শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ৬ বৈশাখ ১৪৩১

যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন ও মানসম্পন্ন শিক্ষা

শিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উন্নত বাংলাদেশ বিনিমাের্ণর পথে হঁাটছি আমরা। শিক্ষা খাতে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে। শিল্প-সাহিত্য, খেলাধুলায় ঈষর্ণীয় সাফল্য দেখাচ্ছে বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা। দেখছি নতুন স্বপ্ন, নতুন সম্ভাবনা। বতর্মান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদশীর্ ও যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শত বাধা পেরিয়ে উন্নত দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশÑ এ আমাদের বিশ্বাস।
কাজী আরিফুর রহমান
  ১৮ জুলাই ২০১৮, ০০:০০

বঙ্গবন্ধুকন্যা জননেত্রী শেখ হাসিনার দূরদশীর্ নেতৃত্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের মহাসড়কে। এ দেশে প্রতিটি সকাল আসে নতুন সম্ভাবনা নিয়ে। আর সেই সম্ভাবনার পথে এগিয়ে চলছে জাতীর মেরুদÐ, শিক্ষা খাত। শিক্ষা নামক মৌলিক অধিকার অত্যন্ত সফলতার সঙ্গে সরকার সব শিক্ষাথীর্র কাছে পেঁৗছে দিচ্ছে। এই অধিকারকে ত্বরান্বিত করতে সরকার সব রকমের কাযর্ক্রম হাতে নিয়েছে। সরকার যে শুধু নামমাত্র শিক্ষাব্যবস্থা পরিচালনা করে আসছে তা নয়, তার সঙ্গে সঙ্গে আন্তজাির্তক মানসম্পন্ন শিক্ষা বাস্তবায়ন করছে। সম্ভাবনার স্রোতেই এখন শিক্ষার তরী, যা আমাদের একটি সুন্দর ভবিষ্যৎ সৃষ্টিতে শুধু আশাবাদীই করে তুলছে।

শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদের অভিভাবকত্বে ২০০৯ সালে শিক্ষা পরিবার তাদের কাজ শুরু করে। শুরুতেই তারা যে যুগান্তকারী সিদ্ধান্ত নেন তা হলো ২০১০ সালের জাতীয় শিক্ষানীতি প্রণয়ন। এই শিক্ষানীতি ২০১১ সালের ফেব্রæয়ারি মাসে প্রকাশ করা হয়। জাতীয় শিক্ষানীতি- ২০১০ প্রণয়নে বাংলাদেশ সংবিধান ও জাতিসংঘ শিশু অধিকার কনভেনশনকে বিবেচনায় রাখা হয়েছে। শিক্ষানীতির মূল উদ্দেশ্য মানবতার বিকাশ এবং জনমুখী উন্নয়ন ও প্রগতিতে নেতৃত্বদানের উপযোগী মননশীল যুক্তিবাদী, নীতিবান, নিজের এবং অন্যান্য ধমের্র প্রতি শ্রদ্ধাশীল, কুসংস্কারমুক্ত, পরমতসহিষ্ণু, অসাম্প্রদয়িক, দেশপ্রেমিক এবং কমর্কুশল নাগরিক গড়ে তোলা। এই আলোকে শিক্ষার ৩০টি নিদির্ষ্ট উদ্দেশ্য, লক্ষ্য ও নীতিগত তাগিদের কথা বলা হয়। নিম্নে তার কয়েকটি তুলে ধরা হলোÑ

শিক্ষার সবর্স্তরে সাংবিধানিক নিশ্চয়তার প্রতিফলন ঘটানো এবং বাংলাদেশের স্বাধীনতা, সাবের্ভৗমত্ব ও অখÐতা রক্ষার প্রতি শিক্ষাথীের্দর সচেতন করা।

ব্যক্তি ও জাতীয় জীবনে নৈতিক, মানবিক, সাংস্কৃতিক, বিজ্ঞানভিত্তিক ও সামাজিক মূল্যবোধ প্রতিষ্ঠাকল্পে শিক্ষাথীের্দর মননে, কমের্ ও ব্যবহারিক জীবনে উদ্দীপনা সৃষ্টি করা।

মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় শিক্ষাথীের্দর অনুপ্রাণিত করে তোলা ও তাদের চিন্তা-চেতনায় দেশাত্মবোধ, জাতীয়তাবোধ এবং তাদের চরিত্রে সুনাগরিকের গুণাবলির বিকাশ ঘটানো।

