শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষপে

নতুনধারা
  ০৪ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০০:০০

চুল নিয়ে ভাবনা?

অ্যালোভেরায়

আছে সমাধান

ত্বক বা চুলের যে কোনো সমস্যার সমাধান লুকিয়ে আছে অ্যালোভেরার ম্যাজিকে। বিশেষ করে চুলকে সুন্দর করে তুলতে অনেক রূপবিশেষজ্ঞই এর শরণ নিয়ে থাকেন। অ্যালোভেরার গুণাগুণ জানাতে গিয়ে শর্মিলা সিংহ ফ্লোরা জানান, 'যে কোনো হেয়ার মাস্কে অ্যালোভেরা যোগ করতে পারলে তা চুলকে আলাদা ঔজ্জ্বল্য এনে দেয়। শুধু তা-ই নয়, অ্যালোভেরার রস ও শাঁস দুই-ই চুলের জন্য উপযুক্ত।'

বাড়িতেই তৈরি করে নিতে পারেন এমন কিছু হেয়ার স্পা যার অন্যতম উপাদান অ্যালোভেরা। কীভাবে বানাবেন পদ্ধতিটি জেনে নিন:

মধু, নারিকেল তেল ও অ্যালোভেরা: শুষ্ক চুলে আর্দ্রতা ফেরাতে ও চুলের ডিপ কন্ডিশনিং করতে এই প্যাকের জুড়ি নেই। এক চামচ মধু, দু'চামচ নারিকেল তেল ও দু'চামচ অ্যালোভেরা নিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। স্নানের আধঘণ্টা আগে এই মিশ্রণ চুলে লাগিয়ে রেখে একটা শাওয়ার ক্যাপে ঢেকে দিন মাথা। আধঘণ্টা পর শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিন চুল।

দই ও অ্যালোভেরা: চুলের স্বাভাবিক ঔজ্জ্বল্যকে ধরে রাখতে দু'চামচ টক দইয়ের সঙ্গে মিশিয়ে দিন এক চামচ অ্যালোভেরা।

এই মিশ্রণ প্রায় ১০ মিনিট ধরে মাথার ত্বকে ম্যাসাজ করে শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে নিন চুল। কন্ডিশনার দিতে ভুলবেন না যেন!

লেবু ও অ্যালোভেরা: লেবুর রস, অ্যালোভেরা ও আমলার রস দিয়ে বানানো এই মিশ্রণ চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। চুলকে গোড়া থেকে মজবুত করতেও এটি অত্যন্ত কার্যকর।

অ্যালোভেরা ও ডিম: একটি ডিমের কুসুম ও দু'চামচ অ্যালোভেরা ও তার সঙ্গে এক চামচ অলিভ অয়েল। এই উপাদানগুলো দিয়ে একটি মিশ্রণ তৈরি করুন। শাওয়ার ক্যাপে ঢেকে রাখুন চুল। আধঘণ্টা পর চুল ভালো করে ধুয়ে শ্যাম্পু করে নিন। চুলের স্বাভাবিক বৃদ্ধি ও চুল পড়া আটকাতে এই প্যাক বিশেষ কার্যকর।

য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক

ওষুধ ছাড়া রক্তচাপ

কমানোর উপায়

উচ্চ রক্তচাপ গোটা বিশ্বেই একটি সাধারণ শারীরিক সমস্যা। যত্নশীল না হলে এই সমস্যার কারণে মৃতু্য পর্যন্ত ঘটতে পারে। কিন্তু খুবই সাধারণ কিছু নিয়ম-কানুন মেনে চললে সহজেই এই সমস্যা এড়ানো সম্ভব। যুক্তরাষ্ট্রের মেয়োক্লিনিক মেডিকেল সেন্টারের ওয়েবসাইটে এমন কয়েকটি অভ্যাসের কথা তুলে ধরেছেন বিশেষজ্ঞরা। যায়যায়দিন পাঠকের জন্য সেগুলো তুলে ধরা হলো-

ওজন কমান: মানুষের ওজন যত বাড়ে, উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও একই সঙ্গে বাড়তে থাকে। এর কারণে শ্বাসপ্রশ্বাসজনিত সমস্যার পাশাপাশি ঘুমেরও ব্যাঘাত ঘটতে পারে। অথচ নিয়মিত শারীরিক পরিশ্রমের মাধ্যমে খুব সহজেই মানুষ নিজের ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের ঝুঁকিও এড়িয়ে চলতে পারে।

নিয়মিত ব্যায়াম: নিয়মিত শারীরিক ব্যায়াম বা পরিশ্রমের কারণে রক্তচাপ স্বাভাবিক থাকে।

প্রতি সপ্তাহে কমপক্ষে ১৫০ মিনিট ব্যায়াম বা শারীরিক পরিশ্রমের চেষ্টা করুন। প্রতিদিন অন্তত ৩০ মিনিট শারীরিক পরিশ্রম উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা অনেকাংশেই কমিয়ে দেয়।

স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ: চর্বিযুক্ত খাবার এড়িয়ে স্বাস্থ্যকর খাবার গ্রহণ করুন। এমন খাবার গ্রহণ করুন, যেন শরীর সব ধরনের পুষ্টি পরিমিতভাবে পায়।

লবণ কম খান: অধিক লবণ খাওয়া হাঁর্টের জন্য ক্ষতিকর। দৈনন্দিন খাদ্য তালিকায় লবণের পরিমাণ কমানোর চেষ্টা করুন। এতে আপনার হাঁর্ট ভালো থাকবে। একই সঙ্গে উচ্চ রক্তচাপের সমস্যা থাকলে তা কমে আসবে।

মদ্যপান কমান: অ্যালকোহল শরীরের জন্য ভালো ও খারাপ উভয়ই। পরিমিত অ্যালকোহল রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে। কিন্তু একই অ্যালকোহল যখন অতিরিক্ত পরিমাণে গ্রহণ করা হয়, তা রক্তচাপ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। এমনকি অনেক সময় অতিরিক্ত অ্যালকোহল শরীরের ওষুধের কার্যক্ষমতা কমিয়ে দেয়।

ধূমপান ত্যাগ করুন: প্রতিটি সিগারেট পরবর্তী কয়েক মিনিটের জন্য শরীরের রক্তপ্রবাহ অস্বাভাবিকভাবে বাড়িয়ে দেয়। অধিক ধূমপান রক্তচাপকে ঝুঁকিপূর্ণ পর্যায়ে নিয়ে যেতে পারে। ধূমপান এড়িয়ে চলুন। এতে হাঁর্ট ও রক্তচাপসহ সার্বিক স্বাস্থ্য স্বাভাবিক থাকে।

কফি কম পান করুন: শরীরে কফির প্রভাব নিয়ে বিতর্ক আছে। অনিয়মিত কফি খাওয়ার ফলে রক্তচাপ অস্বাভাবিক বেড়ে যেতে পারে। কিন্তু যারা নিয়মিত কফি খায়, তাদের রক্তচাপে কফি কোনো প্রভাব ফেলে না। তবে দীর্ঘমেয়াদে সুফল পাওয়ার জন্য কফি কম খাওয়া ভালো।

য় সুস্বাস্থ্য ডেস্ক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<65238 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1