছেন। ভিডিওটির শেষদিকে এক তরুণী বলছেন, শুনেছেন এ মাসেই রাজনৈতিক দলগুলো তাদের ইশতেহার দেবে। এর প্রতিক্রিয়ায় আরেক তরুণ বলছেন, তারা যদি বাড়িভাড়া নিয়ন্ত্রণে কঠোর আইনপ্রণয়নের বিষয়টি তাদের ইশতেহারে রাখতেন তবে তারা একটু দম ছেড়ে বঁাচতে পারতেন।

অন্য এক ভিডিওতে কমর্সংস্থান বৃদ্ধির কয়েকটি আইডিয়া নিয়ে আলোচনা করছেন কিছু তরুণ। পরিচ্ছন্ন নগরী গড়তে তরুণদের ভ‚মিকা, উদ্যোক্তা হয়ে ওঠার উপায়, সুশাসন, সবার ক্ষেত্রে আইনের সমান প্রয়োগের প্রয়োজনীয়তা, বিচার বিভাগের স্বাধীনতাসহ বিভিন্ন বিষয়ে রাজনৈতিক দলগুলো কী করতে পারে এবং তরুণরা তাতে কীভাবে সম্পৃক্ত হতে পারে এসব বিষয়ে তরুণদের ভাবনার স্বতন্ত্র ধারণা নানাভাবে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে গত কয়েকদিনে ব্যাপকভাবে প্রচার হচ্ছে। কয়েকটি ওয়েবসাইট এরই মধ্যে তরুণদের কাছে তার বা তাদের নিবার্চনী ভাবনার বিষয় তুলে ধরতে আহŸানও জানিয়েছে। সবচেয়ে ভালো আইডিয়াদাতাদের পুরস্কারেরও ঘোষণা দেয়া হয়েছে সেখানে।

জাতীয় ঐক্যফ্রন্ট এবং মহাজোট দুইপক্ষের নেতাদের সঙ্গে আলোচনাকালে তারা জানিয়েছেন, কোটা আন্দোলনের নেতাদের দেয়া ইশতেহারের পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে ব্যাপকভাবে ভাইরাল হওয়া বিষয়গুলোর ওপরও তারা নজর রাখছেন। এসবের মধ্যে গুরুত্বপূণর্ বিষয়গুলো তাদের ইশতেহারে জায়গা করে নিচ্ছে বলেও জানিয়েছেন তারা।

এ বিষয়ে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের নেতা সুব্রত চৌধুরী যায়যায়দিনকে বলেন, ‘ইশতেহারের কাজ প্রায় শেষ। এখন কোনো বিষয় বাদ গেছে কিনা তা দেখা হচ্ছে। তরুণদের চিন্তা ভাবনার বিষয় আমাদের ইশতেহারে বিশেষ গুরুত্ব পাবে। কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের দাবিসহ সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে আসা যৌক্তিক বিষয়ও এর বাইরে থাকবে না।’

ইশতেহার প্রণয়নের সঙ্গে জড়িত ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের একজন নেতা নাম প্রকাশ না করে যায়যায়দিনকে বলেন, ‘তরুণদের আকৃষ্ট করতে ইশতেহারে বিভিন্ন ধারা রাখা হয়েছে। আমরা লক্ষ্য করে দেখেছি গত কিছু দিনে সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমে তরুণরা খুবই গুরুত্বপূণর্, সময়োপযোগী এবং স্বতন্ত্র কিছু বিষয় নিয়ে তাদের চিন্তা-ভাবনা তুলে ধরছেন। এগুলোও শেষ সময়ে এসে ইশতেহারে গ্রহণ-বজর্ন করা হচ্ছে। তবে আমাদের ইশতেহার সামগ্রিকভাবে জাতির সামনে তুলে ধরবেন আমাদের নেত্রী, তথা প্রধানমন্ত্রী।’

মহাজোটের ইশতেহারের

প্রধান বিষয়

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতৃত্বাধীন মহাজোটের ইশতেহারের মূল ¯েøাগান হতে পারে ‘উন্নয়ন ও অগ্রগতির পথে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার’। ২০০৮ সালে ‘দিনবদলের সনদ’ এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের প্রতিশ্রæতি দিয়ে ক্ষমতায় আসা আওয়ামী লীগের নেতৃত্বের মহাজোট ২০১৪ সালের নিবার্চনে নতুন করে যোগ করেছিল ২০৪১ সালের মধ্যে ‘উন্নত-সমৃদ্ধ বাংলাদেশ’। আর এবার সেখানে তাদের মূল চমক হিসেবে আরও যোগ হচ্ছে একশ’ বছর মেয়াদি ডেল্টা প্লান, গ্রাম হবে শহরসহ আরও বেশকিছু চমকপ্রদ বিষয়।

ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের এবারের ইশতেহারের ১১টি শিরোনামের (অনেকগুলো উপশিরোনামসহ) একাধিক অধ্যায়ে একটি বড় অংশজুড়ে থাকতে পারে বিগত ১০ বছরের উন্নয়ন চিত্র। একই সঙ্গে ২০০১ থেকে ২০০৬ সাল পযর্ন্ত বিএনপির নেতৃত্বাধীন চারদলীয় জোট সরকারের সমালোচনাও থাকছে এতে। এছাড়া ১৯৯৬ থেকে ২০০১ পযর্ন্ত সময়কে বাংলাদেশের উন্নয়নের ভিত্তি হিসেবে উপস্থাপন করা হতে পারে। সম্ভাবনার স্বণর্দুয়ার উন্মোচন, সংকট উত্তরণ ও সন্ত্রাস-জঙ্গিবাদবিরোধী জাতীয় ঐক্য সৃষ্টি শিরোনামে নানা তথ্য স্থান পাচ্ছে। এছাড়া ২০০৮ সালের ঐতিহাসিক নিবার্চনে আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন মহাজোট সরকারের ক্ষমতায় আসার প্রেক্ষাপটও তুলে ধরা হয়েছে।

ইশতেহারের শুরুতে ‘আমাদের অঙ্গীকার’ শিরোনামে ২১ দফা অঙ্গীকার করা হয়েছে। এর প্রধান বক্তব্যই হচ্ছে ‘আমার গ্রাম-আমার শহর : প্রতিটি গ্রামে আধুনিক নগর সুবিধা নিশ্চত করা।’ এছাড়া ধারাবাহিকভাবে বিভিন্ন শিরোনাম ও উপশিরোনামে সামষ্টিক অথর্নীতি : উচ্চ আয়, টেকসই ও অন্তভুির্ক্তমূলক উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন ও বৈষম্য হ্রাস, কৃষি, খাদ্য, পুষ্টি ও গ্রাম উন্নয়ন, স্থানীয় সরকার, বিদ্যুৎ ও জ্বালানি, শিল্প উন্নয়ন, অবকাঠামো রূপান্তরে বৃহৎ প্রকল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি, বøু-ইকোনমি, জলবায়ু পরিবতর্ন, উষ্ণায়ন ও পরিবেশ, গণতন্ত্র ও আইনের শাসন প্রতিষ্ঠার অঙ্গীকার থাকছে।

ইশতেহারে দুনীির্তর বিরুদ্ধে জিরো টলারেন্স নীতি গ্রহণ, সন্ত্রাস, সাম্প্রদায়িকতা ও জঙ্গিবাদ নিমূের্লর অঙ্গীকার, নারীর ক্ষমতায়ন, শিশু, প্রতিবন্ধী ও প্রবীণ কল্যাণ কমর্সূচি, তরুণ যুবসমাজকে দক্ষ জনশক্তিতে রূপান্তর ও উন্নয়ন কমর্কাÐে অন্তভুির্ক্ত, মুক্তিযোদ্ধাদের কল্যাণ ও মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বাস্তবায়ন, শ্রমনীতি, সংস্কৃতি ও ক্রীড়া, ক্ষুদ্র-নৃতাত্তি¡ক জনগোষ্ঠী, ধমীর্য় সংখ্যালঘু ও অনুন্নত সম্প্রদায়, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা ও অবাধ তথ্যপ্রবাহ করার অঙ্গীকার করবে আওয়ামী লীগ।

ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারের

প্রধান বিষয়

এদিকে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারের সবচেয়ে বড় চমক হতে যাচ্ছে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতার ভারসাম্য এবং প্রধানমন্ত্রীর মেয়াদ দুই মেয়াদে সীমাবদ্ধ করা।

