শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

বাঙলা বানান এবং শুবাচের দেয়াল- এক

একটা জিনিস ভালো লাগছে না আমার, সেটা হলো, বাঙলা বানান নিয়ে মতান্তর হলে কেউ কেউ খিপ্ত হয়ে যান। অনেক সময় ব্যাঙ্গ বিদ্রƒপ করেন অশালিন শব্দ ব্যবহার করে। সেটা কখনও বাজে পযাের্য় পড়ে যায়। কখনো জবাবে ফুটে ওঠে অবাির্চন অহঙ্কারের পরিচয়। প্রতিপক্ষ দুবর্ল, মানে বিশয় সম্মন্ধে পাকা জ্ঞান না রাখলে বা স্পশর্কাতর হলে রাগ করে আড়ালে চলে যান আলোচনার এলাকা ছেড়ে। কখনও প্রতিপক্ষ আলোচককে কুতাকির্ক নাম দিয়ে বানানের তকর্ থেকে সরাসরি সরে যেতেও বলেন। যেটা খারাপ করে দেয় আলোচনার পুরো আবহকে।
বেগম জাহান আরা
  ১৬ জুলাই ২০১৮, ০০:০০

প্রমিত বাঙলা বানান নিয়ে কাজ করছি প্রায় দুই যুগ হলো। বানান নিয়ে লেখালেখি তার চেয়ে কিছু কম সময়ের। বছর খানেক আগে শুবাচের (শুদ্ধ বানান চচার্) কথা জানতে পারি। এই সংগঠনের সাথে জড়িত হওয়ার ইচ্ছে হয়েছিলো। কিন্তু বুঝতে পারছিলাম না কি ভাবে সেটা হতে পারে? অবশেশে আমার অতি প্রিয়ভাজন একজনের সাহায্যে মাত্র একমাস হলো আমি শুবাচের সদস্য হয়েছি। বাঙলা বানান নিয়ে অনেক আলোচনা এবং প্রশ্নোত্তর দেখি প্রতিদিন। আমার বেশ ভালো লাগছে শুবাচের দেয়াল। যদিও বানানের বিশয়ই আলোচনার কথা, তবু কেউ কেউ উচ্চারন এবং শব্দের প্রায়োগিকতা নিয়েও করেন প্রশ্ন। ভালো লাগে দেখে যে, তরিত উত্তর এসে যায় অনেকের তরফ থেকে। সবগুলো যে ঠিক উত্তর তা নয়। কিন্তু প্রজন্মের আগ্রহ জন্মেছে বাঙলা ভাশা নিয়ে, সেটাই আনন্দের বিশয়।

একটা জিনিস ভালো লাগছে না আমার, সেটা হলো, বাঙলা বানান নিয়ে মতান্তর হলে কেউ কেউ খিপ্ত হয়ে যান। অনেক সময় ব্যাঙ্গ বিদ্রƒপ করেন অশালিন শব্দ ব্যবহার করে। সেটা কখনও বাজে পযাের্য় পড়ে যায়। কখনো জবাবে ফুটে ওঠে অবাির্চন অহঙ্কারের পরিচয়। প্রতিপক্ষ দুবর্ল, মানে বিশয় সম্মন্ধে পাকা জ্ঞান না রাখলে বা স্পশর্কাতর হলে রাগ করে আড়ালে চলে যান আলোচনার এলাকা ছেড়ে। কখনও প্রতিপক্ষ আলোচককে কুতাকির্ক নাম দিয়ে বানানের তকর্ থেকে সরাসরি সরে যেতেও বলেন। যেটা খারাপ করে দেয় আলোচনার পুরো আবহকে।