মুখস্থ বিদ্যার পরিবতের্ বিকশিত চিন্তাশক্তি, কল্পনাশক্তি এবং অনুসন্ধিৎসু মননের অধিকারী হয়ে শিক্ষাথীর্রা যাতে প্রতি স্তরে মানসম্পন্ন প্রান্তিক যোগ্যতা অজর্ন করতে পারে তা নিশ্চিত করা।

প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পযাের্য় শিশুর/শিক্ষাথীর্র সুরক্ষা ও যথাযথ বিকাশের অনুক‚ল আনন্দময় ও সৃজনশীল পরিবেশ গড়ে তোল এবং সেটি অব্যাহত রাখা।

এ ছাড়া প্রাথমিক শিক্ষার উদ্দেশ্য ও লক্ষ্যে আরও বলা হয়েছেÑ

মানবিক মূল্যবোধের বিকাশ এবং দেশজ আবহ ও উপাদানভিত্তিক শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক অনুসরণ করা।

শিক্ষাথীের্ক জীবনযাপনের জন্য আবশ্যকীয় জ্ঞান, বিষয়ভিত্তিক দক্ষতা, জীবন দক্ষতা, দৃষ্টিভঙ্গি, মূল্যবোধ, সামাজিক সচেতনতা অজের্নর মাধ্যমে মৌলিক শিখন চাহিদা পূরণে সমথর্ করা এবং পরবতীর্ স্তরের শিক্ষা লাভের উপযোগী করে গড়ে তোলার যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করা।

শিক্ষানীতি পযাের্লাচনা করলে দেখা যায়, সরকার শুরুতেই গতানুগতিক শিক্ষার আমূল পরিবতর্ন এবং একটি মানসম্পন্ন শিক্ষাব্যবস্থা প্রতিষ্ঠার মিশন নিয়ে কাজ শুরু করে। আজ সরকারের নয় বছর অতিক্রম হওয়ার পর এটা সুস্পষ্ট যে, সরকার তার মিশন সফলভাবে বাস্তবায়ন করেছে। আর এতে যে নিয়ামক শক্তি পেছনে মন্ত্রের মতো কাজ করেছে তা হলো শিক্ষা ক্ষেত্রে যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা। শিক্ষার সব স্তরে মানসম্পন্ন প্রান্তিক যোগ্যতা অজের্ন যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন অত্যন্ত কাযর্কর ভ‚মিকা পালন করে। প্রাথমিকে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষায় ২৯টি প্রান্তিক যোগ্যতার উল্লেখ রয়েছে। এখানে প্রথম থেকে পঞ্চম শ্রেণি পযর্ন্ত পঁাচ বছরমেয়াদি প্রাথমিক শিক্ষা শেষে যে নিধাির্রত যোগ্যতাগুলো শিক্ষাথীর্রা অজর্ন করবে বলে আশা করা হয় সেগুলো প্রাথমিক শিক্ষা স্তরের প্রান্তিক যোগ্যতা।

যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমে একটি লক্ষ্য, ১৩টি উদ্দেশ্য, ২৯টি প্রান্তিক যোগ্যতা ছাড়াও বিষয়ভিত্তিক প্রান্তিক যোগ্যতা, শ্রেণিভিত্তিক অজর্ন উপযোগী যোগ্যতা, শিখনফল, পাঠ্যবই/বিষয়বস্তু, শিখন শিখানো কাযার্বলি, মূল্যায়ন, নিরাময়মূলক ব্যবস্থা, ফিডব্যাক, ফলাবতর্ন ইত্যাদির উল্লেখ করা হয়। যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমে যে ১টি লক্ষ্যের কথা বলা হয়েছে তা হলোÑ শিশুর শারীরিক, সামাজিক, মানসিক, মানবিক, আধ্যাত্মিক, আবেগিক, নান্দনিক ও নৈতিক বিকাশ সাধন এবং তাকে দেশাত্মবোধে, বিজ্ঞানমনস্কতায়, সৃজনশীলতায় এবং উন্নত জীবনে স্বপ্ন দশের্ন উদ্বুদ্ধ করাই যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমের মূল লক্ষ্য।

যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রমে মূলত আমেরিকার শিকাগো বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক বেঞ্জামিন বøুমের শিখনক্ষেত্রকে অনুসরণ করা হয়েছে।

বøুম তার শিখনক্ষেত্রকে তিনটি ভাগে ভাগ করেনÑ

বেঞ্জামিন বøুমের শিখন ক্ষেত্র

ঈড়মহধঃরাব উড়সধরহ (জ্ঞানমূলক ক্ষেত্র)

