শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

মাস্ক না পরার নানা অজুহাত

যাযাদি ডেস্ক
  ২৯ জুলাই ২০২০, ০০:০০
মাস্ক ব্যবহার না করেই রাজধানীর বিভিন্ন স্থানে এভাবে পণ্য বিক্রি করছেন হকাররা। ছবিটি মঙ্গলবার তোলা -বিডি নিউজ

স্বাস্থ্যবিধি মেনে বিশ্বের বিভিন্ন দেশ করোনাভাইরাস মহামারির ছোবল অনেকটাই সামলে নিতে পারলেও যে কয়েকটি দেশ বেশি সময় ধরে ধুঁকছে, তার একটি বাংলাদেশ; সংক্রমণের মধ্যেই স্বাভাবিক জীবনে ফেরা এখানকার লোকজনের একটি বড় অংশই বাইরে মাস্ক পরতেও চাচ্ছেন না।

মাস্ক না পরার পেছনে বিভিন্ন অজুহাত দাঁড় করাচ্ছেন তারা, আবার না পরার কারণ জিজ্ঞাসা করলে ক্ষেপে উঠছেন কেউ কেউ।

চার মাসেও মহামারির প্রকোপ না কমার মধ্যে গেল সপ্তাহেই ঘরের বাইরে সবার মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করে সরকার। এই নির্দেশনা বাস্তবায়নে পুলিশসহ কার কী ভূমিকা হবে, সে বিষয়েও বলা হয়েছে।

এরপরও 'মাস্ক পরলেই কি করোনাভাইরাস ঠেকানো যাবে?', 'মাস্ক পরলে দম বন্ধ হয়ে আসে', 'মাস্ক পরলে বিরক্ত লাগে'- এমন বিভিন্ন অজুহাতে মাস্ক ছাড়াই ঘর থেকে বের হয়ে পড়ছেন নাগরিকরা।

মাস্ক পরা নিশ্চিতে ভূমিকা রাখবেন যারা, সেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরা 'মানবিক উপায়ে সংযোগের' মাধ্যমে জনসচেতনতা বাড়াতে কাজ করার কথা বলছেন।

এই পরিস্থিতিতে মাস্ক পরার গুরুত্ব তুলে ধরে এ বিষয়ে জনসচেতনতা তৈরিতে জোরাল পদক্ষেপ নিতে বলছেন জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞরা। এতেও জনগণ সাড়া না দিলে আইনপ্রয়োগে যাওয়া ছাড়া কোনো বিকল্প থাকবে না বলে মনে করছেন তারা।

গত মার্চে বাংলাদেশে করোনাভাইরাস সংক্রমণ দেখা দেওয়ার পর টানা দুই মাস সরকারি ছুটি ঘোষণার সঙ্গে বাইরের সব ধরনের কাজকর্ম ও গণপরিবহণ চলাচল বন্ধ রাখা হয়। এরপর বিধিনিষেধ শিথিল করার ধারাবাহিকতায় এখন অনেকটা আগের মতোই সব কিছু চলছে। তবে মাস্ক পরা, শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাসহ স্বাস্থ্যবিধি যথাযথভাবে মেনে চলতে সরকারের পক্ষ থেকে বারবার আহ্বান জানানো হচ্ছে।

দুই মাস আগে ঈদুল ফিতর সামনে রেখে দোকানপাট খুলে দেওয়ার পর গণপরিবহণসহ একে একে সব কিছু খুলে দেওয়া হয়। তখন বাংলাদেশে প্রতিদিন শনাক্ত করোনাভাইরাস আক্রান্তের সংখ্যা বাড়তে থাকে, এখনো প্রতিদিন তিন হাজারের কমবেশি হচ্ছে এই সংখ্যা। এরই মধ্যে আক্রান্তের সংখ্যা সোয়া দুই লাখ ছাড়িয়ে গেছে, মৃতের সংখ্যা পৌঁছে গেছে তিন হাজারের কাছাকাছি।

এই পরিস্থিতিতে রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা ঘুরে লোকজনের মাস্ক পরার চিত্র তুলে এনেছেন প্রতিবেদকরা।

মিরপুর ১০, ১১ ও ১২ নম্বর এবং কালশী এলাকা ঘুরে অধিকাংশের মুখেই মাস্ক দেখা যায়নি। ঘনবসতিপূর্ণ হলেও কালশীর বিহারি ক্যাম্পে মাস্কধারী কাউকে খুঁজে পাওয়াই কঠিন।

মাস্ক ছাড়াই রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছিলেন ক্যাম্পের বাসিন্দা আবদুস সালাম। কারণ জানতে চাইলে তিনি বলেন, 'বাসা থেকে একটু রাস্তায় বেরোলাম। বিভিন্ন কারণে প্রায়ই বেরোতে হচ্ছে। সব সময় তো মাস্ক পরে বের হওয়া যায় না।'

