শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ১২ বৈশাখ ১৪৩১

সংবাদ সংক্ষেপ

নতুনধারা
  ১০ আগস্ট ২০১৯, ০০:০০

পছন্দের ফল ডালিম

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

ডালিম কার না পছন্দ, এর নজরকাড়া ফুল ও সুস্বাদু ফল। ইংরেজি নাম চড়সবমৎধহধঃব। একসময় প্রায় প্রতিটি বাড়ির আঙিনায় এর দেখা মিলত; কিন্তু এখন ততটা দেখা যায় না। ডালিমের ফলে রয়েছে অনেক গুণ তা আমাদের অনেকেরই অজানা। এদের রয়েছে কিছু পলিফেনল যা আল্টাভায়োলেট রেডিয়েশন ও জীবাণুর আক্রমণকে প্রতিহত করে। এতে রয়েছে অসাধারণ এন্টিঅক্সিডেন্ট ক্ষমতা। এন্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে বিভিন্ন অবস্থায় তৈরি ক্যান্সারসহ অন্যান্য রোগ সৃষ্টি করতে সক্ষম এমন ফ্রি রেডিক্যালগুলোকে ধ্বংস বা বস্নক করে দেয়ার ক্ষমতা রাখে।

পলিফেনল সাধারাণত ফলের খোসায় বা বাইরের রঙিন আবরণেই থাকে; কিন্তু ডালিমের ক্ষেত্রে তা আলাদা, এর খাওয়ার যোগ্য বীজ আবরণেও থাকে প্রচুর পলিফেনল। ফল 'পিউনিক্যালাজিন' ডালিমের একটি পলিফেনলের নাম। ১০০ ভাগ ডালিমের রসে প্রায় ৩.৪ ভাগ পিউনিক্যালাজিন থাকে।

সম্প্রতি প্রকাশিত গবেষণা রিপোর্ট অনুযায়ী, ডালিম থেকে সংগৃহীত পিউনিক্যালাজিন নামক পলিফেনল আলজাইমার রোগের চিকিৎসার জন্য ব্যবহার করা যেতে পারে।

পিউনিক্যালাজিন মস্তিষ্কের বিশেষ কোষ 'মাইক্রোলজিয়া' এর ইনফ্ল্যামাশনকে প্রতিহত করতে পারে। মাইক্রোলজিয়া কোষ ইনফ্লেমেটেড হলে মস্তিষ্কের কোষগুলো দ্রম্নত মরে গিয়ে আলঝেইমার রোগ তৈরি হয়ে থাকে। এ ছাড়া এই পলিফেনল রিউমাটয়েড আর্থারাইটিস, পার্কিনসন রোগের মতো অন্য ব্যথাযুক্ত রোগেরও ইনফ্ল্যামাশনে কমাতে ও ব্যবহৃত হতে পারে।

নামেও স্স্নথ কাজেও স্স্নথ

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

স্স্নথের জন্য তাই এটা খুবই সুখবর যে ওদের স্কুলে যেতে হয় না। যেতে হলে কোনোদিনই ওরা কেউ সময় মতো উপস্থিত হতে পারত না। প্রাণীটি এতই ঘুমপ্রিয় এবং ওরা এতই অলস, যে এরা দিনে ২০ ঘণ্টা পর্যন্ত ঘুমায়। এমনকি যতক্ষণ সজাগ থাকে তখনও সহজে নড়াচড়া করে না। সত্যিকার অর্থে এরা অবিশ্বাস্য রকমের নিষ্কর্মা। বিশ্বাস হলো না আমার কথা? তাহলে শোনো, এরা এতই কম নড়াচড়া করে যে এদের লোমে শ্যাওলা পর্যন্ত জন্মাতে থাকে।

স্স্নথেরা বসবাস করে মধ্য এবং দক্ষিণ আমেরিকার গ্রীষ্মমন্ডলীয় বনে। তাদের লম্বা বাহু ও ঘন বড় লোম অনেকটা বানরের মতো দেখতে, কিন্তু এরা আসলে পিঁপড়াখেকো আর আরমাডিলোর আত্মীয়।

স্স্নথদের আকার সাধারণত দুই থেকে আড়াই ফুট (০.৬ থেকে ০.৮ মিটার) লম্বা এবং প্রজাতিভেদে এদের ওজন ৮ থেকে ১৭ পাউন্ড (৩.৬ থেকে ৭.৭ কেজি) হয়ে থাকে। স্স্নথরা সচরাচর তৃণভোজী হয়ে থাকে। ওরা গাছের কচিপাতা, কুড়ি, কচি ডাল এবং ফল খেয়ে বেঁচে থাকে। তবে কিছু কিছু প্রজাতির স্স্নথ ছোট ছোট পোকামাকড় এবং ছোট আকারের সরীসৃপ খেয়ে থাকে।

জামচাঁদা এগফ্লাই প্রজাপতি

য় হাট্টি মা টিম টিম ডেস্ক

জামচাঁদা প্রজাপতির ইংরেজি নাম ডানায়িড এগফ্লাই (উধহধরফ ঊমমভষু), নিমফ্যালিডি পরিবারভুক্ত এ প্রজাপতিটির বৈজ্ঞানিক নাম ঐুঢ়ড়ষরসহধং সরংরঢ়ঢ়ঁং (খরহহধবঁং). এদের ডানার বিস্তার প্রায় ৭০-৮৫ মিলিমিটার। পুরুষ ও স্ত্রী প্রজাপতি দেখতে সম্পূর্ণ আলাদা। পুরুষটি কালো, কিন্তু তার ওপর নীলের হালকা আভা চোখ ঝলসে ওঠে। সামনে ও পেছনের ডানার মাঝ-আঁচলে একটি করে বেশ বড় সাদা টিপ, সাদার সীমানা বেশ কাঁটাকাঁটা ও স্পষ্ট। সামনের ডানার শীর্ষে আরও একটা করে সাদা ছোট ছোপ। স্ত্রী প্রজাপতিটি দেখতে হুবহু পেস্নন টাইগারের মতো, বিশেষ করে ওপরের দিকে যে উড়ন্ত অবস্থায় দেখলে চটের স্বরূপ বোঝা যায় না। নিচের পিঠ ওপর-পিঠের মতোই, তবে অপেক্ষাকৃত হালকা রঙের। স্ত্রী ও পুরুষ জামচাঁদা প্রজাপতির চেহারায় যেমন কোনো মিল নেই, তেমনি এদের স্বভাবেও রয়েছে অনেক পার্থক্য। স্ত্রী প্রজাপতিটি আড়ালে-আবডালে থাকে, ছদ্মবেশের কল্যাণে এর বেশকিছু সুরক্ষাও জোটে। সাধারণত ডিম পাড়ার উপযোগী গাছের কাছাকাছিই এটি আনাগোনা করে। মাঝেমধ্যে পাতার আড়ালেও এটি বসে থাকে। অন্যদিকে পুরুষ প্রজাপতিটির রোদ খুব প্রিয়। কখনো সরাসরি মাটির ওপরেই সাধারণত মাটি থেকে ২-৬ ফুট উঁচুতে কোনো ঝোপের ওপর বসে থাকে। ডানা সোজা করে অথবা সামান্য উঁচিয়ে বসে থাকে এরা।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<61962 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1