বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ১১ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ২৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০০:০০

পৃথিবীর সেরা শক্তিশালী কীট

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

মহাদানব, মহামক্তিমান। ইনি নিজের দেহের ওজনের চেয়ে প্রায় ১,১৪১ গুণ ভারী বস্তুকে তুলতে পারে। সাধারণ মানুষের সঙ্গে তুলনা করলে সে ৬টা ফুল লোডেড ডাবল ডেকারকে পিঠে বহন করতে পারে। শক্তিমত্তার নমুনা। হারকিউলিসের কথা বলছি না, এ হচ্ছে একটা ডাং বিটল। এটা শুধু পৃথিবীর সেরা শক্তিশালী কীট-ই নয়, মানুষের সঙ্গে তুলনায় এটাই জগতের সবচেয়ে শক্তিশালী প্রাণী।

আজব বেঞ্চ

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

বেঞ্চ মানেই স্কুলে সারি সারি করে পাতা। কখনো পা ভাঙা, পেরেক বের করা, কখনো বাহুল্যহীন সাদামাটা। আবার বাসস্ট্যান্ডে বা স্টেশনে হলে বাঁধানো বসার জায়গা। এমন সাধারণ বেঞ্চ দেখেই অভ্যস্ত অস্ট্রিয়ার ভকলাব্রম্নকের একটি পার্ক। সেখানে লেকের মাঝখানে বসেও গল্প করা যায়। গায়ে এক ফোঁটাও পানি লাগবে না। ইংল্যান্ডের নিউক্যাসেলের বস্নু কার্পেট। সেখানে পাতা আছে আজব বেঞ্চ। দেখে মনে হবে যেন কার্পেটের মাঝখানের একটা অংশ তুলে নিয়ে বেঞ্চ বানিয়ে দেয়া হয়েছে।

এছাড়া আছে বৃষ্টির পর বসার জন্য আজব বেঞ্চ। যেখানে বৃষ্টির পরেও দিব্যি বসতে পারবে। এতটুকুও ভিজবে

না জামা-কাপড। এই বেঞ্চের পাশে আছে একটি হাতল। ভিজে যাওয়ার পর শুধু একবার হাতলটি ধরে ঘোরাতে হবে বেঞ্চটি। শুকনো বেঞ্চ চলে আসবে সামনে। ইউক্রেনের রাস্তায় আজব একটি বেঞ্চ আছে। যেন দুটি হাত পেতে যত্ন করে পেতে রেখেছে আপনার বসার আসনটি। পোল্যান্ডের পাপ্রোক্যানি লেকের ধারে মানুষের রিল্যাক্সের জন্য রয়েছে এমনই আরামদায়ক বসার জায়গা। জালের ওপর দিব্যি গা এলিয়ে দিন। আর শান বাথ নিন। ম্যাসাচুসেস্টসের একটি পার্কে রয়েছে অভিনব বেঞ্চ। রাতের বেলায় তাতে আলোও জ্বলে। ইচ্ছা হলে বইও পড়তে পারেন এই বেঞ্চে বসে। লুক্সেমবার্গের ফ্লাইওভারের নিচের অংশ বদলে গিয়েছে ডিজাইনার বেঞ্চে। তিমির লেজের ওপর বসতে চান? নাহ! আসল তিমি নয়। শখ মেটাতে না হয় নকল তিমির লেজের ওপরেই বসলেন। ইউক্রেনের কালার পেন্সিল বেঞ্চ। লন্ডনের পার্কে রাখা একটি বই। তবে পড়ার নয়, বসার। অস্ট্রেলিয়ার সিডনি ইউনিভার্সিটিতে রয়েছে ঢেউ খেলানো বেঞ্চ।

বেনিংটন ট্রায়াঙ্গল

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের দক্ষিণ-পশ্চিম ভারমন্টের বেনিংটন ট্রায়াঙ্গল। এই অঞ্চলে প্রায়ই ঘটে চলে অদ্ভুত সব ঘটনা। রহস্যজনক অন্তর্ধান ও মৃতু্য থেকে শুরু করে বনের মধ্যে থেকে ভেসে আসা অদ্ভুত সব আওয়াজ এবং আকাশে আলোর ঝলকানি- একের পর এক ঘটনা ক্রমেই ঘণীভূত করেছে বেনিংটন ট্রায়াঙ্গলের রহস্য। ১৯২২ সালে বেনিংটন ট্রায়াঙ্গল' নামকরণটি করেন নিউজিল্যান্ডের প্যারানরমাল গল্প লেখক জোসেফ এ সিত্রো। যদিও এই অঞ্চলটি নিয়ে জন্ম নেয়া বিভিন্ন লোককথা আরও অনেক প্রাচীন। স্থানীয় লোকেরা অনেকেই এই অঞ্চলকে অভিশপ্ত বলে মনে করেন। মৃতদেহ কবর দেয়া ছাড়া সবাই কার্যত এড়িয়েই চলেন এই স্থানটি। কথিত আছে, পুরনো অধিবাসীদের অনেকেই নাকি এখানে প্রত্যক্ষ করেছেন রহস্যময় আলো, অশরীরী ছায়া এবং দৈত্যাকৃতি পায়ের ছাপ। লোকগাথা অনুযায়ী, এই স্থানটি অভিশপ্ত। কারণ, এখানে চার ধরনের বাতাস? মিলিত হয়ে এক অনন্ত সংগ্রামে লিপ্ত হয়। জনশ্রম্নতি হলেও একথা যে সত্যের সম্পূর্ণ বিপরীত নয়, তার প্রমাণ মেলে এখানে বাতাসের অস্থিরতা ও ঘন ঘন দিক পরিবর্তনে। এ ছাড়া লোককথায় উলেস্নখ মিলেছে মানুষখেকো এক পাথরের যা অভিযাত্রীদের গলধঃকরণ করে নিক্ষেপ করে এক অনন্ত গহ্বরে।

১৯৪৫ সালের ২ নভেম্বর এই অঞ্চল থেকেই রহস্যজনকভাবে উধাও হয়ে যান ৭৫ বছর বয়সী পাহাড়ি গাইড মিডি রিভার্স। ঘটনাটি ঘটে লং ট্রেইল রোডের কাছাকাছি। ৪ জন শিকারির একটি দলকে নিয়ে ফেরার পথে সহযাত্রীদের থেকে সামান্য এগিয়ে যাওয়ার পরই হঠাৎ অদৃশ্য হয়ে যান তিনি। অথচ এই অঞ্চলটি ছিল তার নখদর্পণে। তার খোঁজে তোলপাড় হয় গোটা জঙ্গল ও সংলগ্ন অঞ্চল। কিন্তু তার আর কোনো চিহ্নই খুঁজে পাওয়া যায়নি। হঠাৎই একজন মানুষ কীভাবে উধাও হয়ে যেতে পারেন, সেই প্রশ্নের উত্তর মেলেনি আজও।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<68617 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1