অভভবপঃরাব উড়সধরহ (অনুভ‚তিমূলক ক্ষেত্র)

চংযুপযড়সড়ঃড়ৎ (মনোপেশিজ)

বøুমের এই তত্ত¡কে সংক্ষেপে ঈঅচ তত্ত¡ বলে। তার এই শিখনক্ষেত্র থেকে শিক্ষার তিনটি শাশ্বত উদ্দেশ্য পরিলক্ষিত হয়। প্রথমটি হচ্ছে কোনো বিষয় জানা, বোঝা, প্রয়োগ, বিশ্লেষণ, সংশ্লেষণ বা মূল্যায়ন করতে পারার। দ্বিতীয় ক্ষেত্রটি হচ্ছে কোনো বিষয়ের প্রতি আবেগ থাকা বা দরদ তৈরি হওয়া। প্রথম ক্ষেত্রের বিষয়গুলো ভালোমতো জান বোঝা হলে সেগুলোর প্রতিও দরদ আসে। আর এরূপ দরদ, মায়া বা ভালোবাসা তৈরি হলে জ্ঞানী ও দরদি মানুষ (শিক্ষাথীর্) কিছু কাজ করতে উদ্বুদ্ধ হয় এবং প্রয়োজনীয় মনোপেশিজ দক্ষতা অজর্ন করে।

বøুম ঈড়মহধঃরাব উড়সধরহ-কে ছয়টি উপক্ষেত্রে বিভক্ত করেছেন। এগুলো হলোÑ

১. জ্ঞান (শহড়ষিবফমব)

২. অনুধাবন (ঁহফবৎংঃধহফরহম)

৩. প্রয়োগ (ধঢ়ঢ়ষরপধঃরড়হ)

৪. বিশ্লেষণ (ধহধষুংরং)

৫. সংশ্লেষেণ (ংুহঃযবংরং)

৬. মূল্যায়ন (বাধষঁধঃরড়হ)*

এই ছয় ধরনের প্রশ্নপদ্ধতির মধ্যে প্রাথমিকে তিন ধরনের পদ্ধতি চালু আছে।

আমাদের দেশে শিক্ষার মূলত ৩টি স্তর। শিক্ষার বতর্মান পযাের্য় প্রত্যেক স্তরেই মানসম্পন্ন শিক্ষা বাস্তবায়নের কাজ অব্যাহত রাখা হচ্ছে। প্রাথমিক স্তরে ইতোমধ্যে যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাক্রম প্রণীত হয়েছে এবং এর আলোকে পাঠ্যপুস্তক রচিত হয়েছে। আগে যেখানে ছাত্রছাত্রীরা ১২ থেকে ১৪ বছর বাংলা বিষয় পড়ে অনেকেই শুদ্ধ বাংলায় তাদের মনোভাব প্রকাশ করতে পারত না। বাস্তব ক্ষেত্রে তারা কোনো বিষয় লিখিত আকারে শুদ্ধ করে উপস্থাপন করার যোগ্যতাও অজর্ন করতে পারত না। তার একটাই কারণ ছিল যে, তাদের ভাষা জ্ঞানটা ভাসা ভাসাই থেকে যেত। এর জন্য শিক্ষকের বক্তব্য সবর্স্ব পাঠদান পদ্ধতিও কম দায়ী নয়। রাজনীতিবিদরা রাষ্ট্র পরিচালনার ক্ষেত্রে জঙঅউ গঅচচওঘএ এর কথা বলে থাকেন। আর শিক্ষাবিজ্ঞানীরা শিক্ষা ক্ষেত্রে উল্লেখ করেছেন গওঘউ গঅচচওঘএ-এর। যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাব্যবস্থায় অংশগ্রহণ করায় শিক্ষাথীর্রা সফল জ্ঞান অজর্ন করে থাকে। এ পদ্ধতি সফল বাস্তবায়ন এবং সৃজনশীল প্রশ্নের অবতারণা করায় শিশুরা মুখস্থ বিদ্যায় নিরুৎসাহিত হচ্ছে। তাদের সৃজনশীল ধ্যানধারণা বিকশিত হচ্ছে।