তরুণদের আকৃষ্ট করতে বিএনপির নেতৃত্বাধীন জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে ব্যাপক আয়োজন থাকছে। এর মধ্যে নিদির্ষ্ট কিছু চাকরি, বিশেষ করে সামরিক বাহিনীর মতো চাকরি ছাড়া অন্যান্য চাকরিতে প্রবেশের বয়সসীমা বাতিল বা বৃদ্ধি, পিছিয়ে পড়া জনগণ ও প্রতিবন্ধীদের জন্য কোটা রেখে অন্য সব কোটা বিলুপ্ত করা, ত্রিশোধ্বর্ শিক্ষিত বেকারের জন্য বেকার ভাতা চালু করা, আগামী তিন বছরের মধ্যে সব সরকারি শূন্য পদে নিয়োগ দেয়ার প্রতিশ্রæতি থাকতে পারে।

শিক্ষাক্ষেত্র থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পযার্য় থেকে দুটি পাবলিক পরীক্ষা পিইসি ও জেএসসি পরীক্ষা বাতিল, ছাত্র সংসদ নিবার্চন, বেসরকারি শিক্ষা পুরোপুরি ভ্যাটমুক্ত, মাদ্রাসার শিক্ষাথীের্দর কারিগরি শিক্ষায় কমর্সংস্থান তৈরি, শিক্ষা কমিশন গঠনের মতো বিষয়গুলো থাকছে শিক্ষাক্ষেত্রকে নিয়ে। তরুণদের মন জোগাতে আরো থাকছে, মোবাইল, ইন্টারনেটের খরচ অধেের্ক নামিয়ে আনা, দেশের বিভিন্ন গণজমায়েতের স্থানে ফ্রি ওয়াইফাইয়ের ব্যবস্থা করাসহ বিভিন্ন বিষয়।

এছাড়া স্থানীয় সরকার বিকেন্দ্রীকরণ নিশ্চিত করে গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দেয়া, নিবার্চনকালীন সরকারের বিধান, নিম্ন আদালতকে সম্পূণর্ভাবে উচ্চ আদালতের অধীন করা, অনাস্থা এবং অথির্বল ছাড়া অন্য যে কোনো ক্ষেত্রে দলীয় সংসদ সদস্যদের দলের বিরুদ্ধে ভোট দেয়ার ক্ষমতা রাখার কথাও থাকছে।

বিচারবহিভূর্ত হত্যাকান্ড এবং গুম (এনফোসর্ড ডিসঅ্যাপিয়ারেন্স) পুরোপুরি বন্ধ করা, রিমান্ডের নামে পুলিশি হেফাজতে শারীরিক নিযার্তন বন্ধ, সাদা পোশাকে গ্রেফতার না করা, বিপথগামী রাজনৈতিক কমীের্দর হাত থেকে নাগরিকদের সুরক্ষা দেয়ার বিধানসহ বিভিন্ন বিষয় থাকছে।

দুনীির্ত দমন করে সুশাসন নিশ্চিত, বিশেষ ট্রাইব্যুনালে দুনীির্তর বিচার, ন্যায়পাল নিয়োগ, সংবিধান নিদেির্শত সব দায়িত্ব পালনে ন্যায়পালকে পূণর্ স্বাধীনতা প্রদান, দুনীির্ত দমন কমিশনের স্বাধীনতা, দুনীির্তগ্রস্ত সরকারি কমর্চারীদের রক্ষার জন্য করা সরকারি চাকরি আইন-২০১৮ বাতিল, শেয়ারবাজার লুটের সঙ্গে জড়িতদের শাস্তিসহ বিভিন্ন বিষয় থাকবে দুনীির্তর বিরুদ্ধে।

স্বাস্থ্য, জ্বালানি, প্রবাসী কল্যাণ, কৃষি, নারী নিরাপত্তা ও ক্ষমতায়নসহ বিভিন্ন বিষয়ে বিএনপি প্রধান ঘোষিত ভিশন-২০৩০ জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে হুবহু স্থান পাচ্ছে।

নিরাপদ সড়ক আন্দোলনের প্রেক্ষাপটে তরুণদের আকৃষ্ট করতে জাতীয় ঐক্যফ্রন্টের ইশতেহারে শুধু নিরাপদ সড়ক নিয়েই একটি অধ্যায় থাকছে। এছাড়া কোটা সংস্কার আন্দোলনের নেতাদের দেয়া ইশতেহারের বিষয়টিও প্রায় সম্পূণর্ভাবে স্থান পাচ্ছে। পাশাপাশি সংখ্যালঘু ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর নিরাপত্তায় থাকছে কয়েকটি ধারা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<26852 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1