বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

ছোটগল্পের স্বরূপ ও প্রকৃতি

আমির হোসেন
  ১৬ নভেম্বর ২০১৮, ০০:০০

ছোটগল্প কথাসাহিত্যের একটি বিশেষ রূপবন্ধ যা কাহিনীভিত্তিক এবং দৈঘের্্য হ্রস্ব, তবে ছোটগল্পের আকার কী হবে সে সম্পকের্ কোনো সবর্সম্মত সিদ্ধান্ত নেই। সব ছোটগল্পই গল্প বটে, কিন্তু সব গল্পই ছোট গল্প নয়। একটি কাহিনী বা গল্পকে ছোটগল্পে উত্তীণর্ হওয়ার জন্য কিছু নান্দনিক ও শিল্পশতর্ পূরণ করতে হয়। ছোটগল্পের সংজ্ঞাথর্ কী সে নিয়ে সাহিত্যিক বিতকর্ ব্যাপক। এককথায় বলা যায়, যা আকারে ছোট, প্রকারে গল্প তাকে ছোট গল্প বলে। যে গল্প অধর্ হতে এক বা দুই ঘণ্টার মধ্যে এক নিঃশ^াসে পড়ে শেষ করা যায় তাকে ছোটগল্প বলে।

ছোটগল্প সম্পকের্ এডগার অ্যালান পো (১৮০৯-১৮৪৯) বলেনÑ সমগ্র ছোটগল্পে এমন কোনো শব্দ লিখিত হবে না, যার প্রবণতা প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে পূবর্ প্রতিষ্ঠিত কোনো একটি কাঠামোর দিকে না যায়। ছোটগল্পের স্বরূপ নিদের্শ করতে গিয়ে ব্রান্ডার ম্যাথিউস (১৮৫২-১৯২৯) বলেনÑ একটি মূলচরিত্র, একটিমাত্র ঘটনা, একক আবেগ অথবা একটি পরিস্থিতিবোধক কিছু ভাবাবেগ নিয়ে যৌক্তিক পরিণতির দিকে আবতির্ত করাই ছোটগল্প।

প্রখ্যাত ছোটগল্প গবেষক নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটগল্পের সংজ্ঞা দিয়েছেন এভাবেÑ ছোটগল্প হচ্ছে প্রতীতি জাত একটি সংক্ষিপ্ত গদ্য কাহিনী, যার একতম বক্তব্য কোনো ঘটনা বা কোনো পরিবেশ বা কোনো মানসিকতা অবলম্বন করে ঐক্য-সংকটের মধ্য দিয়ে সমগ্রতা লাভ করে।

বাংলা ছোটগল্প ব্যাখ্যা করতে গিয়ে কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘সোনারতরী’ কাব্যের যে ‘বষার্যাপন’ কবিতাটি প্রায়শই উদ্ধৃত হয়ে থাকেÑ

ছোটো প্রাণ, ছোটো ব্যথা, ছোটো ছোটো দুঃখকথা

নিতান্ত সহজ সরল,

সহস্র বিস্মৃতিরাশি প্রত্যহ যেতেছে ভাসি

তারি দু-চারটি অশ্রæ জল।

নাহি বণর্নার ছটা ঘটনার ঘনঘটা,

নাহি তত্ত¡ নাহি উপদেশ।

অন্তরে অতৃপ্তি রবে সাঙ্গ করি মনে হবে

শেষ হয়ে হইল না শেষ।

রবীন্দ্রনাথের কবিতাখÐে ছোটগল্পের যে সকল গুণাগুণ বণর্না করা হয়েছে তা বহু ছোটগল্পের ক্ষেত্রেই প্রাসঙ্গিক কিন্তু এখানেই শেষ নয়। এ সকল গুণাগুণের অতিরিক্ত বৈশিষ্ট্য সমন্বিত ছোটগল্প লিখিত হয়ে থাকে।

