আজকের যায়যায়দিন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) ৩৭০ শয্যার করোনা সেন্টারে রোগী ভর্তি কার্যক্রম শুরু হয়েছে গত শনিবার। সোমবার দুপুর ১টা পর্যন্ত সেখানে ৭১ জন করোনা রোগী চিকিৎসা নিয়েছেন। হাসপাতালে এখনো ভর্তি রয়েছেন ৪০ জন রোগী। সেখানে ২৪ ঘণ্টা রোগী ভর্তি ও চিকিৎসাসেবা কার্যক্রম চালু রয়েছে।

প্রতিদিন তিন শিফটে ৬০ জন চিকিৎসক, ১০০ জন নার্স এবং সংশ্লিষ্ট প্যারামেডিক্স, ওয়ার্ডবয়, এমএলএসএসসহ ১০০ জন স্বাস্থ্যকর্মীসহ মোট ২৬০ জন জনবলের স্বাস্থ্যসেবা প্রদানকারী টিম রোগীদের সেবায় নিয়োজিত রয়েছেন।

বিএসএমএমইউ সূত্র জানায়, এই ২৬০ জন প্রথম এক সপ্তাহ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের সেবা প্রদান করবেন এবং পরবর্তী সপ্তাহে অন্য চিকিৎসক, নার্স ও স্বাস্থ্যকর্মীদের নিয়ে গঠিত নতুন টিম রোগীদের সেবা প্রদান করবে।

৩৭০ শয্যার মধ্যে কেবিন বস্নকে শয্যার সংখ্যা ২৫০টি এবং বেতার ভবনে শয্যার সংখ্যা ১২০টি। কেবিন বস্নকে ২৫০ শয্যার মধ্যে ইমার্জেন্সি রোগীদের জন্য রয়েছে ২৪টি শয্যা এবং আইসিইউ শয্যা ১৫টি।

কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী / আমরা ক্ষমতায়, তাই কথা বলতে পারছে বিএনপি

এখানে সেন্ট্রাল অক্সিজেন পস্ন্যান্ট স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া রোগীদের সেবা নিশ্চিত করার জন্য হাইফ্লো ন্যাসাল ক্যানোলা, নন ইনভেসিভ ভেন্টিলেটর (যেমন- সি-প্যাপ), অক্সিজেন কনসেনট্রেটর ইত্যাদি স্থাপন করা হয়েছে।

প্রতিটি শয্যায় রয়েছে সেন্ট্রাল অক্সিজেন সাপোর্টসহ অন্যান্য চিকিৎসা সুবিধাসমূহ। মূলত গুরুতর অসুস্থ রোগীরাই এখানে ভর্তি হচ্ছেন। অন্যদিকে, বেতার ভবনের ১২০ শয্যায় ভর্তি হচ্ছেন করোনাভাইরাসে আক্রান্ত মডারেট রোগীরা।

'কেবিন বস্নক' ও 'বেতার ভবনে' করোনা সেন্টারের চিকিৎসাসেবা প্রদান কার্যক্রম সুষ্ঠু ও সুন্দরভাবে এগিয়ে নেওয়ার লক্ষ্যে করণীয় ও নির্দেশনামূলক এবং উদ্বুদ্ধকরণ সভা উপাচার্য অধ্যাপক ডা. কনক কান্তি বড়ুয়ার নেতৃত্বে চলমান রয়েছে।