বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

অর্থমন্ত্রীর প্রথম বাজেট

প্রবাসী আয় দেশে পাঠানোর খরচ বহনে আগামী বাজেটে ভর্তুকি বাবদ ৩ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি বরাদ্দ রাখা হতে পারে। এতে হুন্ডির মাধ্যমে দেশে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা ও পরিমাণ কমবে বলে আশা করা যায়।
মোহাম্মদ আবু নোমান
  ১৩ জুন ২০১৯, ০০:০০

দেশবাসীর দৃষ্টি এখন বাজেটের দিকে। বাজেট নিয়ে চারদিকে চলছে বিস্তর আলোচনা। বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের চালচিত্র নিয়ে চিন্তাভাবনায় ও পর্যালোচনায় সরগরম সারা দেশ। ১১ জুন বাজেট অধিবেশন শুরু এবং ১৩ জুন নতুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল ২০১৯-২০ অর্থবছরের তার 'প্রথম বাজেট' পেশ করবেন। অর্থমন্ত্রী হিসেবে তার প্রথম বাজেট কেমন হবে সে বিষয়েই চলছে জল্পনা-কল্পনা। চলছে বাজেটপূর্ব আলোচনা। যদিও তিনি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগের সরকারের পরিকল্পনা মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে ছিলেন। ফলে তৎকালীন অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিতের দেয়া সব কটি বাজেট প্রস্তুতিতে তার মন্ত্রণালয়ের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ যথেষ্ট সম্পৃক্ততা ছিল। সময়ের প্রেক্ষাপটে বাজেট একটি অর্থবছরকে ঘিরে আবর্তিত হলেও বাজেট অতীত, বর্তমান ও ভবিষ্যৎকে একসঙ্গে ধারণ করে অতীতের মূল্যায়ন, বর্তমানের অবস্থান এবং ভবিষ্যতের ভাবনাকে তুলে ধরে। সে কারণে বাজেট বিশেষ গুরুত্ব পায় অর্থনীতির গতি-প্রকৃতির পথপরিক্রমায়। জাতীয় সংসদে বাজেট প্রস্তাব যেন শুধু পাঠে সীমাবদ্ধ না থাকে, বরং সম্পদ কোত্থেকে আসছে, আর কোথায় কোন খাতে ব্যয় হবে ইত্যাদি নির্দেশনাও স্পষ্ট থাকা জরুরি।

আগের অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০০৯ থেকে ২০১৮ সাল পর্যন্ত ধারাবাহিকভাবে যেসব বাজেট দিয়েছিলেন সেগুলো বাংলাদেশের উন্নয়ন অর্থনীতিতে বড় ধরনের পরিবর্তন সাধন অব্যাহত রয়েছে। ২০০৯-১০ সালে তার দেয়া প্রথম বাজেট ১,১৩,১৭০ কোটি টাকা দিয়ে যাত্রা শুরু করেছিলেন। সেটি ২০১৮-১৯ অর্থবছরে বৃদ্ধি পেয়ে ৪,৬৩,৫৭৩ কোটি টাকায় উন্নীত হয়। এ বছর নতুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালের তা ৫ লাখ কোটি টাকার কাছাকাছি যেতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে।

দেশে উন্নয়নের যে গতিধারা সূচিত হয়েছে তার সঙ্গে সংগতি রেখে বাজেট প্রণয়নের কথা বলা হচ্ছে সরকারের পক্ষ থেকে। অর্থনীতিবিদরা বলছেন, উন্নয়ন যাতে সুষম হয় এবং ধনী-দরিদ্রের ব্যবধান না বাড়ে সেদিকে লক্ষ্য রেখে জনবান্ধব বাজেট প্রণয়ন করতে হবে। বাজেটে দরিদ্র মানুষের ক্রয়ক্ষমতা বাড়ানোর সুযোগ সৃষ্টি করতে হবে।