এই এলাকার দোকান, খাবারের হোটেল ও অস্থায়ী বিক্রেতাদেরও মাস্ক পরতে দেখা যায়নি।

ক্যাম্পের এক নম্বর রোডের মোড়ের জামিল হোটেলে দেখা যায়, তিনজন কর্মচারী গা ঘেঁষে রুটি তৈরি ও সরবরাহ করছেন, তাদের কেউই মাস্ক পরেননি।

তাদের একজন সোহেল বলেন, 'যে গরমে কাজ করি, এমনি সিদ্ধ হয়ে যাচ্ছি। মাস্ক পরলে তো কাজই করতে পারব না। মাস্ক পরলেও দুই মিনিটে ভিজে যায়।'

পাশের মুড়াপাড়া ক্যাম্পেও দেখা যায় একই চিত্র। ছোট ছোট দোকানে জটলা পাকিয়ে আড্ডা দিলেও মাস্ক পরার বালাই নেই কারোর।

পলস্নবী মহিলা ডিগ্রি কলেজ-সংলগ্ন ক্যাম্পের রাস্তায় আড্ডারত রহিম শেখ বলেন, 'গরমে বাসায় থাকা কঠিন। এখন কাজকামও নাই। এখানে এসে একটু চা-পান খাই। এখন আবার মাস্ক পরা লাগব নাকি? পকেটে আছে, দূরে গেলে পরি।'

মিরপুরের মুসলিম বাজারের মুক্তিযোদ্ধা মসজিদ কমপেস্নক্সের কাপড়ের মার্কেট ঘুরে দেখা যায়, অনেকেই মাস্ক ব্যবহারের বাধ্যবাধকতা মানলেও কেউ কেউ তা মানছেন না। আবার মাস্ক পরে আসা কাউকে কাউকে থুতনির নিচে মাস্ক নামিয়ে রাখতেও দেখা যায়।

এই মার্কেটে কেনাকাটা করতে আসা সায়মা আক্তার বলেন, 'মাস্ক পরে দম বন্ধ হয়ে আসে। ঠিকমত কথা বলা যায় না, বললেও আরেকজন তা বোঝে না। এ জন্য নামাইয়া রাখছি।'

পাশেই একই পরিবারের চারজন এসেছেন কেনাকাটা করতে, কারোরই মাস্ক ছিল না। জিজ্ঞাসা করতেই উল্টো ক্ষেপে গিয়ে একজন বলেন, 'আমরা মাস্ক না পরলে আপনার সমস্যা কী?'

মিরপুর ১১ ও ১২ নম্বর এলাকার প্রধান সড়কে দেখা যায় চলাচল করা বাসগুলোর বেশিরভাগ চালক ও তাদের সহকারীরা মাস্ক পরছেন না।

জানতে চাইলে গাবতলী-ডেমরা রুটের অছিম পরিবহণের হেলপার রাসেল বলেন, 'মাস্ক আছে তো। এখন গরম লাগতেছে, তাই খুইলা রাখছি।'

তবে ভিন্ন চিত্র দেখা গেছে, সোনালী ব্যাংকের মিরপুর শিল্প এলাকা শাখায়। মাস্ক ছাড়া আসা গ্রাহকদের প্রধান ফটক থেকেই ফিরিয়ে দিচ্ছেন ব্যাংকের নিরাপত্তারক্ষীরা।

মাস্কের কারণে সেবা নিতে না পারা একজন গ্রাহক বলেন, 'মাস্ক আনতে ভুলে গিয়েছিলাম। তাই ব্যাংকে ঢুকতে দিচ্ছে না। কিন্তু বোনাস তো তুলতে হবে। তাই এখন আবার বাসা থেকে নিয়ে আসব।'

রাজধানীর খিলগাঁওয়ের ত্রিমোহনী ঘাটে কথা হয় শিউলি বেগম, আছিয়া আক্তারদের সঙ্গে।

মাস্ক কেন পরেন না জানতে চাইলে একটি অ্যাগ্রো ফার্মের কর্মী আছিয়া আক্তার বলেন, 'পেটের টানে বাইর হইতে হয় পোত্তেক দিন। যাওন লাগে নানা জায়গায়। কোন খানে কোন করোনা রোগী কেমনে কমু? মাস্ক পইরা থাকলেও তো করোনারে ঠেকান যাইব না। পরা আর না পরা দুই সমান।'