প্রাথমিক স্তরের পাঠ্যপুস্তক যোগ্যতাভিত্তিক। ১৯৯২ সাল থেকে যোগ্যতার আলোকে রচিত পাঠ্যপুস্তক শিক্ষাথীের্দর মধ্যে বিতরণ করে আসছে সরকার। কিন্তু শিক্ষাথীর্ মূল্যায়ন পদ্ধতি ছিল গতানুগতিক। এর ফলে যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন কাযর্ক্রম অনেকাংশে ব্যাহত হচ্ছিল। এই বিষয়টি বিবেচনায় রেখে বতর্মান সরকার যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়ন চালু করেছে। ২০০৯ সালে চালুকৃত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় স্বল্প পরিসরে (শতকরা ১০ ভাগ) যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্ন এবং অবশিষ্ট ৯০ ভাগ গতানুগতিক প্রশ্নের মূল্যায়ন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে এ কাযর্ক্রমটি শুরু হয়। পযার্য়ক্রমে তা বেড়ে শতভাগে উন্নীত হয়েছে। অথার্ৎ জাতীয় প্রাথমিক শিক্ষা একাডেমির (নেপ) তথ্য এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সিদ্ধান্তের আলোকে ২০১৮ সালে শতভাগ যোগ্যতাভিত্তিক প্রশ্নকাঠামোর আলোকে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে।

যোগ্যতাভিত্তিক মূল্যায়নের উল্লেখযোগ্য সুফলÑ

এ পদ্ধতির ফলে ভাষার চারটি দক্ষতা (শোনা, বলা, পড়া, লেখা) শিক্ষাথীর্ অজর্ন করতে পেরেছে কিনা তা যাচাই করা যায়।

শিক্ষাথীর্র সৃজনশীলতা বৃদ্ধি পায়।

শিক্ষাথীর্র শিখনফল কতটুকু অজর্ন করছে তা নিরূপণ করা যায়।

শিক্ষাথীর্ বাস্তবজীবনে (জবধষ ষরভব ংরঃঁধঃরড়হ) সমস্যা সমাধানে সহজ হয়।

গতানুগতিক মুখস্থ পদ্ধতি থেকে বের হয়ে শিক্ষাথীর্ তার ধ্যান-ধারণা ও দৃষ্টিভঙ্গির আলোকে কোন বিষয় সম্পকের্ মতামত দিতে/লিখতে সক্ষম হয়।

মানসম্পন্ন শিক্ষা বাস্তবায়নের পূবর্শতর্ মানসম্পন্ন শিক্ষক। আর তাই সরকার যোগ্যতাভিত্তিক শিক্ষাপদ্ধতির সফল বাস্তবায়নের লক্ষ্যে শিক্ষকদের ব্যাপক হারে প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা নিয়েছে। এই প্রক্রিয়ায় শিক্ষকরা আরও পারদশির্তা অজর্ন করে বাস্তব ক্ষেত্রে সফলভাবে প্রয়োগ করে যাচ্ছেন। একজন ছাত্র যদি গণিত বিষয়ে উৎসাহ কম বা এ বিষয়ে তার ভীতি রয়েছে, সে হয়তো খেলাধুলায় ভালো। অতএব, তার যে গুণটি আছে সেটিকে মূলধন করেই তাকে গণিতের ক্লাসের উপযোগী করার মতো গুরুদায়িত্ব পালন করেন একজন শিক্ষক।

শিক্ষার শক্তিকে কাজে লাগিয়ে উন্নত বাংলাদেশ বিনিমাের্ণর পথে হঁাটছি আমরা। শিক্ষা খাতে বিপ্লব সাধিত হচ্ছে। শিল্প-সাহিত্য, খেলাধুলায় ঈষর্ণীয় সাফল্য দেখাচ্ছে বাংলাদেশের ছেলেমেয়েরা। দেখছি নতুন স্বপ্ন, নতুন সম্ভাবনা। বতর্মান সরকারের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দূরদশীর্ ও যোগ্য নেতৃত্বে বাংলাদেশ এখন বিশ্বে উন্নয়নের রোল মডেল। অপ্রতিরোধ্য গতিতে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশ। শত বাধা পেরিয়ে উন্নত দেশে পরিণত হবে বাংলাদেশÑ এ আমাদের বিশ্বাস।

তথ্যসূত্র ঃ সাব-ক্লাস্টার প্রশিক্ষণ ম্যানুয়াল, বিষয়ঃ জাতীয় শিক্ষাথীর্ মূল্যায়ন, প্রকাশ কাল সেপ্টেম্বর, ২০১৪।

কাজী আরিফুর রহমান: উপজেলা নিবার্হী অফিসার, বিয়ানীবাজার, সিলেট

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<3918 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1