আমাকেও বলেছেন দু-চারজন। কিন্তু আমি সরে যাওয়ার বদলে আরও জেঁকে বসেছি। বলেছি, এলেবেলে কথা না বলে অথর্বহ প্রশ্ন করতে। দেখেছি, তঁার বা তঁাদের প্রশ্ন নেই তেমন। তঁারা চান, তঁাদের কথাকে বিনা যুক্তিতে মেনে নেয়া হোক। কোনো এক সময়ে অধিত বাঙলা ব্যাকরন বা বাঙলা বানানের মুখস্থ বিদ্যাজ্ঞান থেকে তঁারা যা বলেন, সেটা যে বাঙলা ব্যাকরন বা বাঙলা বানানের বিশয় ছিলো না কোনোদিন, এই কথা শুনতে রাজি নন তঁারা। রেগে যান। কিছু শুনতে চান না, বুঝতে চান না, মানতে চান না নতুন কোনো কথা। তা সে ভাশার ইতিহাস বা ঐতিহ্য হোক আর বিজ্ঞান হোক, কোনো প্রসঙ্গেই না।

আবার কেউ কেউ ভুল অথচ প্রচলিত বাঙলা বানানাকে কোরান বা বেদ মনে করে তাকেই পরম ধমর্ মেনেছেন। সেই সংস্কার বা বিশ্বাস থেকে তঁারা নড়বেন না কিছুতেই। পুবর্পুর ‘শেরা যা লেখে গেছেন, এবং যা শিখিয়েছেন, সেটাই তঁাদের কাছে ঠিক। তঁাদের কেউ কেউ বলেছেন, বাঙলা একাডেমির বিধান তঁারা মানেন না। যেমন, ‘একেডেমী’ বানানের বদলে তঁারা লেখবেন না ‘একাডেমি’ বানান। বাঙলায় দিঘর্ ধনি, মানে ঈ, ঊ এবং তাদের কারকে অটুট রাখবেন তঁারা। এটা তঁাদের ব্যক্তিগত পছন্দ। যেনো বাঙলা বানান তঁাদের ক্রিতদাস। আবার কেউ কেউ বলেন, বাঙলা একাডেমি প্রবতির্ত বাঙলা বানান তঁারা মানবেন, তবে একাডেমির কাজে অনেক ঘাটতি থেকে গেছে। এটা ভালো কথা। অনুসন্ধিৎসার একটা গন্ধ পাওয়া যায়। হয়তো ঘাটতিগুলো নিয়ে মাথাও ঘামাবেন তঁারা এক সময়। তাহলে খুশিই হবো।

কখনো সন্ধি নিয়ে প্রশ্ন দেখি শুবাচের দেয়ালে। সংস্ক্রিত সন্ধিকে আমরা বাঙলা সন্ধিজ্ঞানে কি কশেই না পড়েছি বিএ ক্লাস পযর্ন্ত। ভাশাবিজ্ঞানের ছাত্র হিসেবে প্রথম জানতে এবং বুঝতে পারলাম, সন্ধি বাঙলার বিশয়ই নয়। আমাদের বাঙলা ভাশার বৈয়াকরনেরাও বলেছেন সে কথা। বাঙলায় সন্ধি নেই। আঞ্চলিক বাঙলায় কখনও তাড়াতাড়ি কথা বলার সময় শব্দ জড়িয়ে যায়, তখন সন্ধির মতো হয়। কিন্তু প্রমিত বাঙলায় সেটাও নেই। কিছুতেই মানবেন না সে কথা কেউ। বিসগর্ সন্ধি নিয়ে বেশ কিছু প্রশ্ন দেখেছি। সেখানে যে শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়েছে, তার একটাও নয় বাঙলা শব্দ। বিসগের্র সংস্ক্রিত উচ্চারন হ, এই বিসগর্ (ঃ) তথা হ পরবতির্ বনের্র সাথে যুক্ত হলে কখনও ‘র’ কখনও ‘ষ’ হচ্ছে। যেমন, আশীঃ +বাদ= আশিবার্দ,, এবং আয়ূঃ +মান= আয়ুষ্মান। সংস্ক্রিতে এই নিয়ম চলে, কিন্তু বাঙলায় তা চালাতে গেলে রেল লাইনের ওপর দিয়ে গরুর গাড়ি চালানোর দশা হয়। সোজা সরল বাঙলাভাশি এমন স্রিজনমুলক ব্যাকরনের (জেনারেটিভ গ্রামার) রিতি নিতি বুঝতে পারেন না। বোঝার প্রয়োজনও পড়ে না। দুশো বছরের বেশি সময় ধরে এমন অ-বাঙলা ব্যাকরন বাঙলাভাশিকে বোঝানো এবং খাওয়ানোর চেশটা করেও লাভ হয়নি। বাঙলার সাথে এই জাতীয় সন্ধির নিয়ম গঁাটছড়া বঁাধেনি। তা থেকে গেছে বহুদুরে ভয়ানক অনাত্মিয় হিসেবে। কে কাকে অচ্ছ্যুত ভাবে, সেটা নতুন করে ভাবা যায় ৈ বকি! হতে পারে বাঙলাই এমন সন্ধিকে অচ্ছ্যুত ভেবেছে! তাই সবই থেকে গেছে কেতাবে এবং পরিক্ষাথিের্দর রাত জাগানিয়া শ্রমে। তবু মুখস্থ করে বাঙলাভাশি। পরিক্ষা দেয় নম্ব^রের জন্য, পাশের জন্য, তারপর ভুলে যায় সব। এই তো দেখছি আজ অবধি।