খিলগাঁও থানার নাসিরাবাদ ইউনিয়নের দাসেরকান্দি গ্রামের শিউলি বেগম বলেন, 'যারা বদ্ধ এলাকায় থাকে, তাগো লাইগা মাস্ক লাগে। আমরা তো এই গ্রাম এলাকায় থাকি। এদিকে খোলামেলা। আর শহরের মতো একজন আরেকজনের সঙ্গে এত লেগেও থাকে না এখানে।'

বনশ্রীর মেরাদিয়া বাজারের পাশে এবার কোরবানির হাট বসেছে। কোরবানির হাটে মাস্ক পরার বাধ্যবাধকতা থাকলেও তা মানছেন না অধিকাংশ ক্রেতা-বিক্রেতাই।

মাস্ক কেন পরছেন না জানতে চাইলে হাটের ব্যাপারি আবদুল কুদ্দুস বলেন, 'মাস্ক পরে থাকলে ঘাম মুখের ভিত্রে ঢুইক্যা গেছে মনে হয়। মাস্ক পইরা কতক্ষণ থাকুন যায়?'

ক্রেতা-বিক্রেতা সবারই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক, তবে তা মানছেন না অনেক ক্রেতা-বিক্রেতা। সবারই মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক, তবে তা মানছেন না অনেকে। আইইডিসিআরের সর্বশেষ তথ্য বলছে, রাজধানীর মোহাম্মদপুরে ৭২৩ জন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগী রয়েছেন। রাজধানীতে আক্রান্তের সংখ্যার দিক থেকে তিন নম্বরে অবস্থান করছে এলাকাটি।

সম্প্রতি এক দুপুরে মোহাম্মদপুরের সবচেয়ে ব্যস্ততম টাউন হল এলাকায় কিছুক্ষণ অবস্থান করেন একজন প্রতিবেদক।

দুপুর ১২টা থেকে ১-৩০টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থানকালে খুব অল্পসংখ্যক ক্রেতা-বিক্রেতা ও পথচারীকে মাস্ক পরতে দেখেন তিনি।

মাস্ক কেন পরেন না জানতে চাইলে টাউন হল বাজারের মুদি দোকানি মো. ইস্রাফিল বলেন, 'মাস্ক পরতে ভালো লাগে না। কারণ, গরম লাগে খুব। এমনিতেই তো গরমে সিদ্ধ।'

তাসনিম হায়দার নামে একজন ক্রেতাকে এ নিয়ে জিজ্ঞাসা করলেই তিনি রেগে গিয়ে বলেন, 'আমি মাস্ক পরব কিনা, সেটা আমার সিদ্ধান্ত। আপনি বলার কে?'

তাসনিম চলে গেলে মোহাম্মদপুরের সলিমুলস্নাহ রোড এলাকার বাসিন্দা তারেক আনোয়ার বলেন, 'তাদের আসলে শত অনুরোধ করেও মাস্ক পরানো যাবে না। পুলিশের ডান্ডাই তাদের একমাত্র ওষুধ। নিজেরা আক্রান্ত হবে, অন্যকে আক্রান্ত করবে।'

নাম প্রকাশ করার অনুরোধ জানিয়ে স্থানীয় একটি মসজিদের ইমাম বলেন, 'আমি প্রতিদিন মুসলিস্নদের মাস্ক পরে আসতে বলি। কিন্তু তারা কোনোভাবেই শুনতে চায় না। এরপর আক্রান্ত হলে দেশের সরকার, পুলিশ আর সিস্টেমকে গালিগালাজ করবে। আমরা নিজেরাই তো সতর্ক না। সরকার হাজার চেষ্টা করলেও তো করোনাভাইরাস 'জিরো'তে নামিয়ে আনতে পারবে না।'

আরেকজন প্রতিবেদক সোমবার দুপুরে কুমিলস্নার তিতাস উপজেলা সদরের কড়িকান্দি বাজারে অবস্থান করেন।

ওইদিন বেলা ১১টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত সেখানে অবস্থানকালে হাতেগোনা কয়েকজনকে মাস্ক পরতে দেখলেও বৃদ্ধ থেকে শুরু করে নারী, শিশু ও বাজারের ব্যবসায়ীদেরর মুখে মাস্ক দেখা যায়নি।

চায়ের দোকান থেকে শুরু করে মুদি দোকান, কাপড়ের দোকান, কাঁচাবাজার ও ব্যাংক সর্বত্র সাধারণ মানুষ খোলা মুখেই চলাফেরা করছিলেন।

৭০ বছরেরও বেশি বয়সী আবদুল মজিদ বলেন, 'মুখোশ (মাস্ক) পরে কি মওত থেকে বাঁচা যাইব? হায়াত যতটুকু আছে, ততটুকনুই বাঁচুম। কই আমি তো প্রত্যেক দিন এখানে বাজার করতে আসি, মাস্ক না পরায় আমার কী হইছে?'