তবে ছোটগল্পের শুরুটা হবে একটি আকস্মিক ঘটনা বা ঘটনার কথা দিয়ে যাতে পাঠক সহজেই পরবতীর্ লেখাগুলোয় আকষির্ত হতে পারেন। এটি যে শুধু ঘটনার কথা হতে হবে এমন কথা নেই, সেটি চরিত্র বণর্না, কাহিনীর পরিস্থিতি, সংঘাতময় কোনো কথা, সামগ্রিক কাহিনীর সেটিং অথবা গল্পের থিমের বক্তব্য দিয়েও শুরু করা যেতে পারে যেখানে তা পাঠকের কাছে আকস্মিক বিস্ফোরণের মতো মনে হতে পারে এবং তিনি আগ্রহের সঙ্গে গল্প বা কাহিনীর পরবতীর্ অংশে সহজে প্রবেশ করতে পারেন। একটি বিষয় বিশেষভাবে খেয়াল রাখতে হবেÑগল্প বা ছোটগল্প যেন কোনোভাবেই প্রতিবেদন বা রিপোটর্ না হয়ে যায়। গল্পের ভেতর যেন গল্প খেঁাজে পাওয়া যায়। ছোটগল্পের শরীরে আখ্যান বা কাহিনী কিংবা বিষয় কতখানি জড়ানো হবে সেটা বড় নয়, তার বাইরে একটা গল্পকে সময়ের দাবির কাছে পেঁৗছে দেয়া, চরিত্রের আপাদমস্তক খুঁটিয়ে বিশ্লেষণ করাও হবে ছোটগল্প লেখকের একটি বিশেষ কৌশল।

তাছাড়া গল্পে ঘটনা অবশ্যই অতীব গুরুত্বপূণর্ বিষয়। পাঠক যেন পাঠের সঙ্গে সঙ্গে ঘটনার মধ্যে সংশ্লিষ্ট হয়ে যান। এ ঘটনাগুলো হতে হয় আকষর্ণীয়, প্রয়োজানানুগ, বাহুল্যমুক্ত, কাহিনীর সাথে সংশ্লিষ্ট বা সামঞ্জস্যপূণর্। এসব ঘটনা ধারাবাহিকভাবে ঘটতে ঘটতে একটি পরিণতির দিকে অগ্রসরমান হতে থাকবে। মোটকথা ছোট গল্প হবেÑ‘ছোটপ্রাণ ছোটব্যথা ছোট ছোট দুঃখ কথা’ নিয়ে তৈরি। এর আকার হবে ছোট যাতে করে অল্প সময়ের মধ্যে পড়ে শেষ করা যায়। এতে পূণার্বয়ব জীবনের প্রকাশ থাকবে না, থাকবে খÐাংশের অসাধারণ মহিমা। অনাবশ্যক ভাষা, চরিত্র এবং ঘটনা বণির্ত হবে না, হবে নাটকীয় গুণসম্পন্ন গতিময় ও ইঙ্গিতধমীর্। তত্ত¡-উপদেশকে এড়িয়ে লেখকের অনুভূতি ও বিশেষ প্রতীতির প্রতিফলন ঘটিয়ে শেষ হবে আকস্মিক।

