'বিড়াল' এই প্রাণীটিও আমাদের অতি পরিচিত। বিড়াল যে গোঁফ দিয়ে জায়গা মাপে জানতেন কি আগে? হঁ্যা গোঁফ দিয়ে বিড়াল আগে মেপে দেখে যে, এই জায়গাতে তার সংকুলান হবে কিনা।
'নীলতিমি' আমরা সবাই জানি সমুদ্রের সবচেয়ে বড় প্রাণী হলো নীলতিমি। প্রাণিজগতে সবচেয়ে জোরে শব্দ করতে পারে নীলতিমি। এর শব্দের মাত্রা ১৮৮ ডেসিবেল। নীল তিমির ডাক ৮০০ কিলোমিটার দুর থেকেও শোনা যায়।
'গন্ডার' এই প্রাণীটিকে চেনে না এমন মানুষ খুব কম আছে। এই প্রাণীটির শরীরের বিশেষ একটি অংশের কারণে প্রাণীটি সবার পরিচিত সেটি হলো তার শিং। গন্ডারের শিং কিন্তু হাঁড় নয়- এটা এক ধরনের জটিল গঠনের চুল বটে।
'সাপ' এই প্রাণীটির সঙ্গে আমরা বিভিন্ন শ্রেণির মানুষ কম-বেশি সবাই পরিচিত। সাপ কিন্তু চোখ বন্ধ করেও দেখতে পায়। নেত্রপলস্নব ব্যবহার করে এরা দেখতে পায়!
'ভেড়া' এই প্রাণীটির পাকস্থলী কয়টি? আপনি জানেন কি? ভেড়ার পাকস্থলী কিন্তু ৪টি। প্রত্যেকটি পাকস্থলী-ই খাবার হজমে সহায়তা করে!
'ডলফিন' এই সামুদ্রিক মাছটি আমাদের অতি পরিচিত। ডলফিন তিমির সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্কযুক্ত এক ধরনের সামুদ্রিক স্তন্যপায়ী প্রাণী। পৃথিবীতে ১৭টি গ্রম্নপে প্রায় ৪০টি প্রজাতির ডলফিন রয়েছে।
'হাঙ্গর' প্রাকৃতিকভাবেই এক দক্ষ শিকারি এই হাঙ্গর। এর মস্তিষ্কে বিশেষ কিছু কোষ রয়েছে, যা অন্য প্রাণীদের শরীর থেকে তৈরি হওয়া ইলেকট্রিক ফিল্ড শনাক্ত করতে পারে। তাই সমুদ্রের তলদেশে বালির নিচে লুকিয়ে থাকা ছোট একটি মাছও হাঙ্গরের কাছ থেকে লুকিয়ে থাকতে পারে না।