কড়িকান্দির বাসিন্দা মাসুম বিলস্নাহ বলেন, 'শুনেছি সরকার বাধ্যতামূলক করেছে। কিন্তু এখন যে গরম পড়েছে, মাস্ক মুখে রাখা যায় না। মাস্ক সঙ্গে আছে, কিন্তু পরতে বিরক্ত লাগে।'

নাজমা আক্তার নামের এক নারী তার সন্তানদের নিয়ে বাজারে এসেছেন ঈদের কেনাকাটা করতে। তাদের কাউকেই মাস্ক ব্যবহার করতে দেখা যায়নি।

কারণ জিজ্ঞাসা করলে তিনি বলেন, 'আগে যখন বাজারে আসতাম বা কোথাও বের হতাম, তখন পুলিশের ভয়ে মাস্ক ছাড়া বের হতাম না। এখন দেখছি, মাস্ক না পরলে কেউ কিছু বলছে না, সবাই মাস্ক ছাড়াই চলছে। তাই মাস্ক থাকা সত্ত্বেও পরতে ভালস্নাগছে না।'

পুলিশের ভূমিকা

করোনাভাইরাসের বিস্তার ঠেকাতে সরকার সবার জন্য মাস্ক পরা বাধ্যতামূলক করার পর পুলিশ মানবিক আচরণের মাধ্যমেই গণমুখী সচেতনতা কার্যক্রম পরিচালনা করছে বলে জানান পুলিশ সদর দপ্তরের সহকারী মহাপরিদর্শক (এআইজি-গণমাধ্যম ও জনসংযোগ) সোহেল রানা।

তিনি বলেন, 'সরকারি নির্দেশনা আসার পর আমরা নানা মোটিভেশনাল কার্যক্রমের মাধ্যমে ইনোভেটিভি ওয়েতে জনগণকে মাস্ক ব্যবহারে অনুপ্রাণিত করছি।

আমরা দৃষ্টিকটূভাবে বলপ্রয়োগ না করে, যতটা পারি মানবিক থেকে তাদের অনুরোধ করছি, তারা যেন মাস্ক ব্যবহার করেন। আসলে জোর করে তো কাউকে মাস্ক পরানো যাবে না। আমাদের কাজ বেড়ে গেছে যদিও, তবুও মানবিক মূল্যবোধটুকু বজায় রেখে আমরা অনুরোধ করে যাব।'

কোরবানির ঈদ সামনে রেখে দেশের কোরবানির পশুর হাটগুলোতে বাড়তি নজর রাখছে পুলিশ।

এআইজি সোহেল রানা জানান, কোরবানির হাটে কেউ মাস্ক ছাড়া যেন আসতে না পারে সেদিকে কড়া নজরদারি করছে পুলিশ। হাটের বাইরে মাস্ক বিক্রির বন্দোবস্ত করা হয়েছে। কেউ মাস্ক ছাড়া এলে, তাকে মাস্ক কিনেই হাটে ঢুকতে হবে।

জনসচেতনতায় গতি আনার পরামর্শ

সংক্রমণের ঝুঁকির মধ্যেও জনগণের মাস্ক পরতে অনীহা কাটাতে সচেতনতা বৃদ্ধির ওপর জোর দিচ্ছেন সরকারের রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান আইইডিসিআরের উপদেষ্টা ও সাবেক প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মুশতাক হোসেন।

এই বিশেষজ্ঞ বলেন, 'সংক্রমণ একদম নিম্নগামী- এ কথা কিন্তু বলা যাবে না। আক্রান্তের হার উঠানামা করছে। এমন অবস্থাতেই জনগণ যদি মাস্ক পরার ব্যাপারে উদাসীনতা দেখায়, তাহলে তো সংক্রমণ কমানো যাবে না।'

দেশের প্রান্তিক এলাকাগুলোতে মাস্ক পরার বিষয়ে যে উদাসীনতা দেখা যাচ্ছে, তা দূর করতে স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনগুলোর মাধ্যমে জনসচেনতামূলক কার্যক্রমে গতি আনার পরামর্শ দেন তিনি।

কেমব্রিজ ইউনিভার্সিটির পিএইচডি ডিগ্রিধারী গবেষক মুশতাক বলেন, 'আইন জারি করে দিলেই তো চলবে না। এখন সেখানে মাস্ক সরবরাহ করতে হবে। কাপড়ের তৈরি মাস্কগুলো সেখানে দ্রম্নত সরবরাহ করে পুলিশ ও স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের মাধ্যমে জনসচেতনতা কার্যক্রমে আরও গতি আনতে হবে।' বিডি নিউজ

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<107453 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1