কামরুল আলম কিরণ
\হ
কেমন করে জলস্নাদ হলে
এই কি ছিল তোমার মনে
খুন করে যাও নিত্য আমায়
মরছি আমি প্রতি ক্ষণে।
বেশতো সাধু! কেমন করে
\হইটের ভাটার চুলিস্ন হলে,
পুড়ছি দেখো এই যে আমি
\হপ্রতিদিনই চিতানলে।
\হবেশ করেছো বন্ধ করে
\হফেইসবুকের অই ম্যাসেঞ্জার,
তবুওতো এখন আমি
মৃতু্য-রথের প্যাসেঞ্জার।
খুব বেঁচেছো তাই না তুমি?
চারদিকে আজ অন্ধকার,
বলতে পারো, অন্ধ হলে
হয় যে প্রলয় বন্ধ কার?
বলতে পারো, বুকের ভেতর
ভাঙছে কেন নদীর পাড়?
\হদৌড়ে পালাই তোমার থেকে,
\হপাইনে তবু যে নিস্তার।
\হবেশ করেছো ফোন ধরো না
\হবেঁচে গেলাম এ যাত্রায়,
পাচ্ছি তবু ঝড়ের আভাস
আসছে সেটা কী মাত্রায়?
\হখুব বেঁচেছো তাই না আবার?
বুঝবে তুমি তা কী করে,
\হদেখোনি অই ফোটা গোলাপ
নিত্য ঝরে অনাদরে।
\হদেখোনি অই বুকের ভেতর
বইছে কেমন সমুদ্র ঝড়,
মানব না আজ কোনো বাধা
তুমি কেন অন্যের বর।
\হতুমি কেন এই আমাকে
\হছুঁইয়ে দিয়ে করলে আগুন,
এই আমার অই মরুদ্যানে
বয়ে দিলে এ কোন ফাগুন।
-ভুল করেছি বুঝিনিতো
তুমি এমন অশ্রম্ন আগুন,
ও মনটাতে এত কিছু
\হপ্রতিদিন তাই হচ্ছি যে খুন।
\হভুল করেছো বেশ করেছো
\হদিচ্ছি আমি ভুলের মাশুল,
\হকেউ জানে না এই জীবনে
খুব প্রয়োজন কিছুটা ভুল।
\হযে ভুলগুলো ফুল হওয়াতে
\হনামছি আমি মরণ খেলায়,
\হতোমাকেও নামতে হবে
বলছি আমি এ অবেলায়।
\হঠিক বলেছো,নামতে হবে
বলো দেখি তা আর কত,
গহিন গাঙে এই যে আমি
\হনেমে গেছি আপাতত।
এখন মনে মন থাকে না
ঘরেতে আর থাকে না ঘর,
\হনামতে গিয়ে দিনে দিনে
সবাই আমার হচ্ছে যে পর।
নামতে গিয়ে এই আমিটা
হলে কী অই পাতালবাসী বলবে তখন?
নেমে এসে ভালোবাসি ভালোবাসি।
বলবে রিতু? তখন তুমি
সত্যিকারের আমার হবে?
বলতে পারো, সেদিনটা কই?
টা কখন আসবে কবে?