ডিম : ডিম ভাজা বা পোচ করার পরিবতের্ সিদ্ধ ডিম খান।
দুধ : দুধের সর সরিয়ে পাতলা দুধ খান।
মাছ : মাছ ভাজার পরিবতের্ অল্প তেল দিয়ে ঝোল তরকারি রান্না করুন।
মাংস : রান্নার আগে মাংসের চবির্ যথাসম্ভব বের করে অল্প তেল দিয়ে বেশিক্ষণ সিদ্ধ করে রান্না করুন। তবে বেশি ভুনা করা ঠিক নয়।
ডাল : ঘন ডালের পরিবতের্ অল্প তেলের পাতলা ডাল খান।
ভাত : ফ্রাইড রাইসের পরিবতের্ সিদ্ধ ভাত খান। পোলাও বা খিচুড়ি অধিক তেল দ্বারা রান্নার পরিবতের্ সিদ্ধ পোলাও চালের ভাত বা অল্প তেলের খিচুড়ি খান।
ময়দা বা আটা : পরোটা, লুচি, পুরি ইত্যাদির পরিবতের্ শুকনা বা তেল ছাড়া রুটি, পাউরুটি খান।
শাকসবজি : বেশি তেল দিয়ে ভাজার পরিবতের্ যথাসম্ভব অল্প তেল দিয়ে রান্না করে খান।
ফল : তাজা ফল খান। কাস্টাডর্ বা জুস হিসেবে নয়।
সালাদ : মেয়োনিজ, মাসরুম সালাদ বাদ দিন।
ফাস্ট ফুড : বেশি ক্যালরিযুক্ত ফাস্ট ফুড এড়িয়ে চলুন।
মিনারেল ও ভিটামিন : গবেষণায় দেখা গেছে, ভিটামিন ও মিনারেল ওজন কমাতে সাহায্য করে। যেমনÑ ক্যালসিয়ামসমৃদ্ধ খাবার (ননীমুক্ত দুধ, ছোট মাছ) খেলে ওজন বাড়ার সম্ভাবনা ৭০% কমে যায়।
এছাড়াও :
* ভাজা খাদ্যদ্রব্য যথাসম্ভব বাদ দিতে হবে।
* খাবার রান্নার সময় নারকেল, দই, ক্রিম, তৈলবীজ, বাদাম ইত্যাদি বাদ দিতে হবে।
* মিষ্টি জাতীয় খাদ্য কম খাওয়ার চেষ্টা করতে হবে।
* সফট ড্রিংকস বা এলকোহল বাদ দিতে হবে।
* সামুদ্রিক মাছ খাওয়া ভালো।
* রান্নায় তেল কমানোর জন্য ননস্টিক প্যান ব্যবহার করুন।
সবোর্পরি রান্নার জন্য অল্প তেল ব্যবহার করতে হবে এবং তা বহু অসম্পৃক্ত ফ্যাটি এসিড হতে হবে।