লোকশিল্প জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেনÑ
তৃতীয় অধ্যায়
প্রশ্ন : ২. মহাস্থানগড় কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : মহাস্থানগড় বগুড়া শহর থেকে ১৩ কিলোমিটার উত্তরে করতোয়া নদীর তীরে অবস্থিত।
প্রশ্ন : ৩. বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি কোথায় পাওয়া গেছে?
উত্তর : বাংলার প্রাচীনতম শিলালিপি হচ্ছে ‘ব্রাহ্মী শিলালিপি’। এটি মহাস্থানগড়ে পাওয়া গেছে।
প্রশ্ন : ৪. ‘সোমপুর মহাবিহার’ কখন নিমির্ত হয়?
উত্তর : ‘সোমপুর মহাবিহার’ রাজা ধমর্পালের শাসনামলে (আনুমানিক ৭৮১-৮২১ খ্রিস্টাব্দ) নিমির্ত হয়।
প্রশ্ন : ৫. ময়নামতি কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : ময়নামতি কুমিল্লা শহর থেকে ৮ কিলোমিটার দক্ষিণ-পশ্চিমে অবস্থিত।
প্রশ্ন : ৬. সোনারগঁা কখন বাংলার রাজধানী ছিল?
উত্তর : সোনারগঁা মধ্যযুগে মুসলিম শাসনামলে বেশ কিছুকাল বাংলার সুলতানদের রাজধানী ছিল।
প্রশ্ন : ৭. লোকশিল্প জাদুঘর কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : লোকশিল্প জাদুঘর নারায়ণগঞ্জের সেনারগঁায়ে অবস্থিত।
প্রশ্ন : ৮. লোকশিল্প জাদুঘর কে প্রতিষ্ঠা করেন?
উত্তর : শিল্পাচাযর্ জয়নুল আবেদিন ১৯৭৫ সালে লোকশিল্প জাদুঘর প্রতিষ্ঠা করেন।
প্রশ্ন : ৯. লালবাগ দুগর্ কোথায় অবস্থিত?
উত্তর : লালবাগ দুগর্ বতর্মান পুরান ঢাকার দক্ষিণ-পশ্চিম প্রান্তে বুড়িগঙ্গা নদীর তীরবতীর্ স্থানে অবস্থিত।
প্রশ্ন : ১০. লালবাগ দুগের্ কার মাজার রয়েছে?
উত্তর : লালবাগ দুগের্ শায়েস্তা খানের কন্যা পরী বিবির মাজার রয়েছে।
প্রশ্ন : ১১. আহসান মঞ্জিল কে নিমার্ণ করেন?
উত্তর : মুঘল আমলে বরিশালের জামালপুর পরগনার জমিদার শেখ এনায়েতউল্লাহ আহসান মঞ্জিল নিমার্ণ করেন।
চতুথর্ অধ্যায়
প্রশ্ন : ১. বাংলাদেশের কত ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নিভর্রশীল?
উত্তর : বাংলাদেশের শতকরা প্রায় ৮০ ভাগ মানুষ প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে কৃষির ওপর নিভর্রশীল।
প্রশ্ন : ২. ২০১১-১২ অথর্বছরে মোট জাতীয় আয়ে কৃষি খাত থেকে পাওয়া যায় শতকরা কত ভাগ?
উত্তর : ২০১১-১২ অথর্বছরে মোট জাতীয় আয়ে কৃষি খাত থেকে শতকরা প্রায় ২০ ভাগ পাওয়া যায়।
প্রশ্ন : ৩. বাংলাদেশের কৃষিজাত দ্রব্যগুলোকে কয় ভাগে ভাগ করা যায়?
উত্তর : বাংলাদেশের কৃষিজাত দ্রব্যগুলোকে দুই ভাগে ভাগ করা যায়।
প্রশ্ন : ৪. বাংলাদেশের প্রধান কৃষিজাত ফসল কী?
উত্তর : বাংলাদেশের প্রধান কৃষিজাত ফসল ধান।
প্রশ্ন : ৫. বাংলাদেশে কয় ধরনের ধান হয়?
উত্তর : বাংলাদেশে তিন ধরনের ধান হয়। যথাÑ আউশ, আমন ও বোরো।
প্রশ্ন : ৬. পাটকে কী বলা হয়?
উত্তর : পাটকে সোনালি অঁাশ বা এড়ষফবহ ঋরনবৎ বলা হয়।
প্রশ্ন : ৭. বাংলাদেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পাটের পরিমাণ কত?
উত্তর : বাংলাদেশে প্রতি বছর উৎপাদিত পাটের পরিমাণ প্রায় ৪৫ লাখ মেট্রিক টন।