একথা ঠিক, গত ১০ বছরে ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প, কৃষিসহ যাবতীয় উন্নয়ন কর্মকান্ডে বিনিয়োগের গতি কখনই মন্থর হয়নি। বরং সরকার অবিশ্বাস্য মেগা প্রকল্প হাতে নিয়ে বেশ সাফল্যের সঙ্গেই সেগুলো একে একে সমাপ্তির পথে নিয়ে এসেছে। তবে এখানে দুর্বলতার দিকগুলোও এড়িয়ে যাওয়ার মতো নয়। তা হলো যথাসময়ে প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন না হওয়া। নিখুঁতভাবে প্রকল্প মনিটরিংয়ের অভাব। এতে প্রকল্প ব্যয়ের খরচও বেড়ে যায়। ইতোমধ্যে বাংলাদেশ মধ্যম আয়ের দেশে প্রবেশ করার গৌরব অর্জন করেছে। বাংলাদেশের জনগণের মাথাপিছু আয় এখন ১৯০৯ ডলারে উন্নীত হয়েছে। এসবই প্রমাণ করে যে, গত ১০ বছর সরকার যে উন্নয়ন নীতি কৌশল নিয়ে বাজেট প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে সক্রিয় ছিল, তাতে দেশের সামগ্রিক অর্থনীতি ও জীবনযাত্রায় পরিবর্তনের ইতিবাচক ধারা ক্রমবর্ধমানভাবে ভূমিকা রেখেছে।

ব্যবসা করার ক্ষেত্রে বাধা হিসেবে দুর্নীতি, ঘুষ বা বাড়তি অর্থ ব্যয় করে লাইসেন্স ও অদক্ষ আমলাতন্ত্র দায়ী। বিনিয়োগ, উৎপাদন ও বিপণন এখন এক ধরনের নেটওয়ার্কের মধ্যে চলে গেছে। যেখানে বড় উদ্যোক্তারা পুরো কার্যক্রম ও চাহিদা নিজেদের মতো করে আদায় করে নেন। ব্যাংকও তাদের ঋণ দেয়। কিন্তু নতুন, মাঝারি ও ছোটদের পক্ষে সেটা সম্ভব হয় না। এসব কারণে বেসরকারি খাতের নতুন বিনিয়োগ ও কর্মসংস্থান সৃষ্টির পরিস্থিতি হতাশাজনক। বেসরকারি বিনিয়োগের সঙ্গে কর্মসংস্থানের ব্যাপক যোগ রয়েছে। কারখানা বাড়লে মানুষের কাজের সুযোগ বাড়ে। কাজ পেলে আয় বাড়ে, সেই সঙ্গে বাড়ে জীবনযাত্রার মান। বেসরকারি বিনিয়োগের পরিধি কোন ফাঁদে আটকে রয়েছে, এ ক্ষেত্রে যে গতি দরকার, সেটা কেন নেই, তা খুঁজে দেখতে হবে। এসব খাতেই দ্রম্নত এবং সবচেয়ে বেশি কর্মসংস্থান হয়। বিনিয়োগ যদি উলেস্নখযোগ্য হারে না বাড়ে, তাহলে কর্মসংস্থান হয় না, মজুরি বাড়ে না।

আমাদের বাজেটকে পরিপূর্ণ গণমুখী করা খুব জরুরি। আমাদের জোর দিতে হবে কর্মসংস্থানের ওপর। দেশে কর্মপ্রত্যাশী মানুষের সংখ্যা বেশি। কিন্তু মানুষকে উৎপাদনশীল খাতে নিয়ে আসার জন্য যে ধরনের শিক্ষাব্যবস্থা ও প্রশিক্ষণ দরকার, তা পর্যাপ্ত পরিমাণে নেই। সাধারণ শিক্ষার প্রসার হলেও শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বাড়ছেই। ফলে শিক্ষাব্যবস্থাকে পুনর্বিন্যাস করে কীভাবে কর্মমুখী করা যায়, সে ব্যাপারে উদ্যোগ নিতে হবে। পাস করে, বড় ডিগ্রি নিয়েও চাকরি পাওয়া যাচ্ছে না। বাজারের চাহিদার সঙ্গে শিক্ষাব্যবস্থা সংগতিপূর্ণ না হওয়ায় দেশে শিক্ষিত বেকারের সংখ্যা বেড়েই চলেছে।

বাংলাদেশ পরিসংখ্যান বু্যরো (বিবিএস) সর্বশেষ শ্রমশক্তি জরিপ অনুযায়ী দেশে কর্মক্ষম ২৮ লাখ ৩০ হাজার মানুষ বেকার। বাংলাদেশ অর্থনীতি সমিতির এক গবেষণা অনুযায়ী দেখা যায়, বাংলাদেশে প্রতিবছর ২২ লাখ মানুষ শ্রমবাজারে প্রবেশ করে। কিন্তু কাজ পায় মাত্র ৭ লাখ। আর বাকি সব কোনো না কোনোভাবে বেকার থাকে। শিল্প যে ধরনের শিক্ষা ও দক্ষতাসম্পন্ন কর্মী খুঁজছে, তা মিলছে না। বেকারত্বের একটা বড় কারণ শিল্পের চাহিদার সঙ্গে পড়াশোনা ও দক্ষতার মিল না থাকা। ফলে দেখা যাচ্ছে যত বেশি শিক্ষা গ্রহণ করছে, বেকারত্ব তত বাড়ছে।