আমি ‘বাঙলা’ বানান লেখি। এই বানান লেখার জন্য একজন মন্তব্য করেছেন, ‘বাংলা’ বানানের খতনা করিয়ে ‘বাঙলা’ বানান লেখেছি। মানে ‘ং’ বাদ দিয়ে ‘ঙ’ লেখেছি বানানে। জানতেও চান নি কেনো এমন বানান আমি লেখি? আসলে ং বনর্ হলো ঙ-এর বহুরূপ। বাংলা লেখার জন্য ং ঠিক আছে। কিন্তু বাঙালি লেখার সময় ঙ লাগে। আমার যুক্তিতে, দুই অনুনাসিক বনের্র মধ্যে একটা রাখাই ভালো, যার সাথে আ-কার, উ-কার, ই-কার, এ-কার, ও-কার ব্যাবহার করা যায়। সুবিধে হলো, ঙ দিয়ে রঙ, ঢঙ, সঙ-ও লেখা যায় আবার রঙে, ঢঙে, সঙেও লেখা যায়। কিন্তু রং, ঢং, সং-এর সাথে এ-কার দেয়া যায় না। বাঙলা বনের্র সংখ্যা বেশি বলে অনেকে বাঙলার কিছু বনর্ বজের্নর কথা বলেন। হয়তো তঁারা ল্যাঙ্গুয়েজ ইকনমির কথা বোঝাতে চান। তাই যদি হয়, তাহলে ং-কে অনায়াসে দেয়া যায় বাদ। খতি হবে না তাতে। বাঙলা বানান এবং উচ্চারনের জন্য ঙ-ই যথেশট বলে মনে করি আমি। সেজন্যই লেখি ‘বাঙলা’ বানান।