এখন আসা যাক এ ছোটগল্পের উদ্ভব ও ক্রমবিকাশের কথায়। প্রকৃত অথের্ মানুষের আদিম বৃত্তির অন্যতম বৈশিষ্ট্য ছিল গল্প বলা বা গল্প শোনা। গল্প বলা বা গল্প শোনার প্রবণতা মানুষের মধ্যে প্রাচীনকাল থেকে বিদ্যমান থাকলেও এর সাহিত্যরূপ পেতে বেশ সময় অতিবাহিত হয়েছে। কবিতা, নাটক, উপন্যাসÑ এমনকি প্রবন্ধেরও পরে ছোট গল্পের সৃষ্টি। মোটকথা কথাসাহিত্য সাহিত্যের একটি সুপ্রাচীন শাখা। আর কথাসাহিত্যের আরেকটি উল্লেখযোগ্য শাখা গল্পসাহিত্য। সেটা মধ্যযুগের ব্যাপার। মাত্র কয়েকশ বছর আগের কথা। ছোটগল্প একান্তভাবেই আধুনিক সাহিত্য-প্রকরণ। মূলত ছোটগল্পের আদি উৎস ভ‚মি ইউরোপ। রেনেসঁাস পরবতীর্কালে পঁুজিবাদ যখন ক্রমান্বয়ে মাথাচড়া দিয়ে উঠতে থাকেÑ ঠিক তখনই ছোটগল্প নামক শিল্প আঙ্গিকটির বিকাশ ঘটেছে। এবং এর ঢেউ তরঙ্গায়ীত হতে থাকে দেশ থেকে দেশান্তরে। ক্ষাণিকটা দেরি হলেও তা থেকে বঞ্চিত হয়নি ভারতবষর্ও। শুরুতে আমেরিকা, ইংল্যান্ড ও ফ্রান্সে সাহিত্যের এই মাধ্যমটি শেকড় মেলতে শুরু করেছিল। বোকাশিও, সাভেের্ন্তস, হেপ্তামেরন, চসার। এঁদের হাত ধরেই বিশ^সাহিত্যে ছোটগল্প সাহিত্য উদ্গীত হয়েছে। অষ্টাদশ শতাব্দির দ্বিতীয়াংশে প্রকৃত গল্পসাহিত্যের সূচনা। জামার্ন সাহিত্যে হোফ্মান ও ফন ক্লিস্ট; মাকির্ন সাহিত্যে ন্যাথনিয়েল হথনর্; রুশ সাহিত্যে আলেকজান্ডার পুশকিন; ফরাসি সাহিত্যে প্রসপার মেরিমে, বাল্জাক ও গোতিয়ে; আইরিশ সাহত্যে মূর ও জেমস জয়েস-এঁরাই বিভিন্ন দেশে গল্পসাহিত্যের অগ্রসূরি। নিউজিল্যান্ড, স্পেন, ইতালি প্রভৃতি দেশেও গল্পসাহিত্য বিকশিত-বিবতির্ত হয়েছে।

বাংলা সাহিত্যে গল্পসাহিত্য মাত্র শতবষর্ অতিক্রম করেছে। ঊনবিংশ শতাব্দির নব্বইয়ের দশকের পূবর্ পযর্ন্ত গল্প রচিত হয়নি। যদিও বঙ্কিম, সঞ্জীব, নগেদ্রনাথ গুপ্ত, স্বণর্ কুমারী দেবী প্রমুখ সাহিত্যিক গল্প লেখতে চেষ্টা করেছিলেন। তথাপি গল্পসাহিত্য বিশেষ করে ছোটগল্প উৎসারিত হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের হাত ধরে। যদিও মধ্যযুগেও কাহিনীকাব্য ছিল। আমাদের দেশে পুরাণের গল্প, রূপকথার গল্প, ঈশপের গল্প ইত্যাদি নানা ধরনের কাহিনীর মধ্যেই ছোটগল্পের বীজের সন্ধান করা হয়েছে। তবে রবীন্দ্রনাথই একে পূণর্রূপে অধিষ্ঠিত করেন। ১৮৭৭ খ্রিস্টাব্দে (বাংলা ১২৪০ সাল) ‘ভারতি’র শ্রাবণ-ভাদ্র সংখ্যায় ‘ভিখারিণী’ গল্প প্রকাশের মাধ্যমে বাংলা ছোটগল্প অঙ্গনে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের প্রথম পদাপর্ণ ঘটে। ‘হিতবাদী’ ও ‘সাধনা’ পত্রিকার চাহিদা পূরণের জন্য তিনি ছোটগল্প লিখতে শুরু করেন। এবং জীবনের প্রায় শেষ পযর্ন্ত তিনি ছোটগল্পের চচার্ অব্যাহত রেখেছিলেন। বিশে^র গল্পসাহিত্যে তখন দাপিয়ে বেড়াচ্ছেনÑ অ্যালান পো, মেঁাপাসা, সমারসেট মম, চেখভ প্রমুখ সাহিত্যিক। এদের সঙ্গে প্রাণের মহাসামুদ্্িরক কল্লোল নিয়ে যোগ দিলেন রবীন্দ্রনাথ। এরপর ঢের প্রতিভাবান লেখক সাহিত্যের এ মাধ্যমটিকে বরণ করে নিয়েছেন। উপন্যাসে যে-সাফল্য বাঙালির অনজির্ত, গল্পে যেন অনায়াস সলীল সাবলীলভাবে বয়ে চলল। উনিশ শতাব্দির সবের্শষ দশেকে বাংলা গল্পসাহিত্য সৃজিত হয়েছিল। বিংশ শতাব্দির প্রথম পঞ্চাশ বছর এক সংরক্ত আবেগে আলোড়িত ছিল দেশ। তার টুকরো টুকরো জুড়ে গল্পসাহিত্য অগণন লেখকের হাতে যেন একটি চলচ্চিত্রে পরিণত হলো, যেখান থেকে ছেঁকে নেওয়া যাবে আমাদের দেশের জীবনেতিহাস।

