বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ১৩ এপ্রিল ২০১৯, ০০:০০

রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা

বাড়ায় পেয়ারা

\হ

আসছে পেয়ারার মৌসুম। যদিও সারা বছরই কমবেশি এই ফলটির দেখা মেলে বাজারে। ভিটামিন সি'র চমৎকার উৎস পেয়ারা খেলে বাড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। এ ছাড়া এটি ভালো রাখে ত্বক, চুল এবং চোখ।

ঠান্ডা, কাশির মতো রোগ থেকে দূরে থাকতে পারবেন নিয়মিত পেয়ারা খেলে। কারণ এতে থাকা ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।

নিয়মিত পেয়ারা খেলে শরীরের পটাশিয়ামের মাত্রা বাড়ে। ফলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে।

পেয়ারাতে থাকা লাইকোপেন, কুয়েরসেটিন, ভিটামিন সি এবং পলিফেনল শরীরের ভেতরে জমতে থাকা ক্ষতিকর টক্সিক উপাদান বের করে দেয়। ফলে ক্যান্সার সেল জন্ম নেয়ার আশঙ্কা কমে যায়।

ফাইবারসমৃদ্ধ পেয়ারা খেলে দূর হয় কোষ্ঠকাঠিন্য।

প্রতিদিন পেয়ারা খেতে পারলে ত্বক সুন্দর ও টানটান থাকবে।

ভিটামিন বি৩ এবং বি৬ পাওয়া যায় পেয়ারা থেকে। এসব উপাদান মস্তিষ্কে অক্সিজেন সমৃদ্ধ রক্তের সরবরাহ বাড়িয়ে দেয়।

শরীরে সোডিয়াম এবং পটাশিয়াম লেভেল ঠিক রাখার মধ্য দিয়ে বস্নাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে পেয়ারা। এ ছাড়া ট্রাইগ্লিসারাইড এবং ক্ষতিকর কোলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে হার্টকে সুস্থ রাখতেও ফলটি কার্যকর।

প্রচুর মাত্রায় ভিটামিন এ থাকার কারণে নিয়মিত পেয়ারা খেলে দৃষ্টিশক্তির ভালো থাকে।

চুল পড়ে যাওয়ার সমস্যা থাকলেও খাদ্য তালিকায় পেয়ারা রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।

য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক

পেটের মেদ কমাবে

যেসব পানীয়

\হ

পেটের বাড়তি মেদ নিয়ে দুশ্চিন্তায় আছেন? ভেষজ কয়েকটি পানীয় নিয়মিত রাতে ঘুমানোর আগে পান করলে কমবে পেটের মেদ। তবে পাশাপাশি মেনে চলতে হবে আরও কিছু নিয়মও। যেমন নিয়মিত শরীরচর্চা, পর্যাপ্ত ঘুম ও সঠিক খাদ্যাভ্যাস।

অ্যালোভেরায় রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট যা শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দেয়। কোষ্ঠকাঠিন্য ও হজমের গন্ডগোল দূর করতেও কার্যকর এটি। প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে এক গস্নাস অ্যালোভেরার জুস পান করতে পারেন। এটি পেটে মেদ জমতে দেবে না।

১টি লেবুর রস, ১টি শসা, ১ টেবিল চামচ আদা কুচি, ১ টেবিল চামচ অ্যালোভেরা জুস ও ধনেপাতা কুচি একসঙ্গে আধা গস্নাস পানি দিয়ে বেস্নন্ড করে নিন। ঘুমানোর আগে পান করুন পানীয়টি। মেদ দূর হবে পেটের।

১ কাপ কুসুম গরম পানির সঙ্গে ১ টেবিল চামচ লেবুর রস, ১ টেবিল চামচ অপরিশোধিত আপেল সিডার ভিনেগার, ১ টেবিল চামচ গোলমরিচ গুঁড়া ও ১ টেবিল চামচ মধু মিশিয়ে পান করুন।

য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক

প্রতিদিন

একটি কলা

\হ

কলা ভীষণ সহজলভ্য একটি ফল। প্রায় প্রতিদিনই খাওয়া হয়। তবে এত সহজলভ্য বলে অনেকের খাদ্য তালিকায় কলা নেই। অনেকে পছন্দও করেন না। পছন্দ অপছন্দ যাই করুন না কেন, প্রতিদিন একটি কলা খেলে কী কী উপকার হয় বা হবে সেগুলো জেনে নিন...

রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে থাকে। বিস্ময়ের কিছু নেই কলা রক্তচাপ কমাতে সক্ষম। কলায় রয়েছে প্রচুর মাত্রায় পটাসিয়াম, যা শরীরে প্রবেশ করার পর সোডিয়ামের প্রভাবকে কমাতে শুরু করে। ফলে স্বাভাবিকভাবেই রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে চলে আসতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে আরও একাধিক শারীরিক সমস্যাও নিয়ন্ত্রণে চলে আসে।

দৃষ্টিশক্তির উন্নতি ঘটাতে কলার কোনো বিকল্প নেই বললেই চলে। কলাতে থাকা ক্যালসিয়াম, পটাসিয়াম এবং আরও নানাবিধ উপকারি উপাদান শরীরে প্রবেশ করার পর এমন খেল দেখায় যে চোখের স্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটতে সময় লাগে না। সেই সঙ্গে রেটিনার ক্ষমতাও এতটা বৃদ্ধি পায় যে ম্যাকুলার ডিজেনারেশন বা কোনো ধরনের চোখের রোগে আক্রান্ত হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় থাকে না।

কলা খাওয়ার পর যদি কলার খোসা মুখে লাগাতে পারেন, তাহলে ত্বকের রোগের প্রকোপ কমে, তেমনি হারিয়ে যাওয়া ঔজ্জ্বল্য ফিরে আসে। খোসায় থাকা উপকারি ফ্যাটি অ্যাসিডও এ ক্ষেত্রে বিশেষ ভূমিকা পালন করে থাকে।

ডিপ্রেশন দূর করে কলা। মন চাঙা করে তোলে কলা। ডায়েটে কলাকে জায়গা করে দিলে শরীরে ট্রাইপটোফিন নামক একটি উপাদানের মাত্রা বৃদ্ধি পেতে শুরু করে, যার প্রভাবে মন চাঙা করার হরমোনের ক্ষরণ এত মাত্রায় বেড়ে যায় যে স্ট্রেস লেভেল তো কমেই, সেই সঙ্গে মানসিক অবসাদের প্রকোপ কমতেও সময় লাগে না।

য় যাযাদি হেলথ ডেস্ক

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<45201 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1