আমার লেখায় ‘মানুশ’ বানান দেখে একজন বলেছেন, ‘মানুষ’ কেমন করে ‘মানুশ’ হলো? বহুবার বলেছি, বাঙলায় ণ এবং ষ ধনি নেই। এই উপমহাদেশের বিখ্যাত বৈয়াকরনেরা বলেছেন। প্রাচিন বাঙলাতেই ‘ণ ষ’ ধনি লুপ্ত হয়েছে। কেউ বলেছেন, বতর্মানের বাঙলায় ঐ দুটি ধনি অজ্ঞাত। ব্যাবহারিক প্রক্রিয়ায় দেখা যায়, ওই বনর্ দুটির উচ্চারন আসেই না আমাদের মুখে। আর সেই বনর্ দুটির উচ্চারন বোঝাতে বাঙলা একাডেমির অভিধানে ‘ন এবং শ’ দিয়ে বোঝানো হয়েছে। মানেটা কি দঁাড়ালো? বাঙলা বানানে ‘ণ ষ’ লেখা থাকলেও বাঙলা উচ্চারনে তারা ‘ন ও শ’। প্রাচিন বাঙলা সাহিত্যে, মানে চযার্পদ-এ ‘ষ’ নেই। আর ‘ণ’ আছে ‘ন’-এর সাথে আপস বদল (ইন্টারচেঞ্জিএবল) বনর্ হিসেবে। অথার্ত ‘ণ’-এর ব্যাবহার নিয়ে প্রাচিন লেখকরা নিঃসন্দেহ ছিলেন না। মুশকিল হলো, ৈ বয়াকরনেরা ‘ণ ষ’-কে অজ্ঞাত বা লুপ্ত যাই বলেন, নিজেরা বনর্ দুটি দিব্যি ব্যাবহার করে গেছেন। তাতেই হয়েছে আমাদের মরন। কিন্তু এই একবিংশ শতকে দো-মনা হয়ে থাকার জো নেই আর। প্রমিত বাঙলা বানানে তাই ‘ণ ষ’ কে বাদ দিয়ে ‘ন শ’ লেখা বলেই মনে করি। আমি লেখিও তাই। অন্যকে বাধ্য করি না লেখার জন্য।

লিখিত প্রমিত বাঙলার প্রবনতা হলো, উচ্চারন অনুসারে বানান লেখা। এই উচ্চারনানুগ বানান লেখার তাগিদ থেকেই একদা বাঙলা বানান সংস্কারের কাজে মন দিতে হয়েছিল সচেতন বাঙলাভাশিকে। আমরা পেয়েছিলাম, কোলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় রচিত বাঙলা বানানের কিছু নিয়ম। তখন প্রথম ‘রেফ-এর পরে দিত্ব বাদ’ দেয়া হয়। যেমন; কমর্>কমর্, ধমর্>ধমর্, ভট্টাচাযর্> ভট্টাচাযর্, ইত্যাদি। সংস্ক্রিতের হিজাব কেটে বানান সমিতির সদস্যেরা বের করে এনেছিলেন কিছু বাঙলা শব্দের উচ্ছারনানুগ বানান। বৈপ্লবিক কাজ ছিলো সেটা। সে তো আজকের কথা নয়, প্রায় এক শতাব্দি হতে চললো বানান সংস্কারের। কিন্তু আজ পযর্ন্তু তা অনুসরন করেন না অনেকেই। ধমির্য় সংস্কারের মতো, কুরান বা বেদের মতো প্রাচিন বানানকে অঁাকড়ে বসে আছেন। কেনো আছেন, তার যুক্তিলগ্ন কোনো সদুত্তর পাওয়া যায় না কারো কাছ থেকে। তবে কেউ কেউ বলেছেন, বাপ-দাদার লেখা বানানই অনুসরন করতে চাই। পুবর্ প্রজন্মের জিবনাচার যে কবেই হারিয়ে গেছে নিজেদের আচার আচরন অশন বসন বচন শিক্ষা দিক্ষা সব কিছুতে, সে কথা মনে না রেখেই বলা হয় কথাগুলো। বলার কিছুই থাকে না। তা ছাড়া সচল ভাশার অচল বানান থাকে কি? থাকেওনি।