ব্যাংক ও পুঁজিবাজার শিল্পায়নে অর্থ জোগানের প্রধান দুটি খাত হলেও তা বড় ধরনের সমস্যায় রয়েছে। সুশাসনের অভাবে এখানে আস্থার সংকট তৈরি হয়েছে। এ অবস্থার উত্তরণ জরুরি। এ ক্ষেত্রে আগামী বাজেটে সংস্কারমূলক পদক্ষেপ নিতে হবে। ব্যাংক ও আর্থিক খাতে সবার আগে সুশাসন নিশ্চিত করতে হবে। প্রচলিত আইন-কানুন সবার ক্ষেত্রে সমানভাবে প্রয়োগ করতে হবে। ব্যাংক থেকে ঋণ নিয়ে যারা ফেরত দেয় না, তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নিতে হবে। দুর্নীতিবাজদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা না নিলে এ দুটি খাতে শৃঙ্খলা ফিরে আসবে না। আর্থিক খাতের শৃঙ্খলা ফেরাতে সরকারকে এ দুটি খাতকে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে নিতে হবে। তবে এর জন্য বাংলাদেশ ব্যাংককে শতভাগ স্বাধীনতা দিতে হবে। কেন্দ্রীয় ব্যাংককে এই স্বাধীনতা শক্তভাবে প্রয়োগ করতে গেলে নানা দিক থেকে চাপ আসতেই পারে। সেগুলোও দৃঢ়তার সঙ্গে মোকাবিলা করতে হবে।

জোর করে ভ্যাট আর আয়কর চাপিয়ে দিয়ে রাজস্ব আদায়ে বড় ধরনের উন্নতি হবে না। সবক্ষেত্রে করহার যৌক্তিক করতে হবে। এ ক্ষেত্রে মানুষের সামর্থ্য আছে কিনা, সেটি দেখতে হবে। করহার না বাড়িয়ে করজাল বাড়াতে হবে। রাজস্ব আয় বাড়ানো এবং ঘাটতি মেটানো এখন একটি বড় চ্যালেঞ্জ। প্রতি বছরই আয়ের চেয়ে খরচ বাড়ছে। এ ঘাটতি পূরণে নিতে হচ্ছে উচ্চ সুদে বিদেশি ঋণ, যা সরকারের সুদের বোঝাকে বাড়িয়ে দিচ্ছে। ব্যয়ের সঙ্গে মিল রেখে রাজস্ব আয় বাড়ানোর উদ্যোগ নিতে হবে।

বাংলাদেশের অর্থনীতির অন্যতম চালিকাশক্তি হলো বিদেশে থাকা বাংলাদেশিদের পাঠানো অর্থ বা রেমিট্যান্স। বর্তমানে ১ কোটির বেশি বাংলাদেশি বিশ্বের বিভিন্ন দেশে অবস্থান করছেন। যাদের বলা হয় 'বাংলাদেশের বাইরে আরেকটি বাংলাদেশ'। জিডিপিতে তাদের পাঠানো অর্থের অবদান ১২ শতাংশের মতো।

বিশ্বব্যাংকের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এখনো বাংলাদেশের জন্য বৈদেশিক মুদ্রা অর্জনের অন্যতম উৎস প্রবাসী আয়, যা মোট ঋণ ও বিদেশি বিনিয়োগের চেয়েও বেশি। তা ছাড়া বাংলাদেশের পলস্নী অঞ্চলের বিশাল একটা জনগোষ্ঠী এই প্রবাসী আয়ের ওপর নির্ভরশীল। বর্তমানে প্রবাসী আয় পাঠানোর ক্ষেত্রে অনানুষ্ঠানিক উপায় বা অবৈধ পথ ব্যবহার করা হচ্ছে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের ক্ষেত্রে এ ঘটনা বেশি ঘটছে এবং দেশগুলোতে মোবাইল ব্যাংকিং পদ্ধতির ব্যবহার বেশি হচ্ছে। ২০১৭ সালে বাংলাদেশ ব্যাংকের এক অনুসন্ধানেও উঠে আসে যে মোবাইল অ্যাপসের ব্যবহারের কারণে বাংলাদেশে বৈধ উপায়ে প্রবাসী আয় আসা কমছে। কারণ, মোবাইল অ্যাপস হুন্ডির মাধ্যমে টাকা লেনদেনে সহায়ক।