বাংলা গল্পসাহিত্যের ধারায় প্রবল একটি ধাক্কা দিল ৪৭-এর দেশবিভাগ। কলকাতা সাহিত্যের একচ্ছত্র রাজধানী ছিল। দেশবিভাগের পর ঢাকাও সাহিত্যের আরেকটি কেন্দ্র হয়ে উঠতে লাগল। ১৯৫২ সালের ভাষা আন্দোলন, বাঙালির মমর্তলে অপরাজেয় একটি শিখা জে¦লে দিল। এবং পঞ্চাশের দশকেই গল্পসাহিত্যের একটি ভিত্তিভ‚মি তৈরি হয়ে গেল। আর ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন সাবের্ভৗম বাংলাদেশের জন্ম তার পাটাতন আরো শক্ত করে দিল। আজ অসংখ্য প্রতিভাবান সাহিত্যকের হাতে হাত রেখে গল্পসাহিত্যের বৃক্ষটি পত্র-পল্লবে সুশোভিত হয়ে ফুলে-ফলে মঞ্জুরিত-বিকশিত।

সেই ফল্গুধারাটি বাঙালির গৌরবময় ঐতিহ্যের পথ ধরে রবীন্দ্রনাথ থেকে শুরু করে বতর্মান পযর্ন্ত তরুণতম লেখকটি পযর্ন্তÑ প্রায় শতাধিক বছরের কালখÐে-বিচিত্র পথে, চৈতন্যের কত নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হয়ে সৃষ্টির উজ্জ্বল ফসলগুলি ছড়িয়ে আছে। কত ভিন্নভিন্ন মাত্রায় ব্যক্তি, সমাজ ও জীবনকে প্রভাব বিস্তারকারী লেখকরা, বঁাক বদলের কারিগররা দেখাতে চেয়েছেন! মাত্র একশ বছরের মধ্যে বাংলা গল্প যে সমৃদ্ধি অজর্ন করেছে তা সত্যিই বিস্ময়কর।