শুধু কোলকাতার বানান সংস্কার নয়, আমার নিজের অধিক বিদ্যার বরাতেও আমি যা শিখেছি, তারই আলোকে আমি লেখতে চেশটা করি প্রমিত বাঙলা বানান। ফলে আমার বাঙলা বানানে দিঘর্ ঈ, দিঘর্ ঊ এবং তাদের কার নেই। ‘নেই ণ এবং ষ’। আমি বুঝে সুঝেই লেখি না। তাই শুবাচের দেয়ালে একজন বেশ অশালিন ভাশায় আমাকে আক্রমন করে বলেছেন ‘ভাশার রাজাকার’। আমি তো জানি, যুক্তি তকের্ হেরে গেলে মানুশ ব্যাক্তিগত আক্রমনের পথেই যান। কিন্তু আমার কাজ তো আমাকে করতেই হবে। বাঙলা ভাশার কাজে আমি সেচ্ছাদায়বদ্ধ। বাঙলা বানানের কাজ আমার অন্বিশট। এ আমার ভাশাবিজ্ঞানলব্ধ গবেশনার সাধনা। তাই মান অপমান বোধ বা রাগ করতে নেই আমার। যুক্তিলগ্ন কথাগুলো বলেই যাবো। আমার যুক্তি না মানলে খতি নেই, অন্যের যুক্তি থাকলে তা মানতে রাজি আছি আমি। কিন্তু কেউ তো যুক্তি দেখান না। জবরদস্তির কথা বলেন। আমার আপত্তি সেখানেই।

তা ছাড়া আমার মতে ভাশার ‘রাজাকার’ তো তঁারাই, যঁারা নিজের মাত্রিভাশার অবয়বকে বিভাশার বানান-হিজাবের বন্দিত্ব থেকে মুক্ত করার তাগিদ পযর্ন্ত অনুভব করেন না। বরং বাঙলার গায়ে সংস্ক্রিতের নামাবলি বা মুখোশকে মনে করেন মহাভালো আচ্ছাদন। মনে করেন, যাক বাঙলার রূপ শক্তি শোভা ঢাকা আছে সংস্ক্রিতের শক্ত হেফাজতে, সংস্ক্রিত রিতি নিতির দুবোর্ধ্য এবং অগ্রহনযোগ্য অলঙ্কারে। অবলা নারির মতো বাঙলা ঢাকাই থাক। থাক অথবর্ হয়ে। বোবা হয়ে। আমি তো সেটা চাই না। চাই না প্রজন্ম মেনে নিক মাত্রিভাশার এ হেনো অপমান হতমান ম্রিয়মান নিম্নমান অবস্থা। তাই বহু বছর থেকেই বলছি, প্রমিত বাঙলা বানানের বিশয়টা যেনো তঁারা বুঝতে চেশটা করেন। কেউ কেউ বোঝেন এবং সাহসি পদক্ষেপ নিয়ে বাঙলা বানানকে গ্রহনের দাবি জানান। এগিয়ে যাওয়ার কথা বলেন। বলেন, এখন বুঝতে পারি, বাঙলা ব্যাকরন কেনো এতো দুবোর্ধ্য? রবীন্দ্রনাথও বাঙলা ব্যাকরনের দুবোর্ধ্যতার কথা বলেছেন। বাঙলাভাশি শিশুকুলের অসহায় দুরবস্থার কথা। মুখস্থ করে আর কতো মনে রাখা যায়? এক সময় বাঙলা ব্যাকরনের মধ্যে থাকা সংস্ক্রিত ব্যাকরনের সুত্রগুলো মনেও থাকে না। কিন্তু বাঙলা তো বলি এবং লেখি মন খুলে অনায়াসে। নিয়ম কানুনের তোয়াক্কা না করে। আরোপিত সংস্ক্রিতের ব্যাকরনের কথা মনে না রেখেই। বাঙলা ব্যাকরনের সংস্ক্রিতানুকারী পাঠ ভুলে গিয়েই। এটাও তো সত্যি।

(বানানরীতি লেখকের নিজস্ব)

বেগম জাহান আরা: সাহিত্যিক ও অধ্যাপক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<3626 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1