প্রবাসী আয় দেশে পাঠানোর খরচ বহনে আগামী বাজেটে ভর্তুকি বাবদ ৩ হাজার কোটি টাকার কাছাকাছি বরাদ্দ রাখা হতে পারে। এতে হুন্ডির মাধ্যমে দেশে অর্থ পাঠানোর প্রবণতা ও পরিমাণ কমবে বলে আশা করা যায়।

\হনতুন অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামালও বিষয়টিকে গুরুত্বের সঙ্গে নিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা অর্থমন্ত্রীকে প্রবাসী আয়ের খরচ কমাতে ভর্তুকি রাখার পরামর্শ দেন বলে জানা যায়।

অর্থ বিভাগের সূত্রগুলো জানায়, প্রাথমিকভাবে প্রবাসী আয়ের বিপরীতে ২ থেকে ৩ শতাংশ টাকা দেয়ার কথা চিন্তা করা হয়েছে। অর্থাৎ যে পরিমাণ প্রবাসী আয় কেউ পাঠাবেন, তা যদি ১০০ টাকার সমান হয়, তাহলে তার পরিবার পাবে ১০২ থেকে ১০৩ টাকা। যে বাড়তি টাকা তাদের দেয়া হবে, সরকারের পক্ষ থেকে ব্যাংকগুলোকে তা দিয়ে দেয়া হবে। এ জন্যই বাজেটে প্রবাসী আয়ে ভর্তুকি রাখা হচ্ছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্যে দেখা যায়, ২০১৭-১৮ অর্থবছরে দেশে বৈধ পথে ১ হাজার ৪৯৮ কোটি মার্কিন ডলারের প্রবাসী আয় এসেছে। বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ সোয়া লাখ কোটি টাকার মতো। চলতি ২০১৮-১৯ অর্থবছরের এপ্রিল পর্যন্ত দেশে প্রবাসী আয় এসেছে ১ হাজার ৩৩০ কোটি ডলার। এবারের ঈদের আগে যে পরিমাণ অর্থ প্রবাসীরা দেশে পাঠিয়েছেন, তা আগে কখনো আসেনি। সদ্য সমাপ্ত মে মাসে ১৭৫ কোটি ৫৮ লাখ ডলার রেমিট্যান্স এসেছে বাংলাদেশে, তা মাসের হিসাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সর্বোচ্চ।

প্রবাসী আয় দেশে পাঠানোর খরচ বহনে ভর্তুকি রাখার পরামর্শ সরকারের শুধু একটি ভালো সেবামূলক উদ্যোগই নয়, প্রবাসীদের হাড়ভাঙা খাটুনির অর্থ দেশের উন্নয়নে প্রেরণের জন্য এক ধরনের মূল্যায়ন ও স্বীকৃতিও বটে। সরকারের এ কৌশলী উদ্যোগে প্রবাসীদের উপকার হবে, দেশেরও রেমিট্যান্স বাড়বে। প্রবাসীদের পক্ষ থেকে প্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী অবশ্যই বাঁধভাঙ্গা অভিনন্দন পাবেন।

নতুন অর্থ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বপ্রাপ্ত আ হ ম মুস্তফা কামালের বাজেটের কারিগরি ও প্রস্তুতিমূলক অনেক কিছুর সঙ্গেই তার অতীত অভিজ্ঞতা রয়েছে। তা ছাড়া তিনি নিজেও একজন অভিজ্ঞ চার্টার অ্যাকাউন্ট্যান্ট, ব্যবসায়ী এবং কৃতী শিক্ষার্থী ছিলেন। ফলে জাতীয় বাজেটের চাহিদা ও জোগানের উপাদানের সমন্বয় ঘটিয়ে মানুষের প্রত্যাশা পূরণের 'প্রথম বাজেট প্রদানে তিনি প্রথমস্থান অর্জন করবেন' সর্বসাধারণের এটাই কামনা। বাজেট হবে জনবান্ধব, বিনিয়োগ ও ব্যবসা অনুকূল এবং সর্বোপরি উন্নয়ন সহায়ক। সাম্প্রতিক দু-একটি বক্তব্যে তিনি নতুন বাজেট প্রণয়নে মস্তবড় কোনো চ্যালেঞ্জ নয়, বরং সুযোগের সম্ভাবনা দেখতে পাচ্ছেন বলেও দাবি করেছেন।

মোহাম্মদ আবু নোমান: কলাম লেখক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<53363 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1