রানী ছুরি দিয়ে কলা
কেটে খান
যাযাদি ডেস্ক
ব্রিটিশ রানী দ্বিতীয় রানী এলিজাবেথ স্বাস্থ্য সম্পকের্ বরাবরই সচেতন। মেনে চলেন নানা নিয়ম-কানুনও। স্বাস্থ্য ভালো রাখতে খান বিভিন্ন ফলমূল। তবে কলা খাওয়ার সময় আর দশটা সাধারণ মানুষের মতো করে খান না। কলা খাওয়ার সময় মেনে চলেন অদ্ভুত এক রীতি। কলা খেতে তিনি ছুরি ও কাটাচামচ ব্যবহার করেন।
সম্প্রতি এই তথ্য প্রকাশ করেছেন রয়্যাল পরিবারের সাবেক এক রঁাধুনী ড্যারেন ম্যাকগ্রেডি। তিনি তার ‘ইটিং রয়্যালি’ বইয়ে এই তথ্য প্রকাশ করেন। তথ্যটি বৃহস্পতিবার ড্যারেনের মুখপাত্র সংবাদমাধ্যম ‘ইনসাইডার’কে জানান।
কিন্তু ঠিক কী কারণে রানী এলিজাবেথ এমন করে কলা খান, সে সম্পকের্ দেয়া হয়েছে অবাক করার মতো তথ্য। কলা খাওয়ার সময় যেন এলিজাবেথকে বানরের মতো না দেখায়, এজন্য তিনি এমন পদ্ধতি অবলম্বন করেন।
আরও জানানো হয়, দ্বিতীয় রানী এলিজাবেথ কলা খাওয়ার সময় ছুরি দিয়ে টুকরো করে কেটে কাটাচামচ দিয়ে খান। সংবাদসূত্র : এক্সপ্রেস
তামিলনাড়ুতে ঘূণির্ঝড়ে
১৩ জনের প্রাণহানি
যাযাদি ডেস্ক
ভারতের তামিলনাড়– উপক‚লে আঘাত হানা ঘূণির্ঝড় ‘গজ’র তাÐবে অন্তত ১৩ জন প্রাণ হারিয়েছেন। ঝড়টি শুক্রবার সকালে ঘণ্টায় প্রায় ১২০ কিলোমিটার বাতাসের গতিবেগ নিয়ে তামিলনাড়ুর উপক‚লীয় এলাকায় আঘাত হানে।
নাগাপাত্তিনাম থেকে ভেদারান্নিয়াম পযর্ন্ত ছয়টি জেলার ওপর দিয়ে চলে এর তাÐব। ঝড়ে সবচেয়ে বেশি ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে নাগাপাত্তিনাম জেলায়।
ওই ছয় জেলা থেকে প্রায় ৮১ হাজার মানুষকে আগেই নিরাপদ আশ্রয়ে সরিয়ে নেয়া হয়েছিল।
ঝড়ো বাতাসের সঙ্গে মাঝারি থেকে ভারি বৃষ্টিতে কোথাও কোথাও গাছ উপড়ে গেছে। কিছু এলাকা বিদ্যুৎ বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। সংবাদসূত্র : এনডিটিভি, টাইমস অব ইনডিয়া
আরেক সূযের্র কাছে
অন্য এক ‘পৃথিবী’
যাযাদি ডেস্ক
পৃথিবীর প্রতিবেশী খুঁজতে মরিয়া বিজ্ঞানীরা। এবার সেই পথেই আরও এক আবিষ্কার। তারা বলছেন, পৃথিবীর অদূরেই রয়েছে আরও এক ‘পৃথিবী’। যাকে ‘সুপার-আথর্’ বলে সম্বোধন করছেন গবেষকরা। সূযের্র সবচেয়ে কাছের নক্ষত্র ‘বানার্ডর্স স্টার’। আর সেই নক্ষত্রের চারপাশেই অবিকল পৃথিবীর মতো ঘুরছে গ্রহটি। পৃথিবীর চেয়ে ৩.২ গুণ ভারী এই গ্রহ। ২৩৩ দিনে এটি একবার প্রদক্ষিণ করে নক্ষত্রকে। স্পেনের ‘ইন্সটিটিউট অফ স্পেস সায়েন্স’র গবেষক ইগনাসি রিবাস বলেন, ‘এই গ্রহ গুরুত্বপূণর্, কারণ এরা আমাদের প্রতিবেশী। আর আমরা বাস্তবেই আমাদের প্রতিবেশীর সঙ্গে দেখা করতে আগ্রহী।’
তবে সেখানে প্রাণের উপস্থিতির সম্ভাবনা প্রায় নেই বললেই চলে। নক্ষত্রের কাছাকাছি থাকা সত্তে¡ও এটি নক্ষত্র থেকে খুব কম পরিমাণ শক্তি (অ্যানাজির্) গ্রহণ করতে পারে। এর পৃষ্ঠের তাপমাত্রা মাইনাস ১৭০ ডিগ্রি। সংবাদসূত্র : ডেইলি মেইল