তবে গল্পসাহিত্য মাথা উঁচু করে, বিশাল পতাকা উড়িয়ে রাজপথে হেঁটেছে যেমন, তেমনই বাধা পথ থেকে নেমে এসে ঢুকেছে জনজীবনের নিমর্ম বাস্তবের সমস্ত কুঠুরিতেÑ সেজন্য তৈরি করে নিয়েছে নতুন পথ, সরল, সিধে, অঁাকাবঁাকা বা স্বপ্নিল সব পথ। আবছা গলিঘুঁজি বা দীপ্তিমান তিযর্ক সড়ক। প্রবহমান সময়-সমাজ-জীবন ও জীবনের নানা অনুষঙ্গ নিয়ে মোকাবিলা করেছেনে হাজারো প্রতিবন্ধকতা। ছোটগল্পকে দিয়েছেন প্রাণশক্তি, এনেছেন বিষয়ের বৈচিত্র্য-চরিত্রের ভিন্নতা-বণর্নায় অভিনবত্ব। চিন্তার গহনে জাগিয়ে তুলেছেন উৎকষর্তা। তাই ভাষার শৈলীতে নিমার্ণ কৌশলে বাংলার ছোটগল্প তুলনারহিত কিংবা বলা যায় পৃথিবীর যেকোন ভাষার সাফল্য উজ্জ্বল গল্পের সঙ্গে তুলনীয়।

বাংলা ছোটগল্পকারের তালিকাও বেশ দীঘর্ই বলা যায়Ñ আবুল ফজল, আবু ইসহাক, সৈয়দ ওয়ালীউল্লাহ, বন্দে আলী মিয়া, আবুল কালাম সামসুদ্দীন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়, তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, মানিক বন্দোপাধ্যায়, বিভুতিভূষণ বন্দোপাধ্যায়, অচিন্ত্য কুমার সেন, প্রেমেন্দ্র মিত্র, নারায়ণ গঙ্গোপাধ্যায়, সৈয়দ মুজতবা আলী, সঞ্জয় ভট্টাচাযর্, জ্যোতিরিন্দ্র নন্দী, কাজী নজরুল ইসলাম, কাজী আব্দুল ওদুদ, সমরেশ বসু, আবুল মনসুর আহমেদ, সোমেন চন্দ, শওকত ওসমান, আবু রুশদ, রাবেয়া খাতুন, মিন্নাত আলী, আল মাহমুদ, সৈয়দ শামসুল হক, আবুবকর সিদ্দিক, হাসান আজিজুল হক, আখতারুজ্জামান ইলিয়াস, আব্দুল মান্নান সৈয়দ, হাসনাত আবদুল হাই, আনোয়ারা সৈয়দ হক, পূরবী বসু, রাহাত খান, রশীদ হায়দার, বশীর আলহেলাল, সেলিনা হোসেন, দিলারা হাশেম, হুমায়ূন আহমেদ, জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত, জুবাইদা গুলশান আরা, হরিপদ দত্ত, সুশান্ত মজুমদার, মঈনুল আহসান সাবের, মঞ্জু সরকার, ইমদাদুল হক মিলন, ইসহাক খান, সারোয়ার কবীর, শহীদুল জহির, রফিকুর রশীদ, আফরোজা পারভীন, নাসরিন জাহান, হুমায়ুন মালিক, পারভেজ হোসেন, শহিদুল আলম, মামুন হুসাইন, শাহাদুজ্জামান, হাবিব আনিসুর রহমান, মণিশ রায়, সালাম সালেহ উদদীন, মশিউল আলম, সাদ কামালী, হামিদ কায়সার, আকমল হোসেন নিপু, জাকির তালুকদার, জিয়া হাশান, রাজা সহিদুল আসলাম, নাসিমা আনিস, বদরুন নাহার, শাহনাজ মুন্নী, মনি হায়দার, আহমেদ মোস্তফা কামাল, স্বপনা রেজা, সমীর আহমেদ, অদিতি ফাল্গুনি, প্রশান্ত মৃধা ছাড়াও আরো অনেকে।

বতর্মান তরুণরাও নিরীক্ষাধমীর্ ভালো গল্প লিখছে। তাদের গল্পভাষাও বদলে গেছে। বাংলাদেশের ছোটগল্প নিয়ে আমরা আশাবাদী।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<22612 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1