শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ৭ বৈশাখ ১৪৩১

ডালের উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার

কৃষি ও সম্ভাবনা ডেস্ক
  ০৮ সেপ্টেম্বর ২০১৯, ০০:০০

কৃষিমন্ত্রী ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, সহজপ্রাপ্য প্রোটিনের উৎস ডালের উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ করছে সরকার। এক সময় কানাডা থেকে প্রচুর পরিমাণ মসুর ডাল আমদানি করা হতো, এখন আমরা ডাল রপ্তানির মতো অবস্থা পৌঁছেছি। বাংলাদেশে ডালের উৎপাদন বৃদ্ধির জন্য উপকূলীয় এলাকায় ডাল ও ভুট্টা উৎপাদন বৃদ্ধিতে কাজ হচ্ছে। নোয়াখালী ও লক্ষ্ণীপুর জেলায় পুষ্টিমান সমৃদ্ধ সয়াবিনের আবাদ হয়। সয়াবিনের আবাদ আরও বাড়াতে হবে। এ ছাড়াও দেশের চরাঞ্চলে বরিশাল, পটুয়াখালী, ভোলা ও বরগুনাতে সয়াবিনের চাষ হচ্ছে। অঞ্চলভিত্তিক নতুন নতুন ডালের জাত উদ্ভাবন করা হচ্ছে। গত বৃহস্পতিবার মন্ত্রণালয় তার অফিসকক্ষে ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটি অব অস্ট্রেলিয়ার সিনিয়র প্রফেসর ও গবেষকদের সঙ্গে এক বৈঠক এসব কথা বলেন তিনি। মন্ত্রী বলেন, এরা মূলত আমাদের দেশে ডাল নিয়ে গবেষণার কাজ করে। গবেষণার জন্য বছরে ৩ মিলিয়ন ডলার বাংলাদেশকে দিয়েছে তারা। ডাল ফসলে প্রচুর পরিমাণ উদ্ভিজ্জ আমিষ পাওয়া যায়। প্রজাতিভেদে ডাল ফসলে আমিষের পরিমাণ ২০-৩০%। প্রতিনিধিরা বলেন, বাংলাদেশের মাটি ও আবহাওয়া উপযোগী তাই নতুন নতুন জাত উদ্ভাবন ও আবাদ করতে হবে। দেশের উপকূলীয় এলাকা ছাড়া উত্তরাঞ্চলেও ডালের আবাদ করা যায়। আমরা পারস্পরিক সহযোগিতার মাধ্যমে আমাদের গবেষণা কার্যক্রম এগিয়ে নিয়ে যেতে চাই। মন্ত্রী আরও বলেন, এক সময় দেশে মোট ডালের উৎপাদন হতো ২ থেকে ৩ লাখ টন। এ বছর উৎপাদন হয়েছে ৮ লাখ টন, যেখানে শুধু পটুয়াখালী জেলায় উৎপন্ন হয়েছে ২-২.৫ লাখ টন মুগ ডাল। আমরা মাষকলাইয়ের নতুন জাত উদ্ভাবন করেছি যা সহজে আবাদযোগ্য।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়
Error!: SQLSTATE[42000]: Syntax error or access violation: 1064 You have an error in your SQL syntax; check the manual that corresponds to your MariaDB server version for the right syntax to use near 'and id<65833 and publish = 1 order by id desc limit 3' at line 1