আজকের যায়যায়দিন

ছিল হালকা জ্বর, সঙ্গে ডায়রিয়া। করোনা উপসর্গ মনে করে নমুনা পরীক্ষাও করা হয়। পরীক্ষার ফলাফলে শরীরে করোনাভাইরাসের উপস্থিতিও পাওয়া যায়নি। পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ছাড়পত্র দিলে বাসায় চলে যাওয়ার কয়েকদিন পর মৃতু্য হয় তার।

চট্টগ্রামের সদরঘাট থানার এএসআই মর্তুজা কাইয়ুমের এমন মৃতু্য মেনে নিতে কষ্ট হচ্ছে সহকর্মীদের। জ্বর ও ডায়রিয়া নিয়ে ১৯ মে থেকে বিভাগীয় পুলিশ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন কাইয়ুম। সেখান থেকে ভর্তি করানো হয় চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ (চমেক) হাসপাতালে। ২৭ মে নমুনা পরীক্ষা করার পর তার শরীরে করোনার উপস্থিতি পাওয়া যায়নি।

ডায়রিয়া ভালো হয়ে যাওয়ার পর হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ছাড়পত্র দেয়। পরে তাকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়। বাসায় দুই দিন থাকার পর হঠাৎ মঙ্গলবার অসুস্থ হয়ে গেলে হাসপাতালে নেওয়ার আগেই তার মৃতু্য হয়।

চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের উপ-কমিশনার (ডিসি-দক্ষিণ) এসএম মেহেদী হাসান বলেন, তার করোনা উপসর্গ থাকায় নমুনা পরীক্ষা করা হয়। কিন্তু

কৃষক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকীর অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী / আমরা ক্ষমতায়, তাই কথা বলতে পারছে বিএনপি

পরীক্ষায় করোনা নেগেটিভ আসে। পরে ডায়রিয়াও ভালো হয়ে যাওয়ায় বাসায় যায়। দুই দিন পর ২ জুন অসুস্থ হয়ে গেলে অ্যাম্বুলেন্স আসার আগেই বাসায় মৃতু্য হয় কাইয়ুমের।

করোনা পরীক্ষার জন্য আবারও তার নমুনা নেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখনো রিপোর্ট পাওয়া যায়নি। মর্তুজা কাইয়ুমের লাশ স্বাস্থ্যবিধি মেনে দাফন করা হয়েছে বলে জানান এই পুলিশ কর্মকর্তা।