আজকের যায়যায়দিন

বনানীর আলোচিত ‘দ্য রেইন ট্রি’ হোটেলে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া দুই ছাত্রী ধষর্ণ মামলার পরবতীর্ সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৩ ফেব্রæয়ারি দিন ধাযর্ করেছে ট্রাইব্যুনাল। মঙ্গলবার ঢাকার ৭ নম্বর নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক খাদেম উল কায়েশ এদিন ধাযর্ করেন। গতকাল সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধাযর্ ছিল। মামলার এক ভিকটিম সাক্ষ্য দেয়ার জন্য ট্রাইব্যুনালে উপস্থিতও হন। তবে আসামি নাঈম আশরাফ নতুন আইনজীবী নিয়োগ করবেন বলে সাক্ষ্যগ্রহণ পেছানোর জন্য আবেদন করেন। আদালত সময় বাড়ানোর আবেদন মঞ্জুর করে সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ১৩ ফেব্রæয়ারি দিন ধাযর্ করে। ২০১৭ সালের ২৮ মাচর্ বনানীর ‘দ্য রেইন ট্রি’ হোটেলে জন্মদিনের পাটির্র কথা বলে ডেকে নিয়ে বিশ্ববিদ্যালয়পড়ুয়া দুই ছাত্রীকে ধষর্ণ করা হয়। ওই ঘটনার প্রায় ৪০ দিন পর ৬ মে সন্ধ্যায় আপন জুয়েলাসের্র মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদসহ পঁাচজনকে আসামি করে বনানী থানায় ধষের্ণর মামলা করেন এক ভুক্তভোগী। ৮ জুন ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম দেলোয়ার হোসেনের আদালতে সাফাতসহ পঁাচজনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র (চাজির্শট) দাখিল করেন তদন্ত কমর্কতার্ পুলিশের নারী সহায়তা ও তদন্ত বিভাগের পরিদশর্ক ইসমত আরা এমি। অভিযোগপত্রে ৪৭ জনকে সাক্ষী করা হয়। ১৩ জুলাই ঢাকার দুই নম্বর নারী ও শিশু নিযার্তন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক শফিউল আজম আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন। আসামি সাফাত ও নাঈমের বিরুদ্ধে নারী ও শিশু নিযার্তন আইনের ৯ (১) ধারা এবং অন্য আসামিদের বিরুদ্ধে ৯ (১) এর ৩০ ধারায় অভিযোগ গঠন করা হয়। অভিযুক্ত পঁাচজন হলেন আপন জুয়েলাসের্র মালিক দিলদার আহমেদের ছেলে সাফাত আহমেদ, তার বন্ধু সাদমান সাকিফ, নাঈম আশরাফ, সাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল হোসেন ও দেহরক্ষী রহমত আলী।