আবুল বাশার মিরাজ
বর্তমানে বাংলাদেশ মৎস্য চাষে এক মাইলফলক স্পর্শ করেছে। কিন্তু ক্ষুদ্র মাছ চাষিদের জন্য মাছের যথাযথ স্বাস্থ্য ব্যবস্থাপনা নিশ্চিতকরণ একটি চ্যালেঞ্জ হয়ে দাঁড়িয়েছে। আর এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় কৃষকরা মাছ চাষে ব্যবহার করছেন বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিবায়োটিক। কিন্তু অ্যান্টিবায়োটিক মানব শরীরের জন্য ক্ষতিকর হওয়ায় এর বিকল্প হিসেবে কৃষকরা এখন ঝুঁকেছেন প্রোবায়োটিকের দিকে। প্রোবায়োটিক হলো মাছ চাষে ব্যবহৃত এমন কিছু উপকারী ব্যাকটেরিয়া যা অ্যান্টিবায়োটিকের বিকল্প হিসেবে মাছের রোগ প্রতিরোধ করে। কিন্তু এই প্রোবায়োটিকেও মিলেছে ভেজাল যা ব্যবহারে হুমকির মুখে পড়তে পারে মাছ চাষ। আর পরীক্ষা-নিরীক্ষার মাধ্যমে দেশে ভেজাল প্রোবায়োটিক চিহ্নিত করতে গবেষণা করছেন দেশের এবং বিদেশের একদল গবেষক। যুক্তরাজ্যের বায়োটেকনোলজি অ্যান্ড বায়োলজিক্যাল সায়েন্স রিসার্চ কাউন্সিলের অর্থায়নে এ প্রজেক্টে কাজ করছেন এ গবেষক দল।